দেশে আদিবাসী নিয়ে ফের বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ৮ আগস্ট ২০২০
‘আদিবাসী’ নিয়ে ফের তর্ক শুরুর চেষ্টা চলছে। ৯ আগস্ট আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস ঘিরে এ বিতর্ক। এর দুই দিন আগে ৭ আগস্ট সরকার ‘আদিবাসী’ শব্দ ব্যবহার থেকে বিরত থাকার জন্য একটি নির্দেশনা জারি করে তথ্যবিবরণী প্রকাশ করে।
হারিয়ে যেতে থাকা কিছু রাজনৈতিক দল, যারা আওয়ামী লীগের তরীতে উঠে সরকারে আছে; তারা এটি উসকাচ্ছে বলে সরকারের নীতিনির্ধারক মহল মনে করছে। তাদের দাবি- দেশে ‘আদিবাসী’ নিয়ে বিতর্ক একেবারেই অহেতুক। তাদের মতে, যেখানে সংবিধানে পাহাড়ি ও সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীকে আদিবাসী বলা হয়নি, সেখানে এর বিপক্ষে অবস্থান কার্যত সংবিধান পরিপন্থী। দেশের নৃবিজ্ঞানীরা বলছেন, ‘আদিবাসী’ হিসেবে যারা দাবি করছেন; তাদের এ দাবির সপক্ষে যুক্তিতর্ক বেহুদা।
২০১১ সাল থেকেই আদিবাসী দিবস পালনে বাধা দিয়ে আসছে সরকার। তবে সেটি মানছে না ‘আদিবাসী কারবারিরা’। সরকারের মতের বিপক্ষে জনসংহতি সমিতি ও তাদের সহযোগী বেসরকারি সংস্থাগুলো। সন্তু লারমা জনসংহতি সমিতির পাশাপাশি বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামেরও সভাপতি। অন্য দিকে তাদের সহযোগী সিএইচটি কমিশনের কো-চেয়ারম্যান সুলতানা কামালও সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, সরকারের এমন সিদ্ধান্ত হাস্যকর।
সরকারের তরফে দেশে ‘আদিবাসী’ হিসেবে পাহাড়িদের মানা হয় না। তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সংবিধানেও একই রকম কথা বলা হয়েছে। তবে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর নিজেদের ‘উপজাতি’ হিসেবে স্বীকার করে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তিতে সই করা সন্তু লারমা এখন সময়ের আবর্তে ‘আদিবাসী’ শব্দের ফেরি করছেন বলে অভিযোগ করছেন সরকারের কর্মকর্তারা।
নিজেদের ‘আদিবাসী’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জনসংহতি সমিতির সহযোগী ও চাকমা রাজা ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় জাতিসঙ্ঘে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশে ‘আদিবাসী’র অস্তিত্ব ইতিহাস স্বীকার না করলেও জাতিসঙ্ঘ আদিবাসী ফোরামের ঘোষিত সুবিধা পেতে দেশে ‘আদিবাসী’ হিসেবে পাহাড়িদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে এক দশকেরও বেশি ধরে। তবে সরকার বরাবরই বলে আসছে, বাংলাদেশে যারা নিজেদের এখন ‘আদিবাসী’ বলে দাবি করে আসছেন, তারা আদতে আদিবাসী নন।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক গবেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক আমেনা মোহসীন বলেছেন, নিজেদের ‘আদিবাসী’ বলে দাবি একটি কৌশলমাত্র।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, ‘দেশে সাঁওতাল ছাড়া আর কোনো ‘আদিবাসী’ পরিচয় পাওয়ার মতো নৃগোষ্ঠী নেই’। তার এ বক্তব্যে বিুব্ধ হয়েছেন পাহাড়িদের নিয়ে বাণিজ্য অব্যাহত রাখা বিভিন্ন সংস্থা ও তাদের প্রতিনিধিরা। এর মধ্যে সুলতানা কামাল একজন।
অন্যদিকে কাপেং ফাউন্ডেশন নামে নতুন একটি সংস্থা, যেটি জনসংহতি সমিতির নেতাদের গঠন করা, তার নেত্রী নিনা লুসাই বলেছেন, তারা চাপিয়ে দেয়া কোনো পরিচয় মানবেন না। তাদের পরিচয় তারা ‘আদিবাসী’। তবে কিভাবে তারা এ ভূখণ্ডে আদিবাসী হয়েছেন, এ বিষয়ে তার জাতিসঙ্ঘের আদিবাসীবিষয়ক ফোরামের বক্তব্যে কোনো তথ্য নেই। বাংলাদেশের নৃতাত্ত্বিক বিষয়ের গবেষক ও ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. আবদুর রব বলেন, পাহাড়ে ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষ এসেছেন তিন শ’ থেকে সাড়ে তিন শ’ বছর আগে। সেখানে প্রথমে এসেছেন কুকিরা। তারা আট শ’ থেকে নয় শ’ বছর আগে এসেছেন। তারা সবাই এখানে অভিবাসী। তাদের কোনোভাবেই ‘আদিবাসী’ বলার সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, হাকিসন, নিউইন ও অধ্যাপক অমরেন্দ্র লাল খীসাসহ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এসব প্রতিনিধির লেখা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেই আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি যে, এখানে কোনো আদিবাসী নেই।
অথচ অক্সফার্মের সাপোর্টে ২০১১ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের আদিবাসী’ গ্রন্থে জনসংহতি সমিতির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মঙ্গলকুমার চাকমা দাবি করছেন, চাকমরাসহ এসব ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী স্মরণাতীত কাল থেকে বাংলাদেশের এ ভূখণ্ডে বসতি স্থাপন করেছেন। তিনি যুক্তি হিসেবে জাতিসঙ্ঘের স্পেশাল রেপোর্টিয়ার জোসে মার্টিনেজের ‘ওয়ার্কিং ডেফিনেশন’ তুলে ধরেন।
জোসে এতে বলেন, ‘আদিবাসী বলতে তাদের বোঝায় যারা বহিরাগত কর্তৃক দখল বা বসতি স্থাপনের আগ থেকে নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মূল অধিবাসীদের বংশধর।’
এ সংজ্ঞা ছাড়াও তিনি আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ও বিশ্বব্যাংকের বিভিন্ন ব্যাখ্যা তুলে ধরে নিজেদের ‘আদিবাসী’ হিসেবে দাবি করেন। তার মতে, ‘উপজাতি’ শব্দটি ঔপনিবেশিক শব্দ; যা ইউরোপীয়রা চালু করেছিল।
কিন্তু মঙ্গলকুমার চাকমারা এখন সেই ইউরোপীয়দের মাধ্যমে সরকারকে বাধ্য করতে চাইছেন তাদের ‘আদিবাসী’ পরিচয়টা নিশ্চিত করার জন্য।
অধ্যাপক ড. রবের কাছ এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘স্মরণাতীত কাল থেকে কোনো জায়গায় বসবাসকারীদের আদিবাসী বলা হয়।’ সেই হিসাবে বাঙালিরা পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী।
এ বিষয়ে তিনি বলেন, চাকমাদের আদিবাস ছিল কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী মং থেমার এলাকা। সেখান থেকে তারা তাড়া খেয়ে আরাকানে আসেন। সেখান থেকে বান্দরবানে। পরে ধীরে ধীরে পুরো পাহাড়ি অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েন। বান্দরবানে তারা প্রায় তিন শ’ থেকে সাড়ে তিন শ’ বছর আগে বসতি স্থাপন করেছিলেন বলে জানান ড. রব।
তবে বান্দরবানের আলীকদমে চাকমারা বসতি স্থাপন করেছেন পঞ্চদশ শতাব্দীতে-এমন তথ্য জানিয়ে জনসংহতি সমিতির নেতা সজীব চাকমা ‘বাংলাদেশের আদিবাসী’ গ্রন্থে লেখেন, সেখানে তাদের প্রধান বসতি ছিল। পরে নানা কারণে চাকমারা আরো উত্তর দিকে সরে আসেন।
তিনি ঐতিহাসিক পটভূমি বর্ণনা করে বলেছেন, চাকমা কিংবদন্তিতে চাকমারা অতীতে চম্পকনগর নামে একটি রাজ্য বাস করতেন। যেটি বর্তমানে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের কাছাকাছি। সেখান থেকে তারা আরাকানে যান। সেখানে তাদের বলা হতো শাখ্যবংশীয় লোক। তাই তারা চাকমাদের সাক বা থেগ বলতেন।
এতে বলা হয়, গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুর পর তারা ভারত থেকে বিতাড়িত হন এবং তিব্বত, নেপাল, কামরূপ (আসাম), সিয়াম (থাইল্যান্ড), জাভা ও সুমাত্রায় আশ্রয় নেন। তার পর সেখান থেকে তারা বাংলাদেশে আসেন।
তবে ‘আদিবাসী’ হিসেবে প্রমাণের জন্য পাহাড়িদের এসব যুক্তি নাকচ করে দিয়ে নৃ ও পুরাকীর্তি গবেষক আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া ‘বাঙালি নৃতাত্ত্বিক পরিচিতি’ গ্রন্থে লিখেছেন, বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নেই। গ্রন্থটির সপ্তম অধ্যায়ে লিখেন, ‘বাংলাদেশের উত্তর ও পূর্ব প্রত্যন্ত অঞ্চলের জেলাগুলিতে বিশেষ করে বৃহত্তর দিনাজপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ, শ্রীহট্ট, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রভৃতি জেলায় অসংখ্য উপজাতির বসতি দেখা যায়। নৃতত্ত্বের বিচারে এরা সাধারণ বাঙালি হিন্দু ও মুসলিম অধিবাসী থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন সত্তার অধিকারী এবং তাদের দৈনন্দিন, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনও ভিন্ন ধরনের। এসব কারণে তাদেরকে উপজাতি বলা হয়ে থাকে।’
এতে তিনি বলেন, ‘তাদের মধ্যে কেউ কেউ নিজেদেরকে আদিবাসী বলে অভিহিত করতে চান এবং আদিবাসী বলতে কী বোঝায়, তা ভালো করে না জেনে অন্যরা তাদেরকে সমর্থনও করে থাকেন।’
গবেষক যাকারিয়া বলেন, ‘অপেক্ষাকৃত হাল আমলে (চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের এসব লোক তো পনেরো-ষোলো শতকের আগে এ দেশে আসেননি) এ দেশে আগত এসব মোঙ্গলীয় রক্তধারার মানুষেরা তো আন্তর্জাতিক সংজ্ঞা অনুসারে কোনো মতেই আদিবাসী হতে পারেন না। আদিবাসী মানুষের যে আন্তর্জাতিক সংজ্ঞা আছে তা অনুসরণ করলে তো কোনো মতেই এদেরকে আদিবাসী বলা যায় না। ’
জাতিসঙ্ঘের আদিবাসীবিষয়ক ঘোষণাপত্র মতে, আদিবাসী হিসেবে কাউকে স্বীকার করে নিলে তার জন্য সরকারের ওপর অনেক অধিকার বর্তায়। এর মধ্যে- ১. আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার, ২. ভূমি ও ভূখণ্ডের ওপর অধিকার, ৩. আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ভূমি ও ভূখণ্ডের ওপর সামরিক কার্যক্রম বন্ধের অধিকার, ৪. মানবিক ও বংশগত (জেনেটিক) সম্পদসহ সাংস্কৃতিক অভিপ্রকাশের ওপর নিয়ন্ত্রণের অধিকার, ৫. আদিবাসীদের ভূমি ও ভূখণ্ডের ওপর থেকে তাদের জোর করে উচ্ছেদ থেকে রেহাই পাওয়ার অধিকার, ৬. সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রথা চর্চা এবং পুনরুজ্জীবিতকরণের অধিকার, ৭. মাতৃভাষায় শিক্ষার অধিকার অন্যতম।
- রোহিঙ্গাদের জন্য বড় তহবিল গঠনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- নাস্তানাবুদ শ্রীলংকা, বাংলাদেশের সিরিজ জয়
- মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবস আজ
- ওয়ানডে সিরিজ জয়ে টাইগারদের প্রতি রাষ্ট্রপতি’র অভিনন্দন
- আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী
- ঈদ সার্ভিসে যুক্ত হবে বিআরটিসির ৫৫০ বাস
- স্মার্ট ডাক সেবার যুগে ভাসানচর: পলক
- আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০২ কোটি ডলার
- কী আমাদের অপরাধ, দেশ স্বাধীন করা, উন্নত করা?
- কয়লা তোলার উদ্যোগ
- শেখ হাসিনা তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছেন
- পথশিশুদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
- সমরেশ মজুমদার সাহিত্য পুরস্কার পেলেনে কথা সাহিত্যক সেলিনা হোসেন
- সিলেটে পিকআপ-লেগুনার সংঘর্ষে নিহত ৫
- আত্মতুষ্টি নয়, আগামী পাঁচ বছর দেশ পাহারা দেবো : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেসের কাছে ডিজিটাল অগ্রগতি তুলে ধরেছেন পলক
- আপাতত ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই : রেলপথ মন্ত্রী
- খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আগামীকাল
- করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৩৩ জন
- কুমিল্লায় অবৈধ ড্রেজার মেশিনের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান
- পিনু খানের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা ২৯ মার্চ
- ড. ইউনূসকে দোষী সাব্যস্তকরণ কার্যকর থাকবে : হাইকোর্ট
- মেহেরপুরে বিদেশ ফেরত অভিবাসীদের বিষয়ে সেমিনার
- গাজায় শিশুহত্যা চলছে, কোথায় বিশ্বমানবতা
- জন্মদিন উদযাপিত : বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়
- ঢাকায় আয়ারল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী
- অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়তে হবে
- নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়নের নির্দেশনা আসছে ডিসি সম্মেলনে
- বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
- সারা দেশে বন্ধ হলো ১২২৭ অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক
- জেলেনস্কিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের উপায় খোঁজার আহ্বান
- ভাষা আন্দোলনের বিজয় বাঙালিকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছিল
- মুজিব শতবর্ষ ভাষা জাদুঘর ও আর্কাইভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- এবার সবচেয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল: এপ্রিলেই শেষ শতভাগ কাজ
- প্রধানমন্ত্রীকে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের অভিনন্দন
- ঢাকার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
- এগিয়ে চলার শপথ
- পিলখানা: প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় সিদ্ধান্ত গণহত্যা এড়াতে সাহায্য করে
- একটানা টাঙ্গাইল শাড়ি পরার কারণ জানালেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে বাড়ল মাথাপিছু আয়
- আট লেনে উন্নীত হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
- ‘দগ্ধদের চিকিৎসায় টাকা পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী’
- প্রথমবার ছেলেরা মেয়েদের যে ৫ বিষয় খেয়াল করে
- ল্যাবএইডে এন্ডোস্কোপি করাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলের নিরাপদ সবজি বিদেশে রফতানির উদ্যোগ
- টাঙ্গাইলে দু’টি ক্লিনিক সিলগালা, ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা