এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম: বঙ্গবন্ধু
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২১
এক দিকে উত্তাল মুক্তিকামী জনতা, আরেক দিকে মারণাঘাতে উদ্যত পাকিস্তানি সেনাশাসক। এরই মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দিলেন ৭ মার্চের অবিস্মরণীয় ভাষণ। বজ্রগর্ভ সে ভাষণে অবগাহন করে উঠল জনতা। বাঙালির সে ভাষণ পরে ঐতিহাসিক মূল্যে হয়ে উঠল বিশ্ব ঐতিহ্য।
আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সকলে জানেন এবং বোঝেন, আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ অধিকার চায়। কী অন্যায় করেছিলাম? নির্বাচনের পরে বাংলাদেশের মানুষ সম্পূর্ণভাবে আমাকে ও আওয়ামী লীগকে ভোট দেন। আমাদের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি বসবে, আমরা সেখানে শাসনতন্ত্র তৈরি করব এবং এ দেশের ইতিহাসকে আমরা গড়ে তুলব। এ দেশের মানুষ অর্থনীতি, রাজনীতি ও সাংস্কৃতিক মুক্তি পাবেন। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলছি বাংলাদেশের করুণ ইতিহাস, বাংলার মানুষের রক্তের ইতিহাস—এই রক্তের ইতিহাস মুমূর্ষু মানুষের করুণ আর্তনাদ—এ দেশের করুণ ইতিহাস, এ দেশের মানুষের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত করার ইতিহাস।
১৯৫২ সালে আমরা রক্ত দিয়েছি। ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করেও আমরা গদিতে বসতে পারিনি। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খাঁ মার্শাল ল জারি করে ১০ বছর আমাদের গোলাম করে রেখেছে। ১৯৬৪ সালে ৬ দফা আন্দোলনের সময় আমাদের ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৯৬৯ সালের আন্দোলনে আইয়ুব খাঁর পতনের পরে ইয়াহিয়া এলেন। ইয়াহিয়া খান সাহেব বললেন, দেশে শাসনতন্ত্র দেবেন। আমরা মেনে নিলাম। তারপর অনেক ইতিহাস হয়ে গেল, নির্বাচন হলো। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সাহেবের সঙ্গে দেখা করেছি। আমি, শুধু বাংলা নয়, পাকিস্তানের মেজরিটি পার্টির নেতা হিসাবে তাঁকে অনুরোধ করেছিলাম ১৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে আমাদের জাতীয় পরিষদের অধিবেশন দিতে। তিনি আমার কথা রাখলেন না, রাখলেন ভুট্টো সাহেবের কথা। তিনি বললেন, মার্চ মাসে প্রথম সপ্তাহে সভা হবে। আমি বললাম, ঠিক আছে, অ্যাসেম্বলিতে বসব। আমি বললাম, অ্যাসেম্বলির মধ্যে আলোচনা করব। এমনকি এ পর্যন্তও বললাম, যদি কেউ ন্যায্য কথা বলে, আমরা সংখ্যায় বেশি হলেও, একজনের মতেও যদি তা ন্যায্য কথা হয়, আমরা মেনে নেব।
ভুট্টো সাহেব এখানে ঢাকায় এসেছিলেন, আলোচনা করলেন। বলে গেলেন, আলোচনার দরজা বন্ধ নয়, আরও আলোচনা হবে। তারপর অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আমরা আলোচনা করলাম—আলাপ করে শাসনতন্ত্র তৈরি করব—সবাই আসুন, বসুন। আমরা আলাপ করে শাসনতন্ত্র তৈরি করব। তিনি বললেন, পশ্চিম পাকিস্তানের মেম্বর যদি আসে, তাহলে কসাইখানা হবে অ্যাসেম্বলি। তিনি বললেন, যে যে যাবে, তাদের মেরে ফেলে দেওয়া হবে। যদি কেউ অ্যাসেম্বলিতে আসে, পেশোয়ার থেকে করাচি পর্যন্ত জোর করে বন্ধ করা হবে। আমি বললাম, অ্যাসেম্বলি চলবে। আর হঠাৎ ১ তারিখ অ্যাসেম্বলি বন্ধ করে দেওয়া হলো।
ইয়াহিয়া খান প্রেসিডেন্ট হিসেবে অ্যাসেম্বলি ডেকেছিলেন। আমি বললাম, আমি যাব। ভুট্টো সাহেব বললেন, যাবেন না। ৩৫ জন সদস্য পশ্চিম পাকিস্তান থেকে এখানে এলেন। তারপর হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হলো, দোষ দেওয়া হলো বাংলার মানুষের, দোষ দেওয়া হলো আমাকে। দেশের মানুষ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠল।
আমি বললাম, আপনারা শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালন করুন। আমি বললাম, আপনারা কলকারখানা সবকিছু বন্ধ করে দেন। জনগণ সাড়া দিল। আপন ইচ্ছায় জনগণ রাস্তায় বেরিয়ে পড়ল, সংগ্রাম চালিয়ে যাবার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলো। আমি বললাম, আমরা জামা কেনার পয়সা দিয়ে অস্ত্র পেয়েছি বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করবার জন্য। আজ সেই অস্ত্র আমার দেশের গরীব-দুঃখী মানুষের বিরুদ্ধে—তার বুকের উপর হচ্ছে গুলি। আমরা পাকিস্তানের সংখ্যাগুরু, আমরা বাঙালিরা যখনই ক্ষমতায় যাবার চেষ্টা করেছি, তখনই তারা আমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
আমি বলেছিলাম, জেনারেল ইয়াহিয়া খান সাহেব, আপনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, দেখে যান কীভাবে আমার গরিবের উপর, আমার বাংলার মানুষের বুকের উপর গুলি করা হয়েছে। কীভাবে আমার মায়ের কোল খালি করা হয়েছে, কী করে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। আপনি আসুন, আপনি দেখুন। তিনি বললেন, আমি ১০ তারিখে রাউন্ড টেবিল কনফারেন্স ডাকব।
আমি বলেছি, কিসের অ্যাসেম্বলি বসবে; কার সঙ্গে কথা বলব? আপনারা আমার মানুষের বুকের রক্ত নিয়েছেন, তাদের সঙ্গে কথা বলব? পাঁচ ঘণ্টার গোপনে বৈঠকে সমস্ত দোষ তিনি আমাদের উপর, বাংলার মানুষের উপর দিয়েছেন। দায়ী আমরা।
২৫ তারিখ অ্যাসেম্বলি ডেকেছে। রক্তের দাগ শুকায় নাই। ১০ তারিখে বলেছি, রক্তের উপর দিয়ে, শহীদের উপর পাড়া দিয়ে অ্যাসেম্বলি খোলা চলবে না। সামরিক আইন, মার্শাল ল উইথড্র করতে হবে। সমস্ত সামরিক বাহিনীর লোকদের ব্যারাকের ভিতর ঢুকতে হবে। যে ভাইদের হত্যা করা হয়েছে, তাদের তদন্ত করতে হবে। আর জনগণের প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। তারপর বিবেচনা করে দেখব, আমরা অ্যাসেম্বলিতে বসতে পারব কি পারব না। এর পূর্বে অ্যাসেম্বলিতে আমরা বসতে পারি না।
আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না। এ দেশের মানুষের অধিকার চাই। আমি পরিষ্কার অক্ষরে বলে দেবার চাই যে আজ থেকে এই বাংলাদেশে কোর্ট-কাচারি, আদালত-ফৌজদারি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।
গরিবের যাতে কষ্ট না হয়, যাতে আমার মানুষ কষ্ট না করে, সেই জন্য যে সমস্ত অন্যান্য জিনিসগুলি আছে, সেগুলির হরতাল কাল থেকে চলবে না। রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, রেল চলবে—শুধু সেক্রেটারিয়েট, সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট, জজকোর্ট, সেমি-গভর্নমেন্ট দপ্তর, ওয়াপদা কোনো কিছু চলবে না। ২৮ তারিখে কর্মচারীরা গিয়ে বেতন নিয়ে আসবেন।
এরপর যদি বেতন দেওয়া না হয়, এরপর যদি একটা গুলি চলে, এরপর যদি আমার লোককে হত্যা করা হয়—তোমাদের কাছে অনুরোধ রইল, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে এবং জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে, সবকিছু—আমি যদি হুকুম দিবার না-ও পারি, তোমরা বন্ধ করে দেবে। আমরা ভাতে মারব, আমরা পানিতে মারব। সৈন্যরা, তোমরা আমার ভাই, তোমরা ব্যারাকে থাকো, তোমাদের কেউ কিছু বলবে না। কিন্তু আর তোমরা গুলি করবার চেষ্টা কোরো না। সাত কোটি মানুষকে দাবায়া রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবা না।
আর যে সমস্ত লোক শহীদ হয়েছে, আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে, আমরা আওয়ামী লীগের থেকে যদ্দুর পারি, সাহায্য করতে চেষ্টা করব। যারা পারেন, আওয়ামী লীগ অফিসে সামান্য টাকাপয়সা পৌঁছে দেবেন। আর ৭ দিন হরতালে শ্রমিক ভাইয়েরা যোগদান করেছে, প্রত্যেক শিল্পের মালিক তাদের বেতন পৌঁছে দেবেন। সরকারি কর্মচারীদের বলি, আমি যা বলি, তা মানতে হবে। যে পর্যন্ত আমার এই দেশের মুক্তি না হচ্ছে, তত দিন ওয়াপদা ট্যাক্স বন্ধ করে দেওয়া হলো—কেউ দেবে না। শুনুন, মনে রাখুন, শত্রু পেছনে ঢুকেছে, নিজেদের মধ্যে আত্মকলহ সৃষ্টি করবে, লুটতরাজ করবে। এই বাংলায় হিন্দু-মুসলমান যারা আছে আমাদের ভাই, বাঙালি-অবাঙালি—তাদের রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের উপর, আমাদের যেন বদনাম না হয়। মনে রাখবেন, কর্মচারীরা, রেডিও যদি আমাদের কথা না শোনে, তাহলে কোনো বাঙালি রেডিও স্টেশনে যাবে না। যদি টেলিভিশন আমাদের নিউজ না দেয়, তাহলে টেলিভিশনে যাবেন না। ২ ঘণ্টা ব্যাংক খোলা থাকবে, যাতে মানুষ তাদের মাইনেপত্র নিতে পারবে। পূর্ব বাংলা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে এক পয়সাও চালান হতে পারবে না। টেলিফোন, টেলিগ্রাম আমাদের এই পূর্ব বাংলায় চলবে এবং বাংলাদেশের নিউজ বাইরে পাঠানো চলবে।
এই দেশের মানুষকে খতম করার চেষ্টা চলছে, বাঙালিরা বুঝেসুঝে কাজ করবেন। প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলুন। এবং আমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। রক্ত যখন দিয়েছি, আরও রক্ত দেব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশা আল্লাহ।
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আজ দেশে ফিরবেন
- জমজ শিশুর অপারেশনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় সেনাবাহিনীর প্রশংসা
- ফ্রান্সের সঙ্গে বাণিজ্য জোরদারে আগ্রহী এফবিসিসিআই
- বাজেট হবে জনবান্ধব
- চলতি মাসের ২৬ দিনে এলো ১৬৮ কোটি ডলার
- কোরবানির জন্য প্রস্তুত ১ কোটি ৩০ লাখ পশু
- টোল আদায় দেড় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
- শ্রমিকদের জন্য কর্মবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে: স্পীকার
- ঢাকাসহ ৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে নতুন নির্দেশনা
- কঠোর হস্তে কিশোর গ্যাং দমনের সুপারিশ
- সম্প্রীতি-ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলতে পারলেই স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব
- অধ্যাপক প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা
- হাওরে ৮০ শতাংশ পরিপক্ব হলে ধান কাটার পরামর্শ
- নানা কর্মসূচিতে শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন পালিত
- অবিলম্বে দশম ওয়েজবোর্ড গঠনের দাবী সাংবাদিক সমাজের
- মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে নিজেদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে হবে
- একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. প্রণব বড়ুয়ার পরলোকগমন
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় পিনাকীসহ দুইজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
- বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ জামালের জন্মদিনে মেয়র তাপসের শ্রদ্ধা
- পরবর্তী সার্ভে ও সেটেলম্যান্ট অপারেশনে দিনাজপুর জোনকে অগ্রাধিকার
- কোরবানির ঈদে গরু আমদানির কোন পরিকল্পনা সরকারের নেই : প্রাণিসম্পদ
- আইনগত সহায়তা পাওয়া দরিদ্র-অসহায় নাগরিকের অধিকার : আইনমন্ত্রী
- শেরপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত
- সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ যুবকের প্রাণহানি
- বাংলাদেশকে নিয়ে পাকিস্তানের বক্তব্যে বিএনপির লজ্জা পাওয়া উচিত
- শহীদ শেখ জামালের কবরে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা
- রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা বরদাস্ত করা হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- জাতির পিতার সমাধিতে নির্বাচন কমিশনার মো.আলমগীরের শ্রদ্ধা
- নাটোরে দিন ব্যাপী হজ্জ প্রশিক্ষণ
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস আজ
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- জামালপুরে ১৭টি মোবাইল সেট উদ্ধার
- বান্দরবানে সংঘর্ষে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত, বিপুল অস্ত্র উদ্ধার!
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে জব করার সুযোগ
- টাঙ্গাইল শাড়িসহ নতুন ১৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি স্বাক্ষর
- জামালপুরে নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙন: গ্রেপ্তার-২
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ল টাঙ্গাইলের ২০ একর শালবন