আগ্রাসন, যুদ্ধকে না বলুন
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সকল প্রকার আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা।
বৃহস্পতিবার সকালে থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে (ইউএনসিসি) এসকাপ হলে এশিয়া ও প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ) ৮০তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। খবর বাসসর।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের অবশ্যই সব ধরনের আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলতে হবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ মহাসচিবের ‘নিউ এজেন্ডা ফর পিস’-কে সমর্থন করে।
গাজা যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ॥ প্রধানমন্ত্রী সব ধরনের যুদ্ধ, আগ্রাসন ও নৃশংসতা বন্ধ করার জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, গাজায় হামলা শুধু বিশেষ করে নারী ও শিশুদের হতাহতের সংখ্যা বাড়াচ্ছে, কিন্তু আলোচনা শান্তি আনতে পারে। শেখ হাসিনা বলেন, ফিলিস্তিনে যুদ্ধ ও গণহত্যা চলছে। এটা বন্ধ করতে হবে। যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না। এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা তাঁর উদ্যোগ ও শাসনামলে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশে ‘পার্বত্য শান্তি চুক্তি’র কথা উল্লেখ করেন যা জনগণের মধ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনে।
অবশ্যই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আঞ্চলিক বিরোধ ও উত্তেজনা নিষ্পত্তি করতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সর্বোপরি জাতীয় সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখ-তার প্রতি আমাদের পারস্পরিক সম্মান দেখাতে হবে।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ভূমিকা রাখার আহ্বান ॥ প্রধানমন্ত্রী এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বিশেষ করে আসিয়ানকে মিয়ানমারের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে, রোহিঙ্গারা যেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিরাপদে এবং মর্যাদার সঙ্গে স্থায়ীভাবে নিজ দেশে ফিরে যেতে পারে। তাদের সংকটের উৎস মিয়ানমার এবং এর সমাধানও মিয়ানমারেই রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, যতদিন সমাধানটি নাগালের বাইরে থাকবে, ততদিন আঞ্চলিক সংযোগ, একীভূতকরণ ও সমৃদ্ধির জন্যে আমাদের সকল প্রচেষ্টা একটি অদেখা ধাঁধা দ্বারা চিহ্নিত হতে থাকবে। আসুন সেই ধাঁধাটিকে আবার আগের জায়গায় ফিরিয়ে নিতে আমাদের প্রচেষ্টাকে দ্বিগুণ করি।
শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হাজার হাজার রোহিঙ্গা পুরুষ, নারী ও শিশু বাংলাদেশে পালিয়ে আসলে মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের অস্থায়ীভাবে আশ্রয় দেয়।
তিনি বলেন, একটি ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সঙ্গে এটি এখন বিশ্বের বৃহত্তম মানবিক সংকটে পরিণত হয়েছে। প্রতি বছর এসব রোহিঙ্গা পরিবারে জন্ম নিচ্ছে ৪০ হাজার শিশু। এতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। রোহিঙ্গারা ইতোমধ্যেই বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকা-ে জড়িয়ে পড়ছে। মাদক সেবন ও পাচার, খুন, ছিনতাই রাহাজানির মতো এহেন কর্মকা-ে জড়িয়ে পড়েছে। এতে পর্যটন শহর কক্সবাজারের পরিবেশ-পরিস্থিতির দিন দিন ক্রমাবনতি ঘটছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারে চলমান সশস্ত্র সংঘাতের প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াও বিলম্বিত হচ্ছে। এটি আমাদের অঞ্চলের ভেতরে এবং এর বাইরে মারাত্মক নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করছে।
দারিদ্র্য ও ক্ষুধার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়াতে হবে ॥ শেখ হাসিনা বলেন, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে তাঁর অভিন্ন শত্রু দারিদ্র্য ও ক্ষুধার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়াতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে ২০০৬ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে দারিদ্র্য ৪১.৫১ শতাংশ থেকে ১৮.৭ শতাংশে নেমে এসেছে। একই সময়ে বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্য ২৫.১ থেকে ৫.৬ শতাংশে হ্রাস পেয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য দূর করার বিষয়ে আমরা আত্মবিশ্বাসী।
শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, বিশেষ নজর দেয়ায় মাতৃ ও শিশুপুষ্টিসহ বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। বর্তমানে আমাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে আয় বণ্টন, সম্পদের মালিকানা এবং সামাজিক সুরক্ষার মাধ্যমে বৈষম্য মোকাবিলা করা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলকে জলবায়ু সংকট, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং আন্তঃসীমান্ত দূষণ মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট গড়ে তুলতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালের পরেও কপ-২৯-এ উচ্চাকাক্সক্ষী অর্থায়ন লক্ষ্যের জন্য আমাদের চাপ দিতে হবে। আমাদের আন্তঃসীমান্ত পানি ব্যবস্থাপনা এবং বায়ুর মানের উন্নতিতে সহযোগিতা করতে হবে। ক্রমবর্ধমান চরম আবহাওয়ার ঘটনাগুলোর জন্য আমাদের সকলকে প্রস্তুত হতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতার দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের আগাম সতর্কতার সক্ষমতার উন্নয়নে আমরা ইউএন-এসকাপের সহায়তার প্রশংসা করি। সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচি ও অর্জনের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের বেশির ভাগ অর্জনই জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
তিনি বলেন, নি¤œ ব-দ্বীপ অঞ্চল হিসেবে বাংলাদেশের জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতায় ব্যাপক বিনিয়োগের কোনো বিকল্প নেই। প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বনেতা হিসেবে স্বীকৃত।
তিনি বলেন, অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যগত এবং উদ্ভাবনী সমাধানগুলো ভাগ করে নিতে পেরে আমরা খুশি। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ এই অঞ্চলের উন্নত ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোকে তাদের সুনির্দিষ্ট সময়সীমার নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। তিনি বলেন, পরিবর্তনে থাকা অর্থনীতির জন্যে কেবল জ্বালানির রূপান্তরই গুরুত্বপূর্ণ।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে তার সরকার পরিবেশবান্ধব ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির সুষ্ঠু মিশ্রণে দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। তিনি আরও বলেন, আমরা একটি বৃত্তাকার এবং নি¤œ-কার্বন-অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পথ অন্বেষণে আমাদের কাজ চালিয়ে যাব।
অর্থায়ন ও প্রযুক্তিতে জোর ॥ শেখ হাসিনা অর্থায়ন ও প্রযুক্তিতে সরকারি এবং বেসরকারি উভয় খাত থেকে বর্ধিত ও সহজ প্রবেশাধিকারের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর সক্ষমতা গড়ে তুলতে পর্যাপ্ত আন্তর্জাতিক জলবায়ু অর্থায়ন সরবরাহের জন্য আমি ইউএন-এস্কাপকে আমন্ত্রণ জানাই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন ট্রান্স-এশিয়ান হাইওয়ে এবং রেলওয়ে নেটওয়ার্কে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ প্রদান করছে। আঞ্চলিক বাণিজ্য ও সংযোগ বাড়াতে আমাদের ভৌত ও ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরি করা হচ্ছে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাংলাদেশ তার আশপাশের স্থলবেষ্টিত অঞ্চলগুলোকে বঙ্গোপসাগরে প্রবেশাধিকারের প্রস্তাব দিয়েছে। আমরা পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং সহযোগিতার মাধ্যমে সকল আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
এর আগে তিনি ব্যাঙ্ককের জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রের (ইউএনসিসি) কনফারেন্স হলে পৌঁছালে দর্শকরা তাঁকে দাঁড়িয়ে অভ্যর্থনা জানান। শ্রোতারা বারবার করতালি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে সাধুবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণ শেষে সংশ্লিষ্ট জায়গায় আইসিটি বিভাগের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন’ পরিদর্শন করেন।
পরে সেখানকার বৈঠক কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল এবং এশিয়া ও প্যাসিফিকের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসসিএপি) নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়ান আলিসজাহবানা সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে ২৪ এপ্রিল ছয় দিনের সরকারি দ্বিপক্ষীয় এবং বহুপক্ষীয় সফরে যান। আগামী ২৯ এপ্রিল সকালে তাঁর ব্যাঙ্কক ত্যাগ করার কথা রয়েছে।
- বকশীগঞ্জে হজ যাত্রীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- উলিপুরে ভাঙা ব্রিজে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল প্রতিদিনই দুর্ঘটনা
- রৌমারীতে নির্বাচনী জনসভায় অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
- ইসলামপুরে সেফটিক ট্যাংক খননের সময় মাটি চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
- বকশীগঞ্জে শ্বশুর বাড়ির নির্যাতনে ছেলেমেয়েসহ ঘর ছাড়া গৃহবধু
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী’
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার সাইট বন্ধের দাবি নতুনধারার
- নদীর ঘাটে অসুস্থতা নিয়ে কাতরাচ্ছিল স্কুল ছাত্রী
- লন্ডনে বিশ্বনাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাস্টের প্যানেলের জনসভা
- বিডি চাইল্ড ট্যালেন্ট তৃষ্ণাত্ব মানুষের পাশে দাড়ালেন
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার সাইট বন্ধের দাবি নতুনধারার
- জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস আজ
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আজ দেশে ফিরবেন
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্ব নতুন যুগে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- নির্বাচনের প্রস্তুতি-প্রচারণা দেখতে আ`লীগকে বিজেপি’র আমন্ত্রণ
- বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
- পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৪৫ কর্মকর্তা
- দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- বাংলাদেশের সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে ১২১.৫৫ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি