দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ২৭ এপ্রিল ২০২৪
ছয়দিনের এক রাষ্ট্রীয় সফরে থাইল্যান্ড অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার উপস্থিতিতে গতকাল দুই দেশের মধ্যে ভিসা অব্যাহতি, জ্বালানি সহযোগিতা, পর্যটন এবং শুল্ক ও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিসংক্রান্ত আলোচনার বিষয়ে পাঁচটি দ্বিপক্ষীয় নথিতে সই করে বাংলাদেশ। নতুন মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর এটি প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় আনুষ্ঠানিক বিদেশ সফর। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে তিনি জার্মানি গিয়েছিলেন। সে হিসেবে টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর থাইল্যান্ড সফরই তার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর। সফরটিকে থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার প্রয়াস হিসেবে দেখছেন পর্যবেক্ষকরা। তাদের ভাষ্যমতে, গত কয়েক দশকে অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে ব্যাপক মাত্রায় উত্থান ঘটেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর। বাণিজ্যিক সম্ভাবনার পাশাপাশি উন্নত সরবরাহ চেইন, অবকাঠামো ও নীতিকাঠামো গড়ে তুলেছে দেশগুলো। প্রযুক্তিগত দিকেও অনেক এগিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের বিনিয়োগকারীদের কাছে এখন বিনিয়োগের অন্যতম শীর্ষ গন্তব্য হয়ে উঠেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। আন্তর্জাতিক আর্থিক ও বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিভিন্ন সময়ে পরিচালিত জরিপেও বিষয়টি উঠে এসেছে। নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে এ অঞ্চলের সমৃদ্ধির সুযোগগুলো সেভাবে কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। যদিও আঞ্চলিক বাণিজ্য থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সব খাতেই বাংলাদেশের লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা ছিল সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয়—সবদিক থেকেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরো জোরালো করে তোলার প্রয়াস চালাচ্ছে বাংলাদেশ। দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিশ্চিত করার জন্যই প্রয়াসগুলো অব্যাহত রাখা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক জোট অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস (আসিয়ান)। বর্তমানে এ অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। দেশের মোট পণ্য আমদানির ১৬ শতাংশই আসছে আসিয়ানভুক্ত ১০ দেশ (ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, লাওস, ব্রুনেই, ফিলিপাইন, কম্বোডিয়া ও মিয়ানমার) থেকে। দেশগুলোয় বাংলাদেশের রফতানি বাজার এখনো সেভাবে গড়ে উঠতে না পারলেও সামনের দিনগুলোয় তা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা অনেক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের বাণিজ্য পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো এখন সম্মিলিতভাবে চীনের পরই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো থেকে মোট ১ হাজার ১৩৪ কোটি ৯৮ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। একই সময়ে দেশগুলোয় পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ আয় করেছে ৭৬ কোটি ১০ লাখ ডলার। এ হিসেবে গত অর্থবছরে আসিয়ান জোটভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের মোট বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২১১ কোটি ৮ লাখ ডলার। আমদানি ও রফতানির পরিসংখ্যান বিবেচনায় একক দেশ হিসেবে এর চেয়ে বেশি বাণিজ্য হচ্ছে শুধু বাংলাদেশ ও আসিয়ান অঞ্চলের আরেক নিকট প্রতিবেশী চীনের সঙ্গে। দীর্ঘদিন ধরেই আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বিভিন্ন সফরে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে আলোচনায় আসিয়ানের সদস্যদেশগুলোর বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি, বাণিজ্য, পর্যটন ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগ দৃঢ় করার প্রয়োজনীয়তার কথা উঠে এসেছে অনেক। বিশেষ করে এফবিসিসিআইসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বক্তব্য দিয়ে এসেছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে গেটওয়ে হিসেবে বাংলাদেশকে এ অঞ্চলের বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। ঢাকার কূটনৈতিক মহলের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন সময়ে আসিয়ানে বাংলাদেশের সদস্যভুক্তির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বক্তব্য এসেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাণিজ্যিক সম্ভাবনাকে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে পারেনি বলে মনে করছেন সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সম্ভাবনাগুলোকে আমরা খুব বেশি কাজে লাগাতে পেরেছি বলে মনে করি না। আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সম্মিলিত অর্থনীতি কিন্তু ভারতের চেয়েও বড়। ভারতের অর্থনীতির আকার ৩ থেকে সাড়ে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার। সেখানে আসিয়ানের সম্মিলিত অর্থনীতি প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। কাজেই এ আসিয়ানের দেশগুলোর বাজার যে কী পরিমাণ গুরুত্বপূর্ণ, সে বিষয়টুকু আমরা এখনো অনুধাবন করতে পারিনি। আমাদের চিন্তাটা অনেক বেশি পশ্চিমমুখী বলে মনে হয় আমার।’ তিনি আরো বলেন, ‘আরসিইপি (রিজিওনাল কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ) অঞ্চল ২০২২ সাল থেকে ডিউটি ফ্রি এরিয়া হিসেবে চালু হয়েছে। আসিয়ানের ১০ দেশ এবং নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও চীনকে সঙ্গে নিয়ে এ জোটের ২৮ ট্রিলিয়ন ডলারের একটা অর্থনীতি। এ জায়গায় কিন্তু মিয়ানমার আছে। অথচ যেকোনো কারণেই হোক আমরা সেখানে ঢুকতে পারিনি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এ রকম একটা কাঠামোগত ব্যবস্থা না থাকায় বড় সফর বা বড় ইচ্ছা বাস্তবায়ন করাটা অনেক ক্ষেত্রেই থেমে যাচ্ছে। কাঠামোগত ঘাটতির জন্যই কিন্তু আমরা এ জায়গাটিতে টেকসইভাবে এগোতে পারছি না।’ প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে চালু হওয়া আরসিইপি হলো আসিয়ানভুক্ত ১০ দেশ এবং তাদের মুক্ত বাণিজ্য অংশীদার পাঁচ দেশকে (অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া ও চীন) গড়ে তোলা আরো বৃহদায়তনের এক মুক্ত বাণিজ্য অংশীদারত্ব। এক সময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাংলাদেশের বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক অনেক জোরালো ছিল। মধ্যযুগেও সিল্ক রোডের মাধ্যমে জাভা ও ভিয়েতনামের সঙ্গে সংযোগ ছিল বাংলার। যদিও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে এ শক্তিশালী যোগাযোগ, বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক যোগসূত্র তৈরি হয়েছিল আরো অনেক প্রাচীন আমলে। বার্মা, সুমাত্রাসহ বিভিন্ন স্থানে এর নিদর্শনও পাওয়া যায়। উয়ারী-বটেশ্বরে পাওয়া প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বলছে, এ অঞ্চলে পাওয়া ধানের সবচেয়ে পুরনো নিদর্শনটি জাপোনিকা জাতের, যা চীন থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে বাংলার সাংস্কৃতিক যোগাযোগটি গড়ে উঠেছিল ধর্ম ও ধর্মীয় শিক্ষার রূপ ধরে। কারো কারো মতে, এ অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের বিস্তারে প্রাচীন বাংলার বড় ভূমিকা রয়েছে। অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান ১০১১ খ্রিস্টাব্দে মালয়দেশের সুবর্ণদ্বীপ অর্থাৎ বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে গিয়েছিলেন। সেখানে আচার্য ধর্মপালের কাছে দীর্ঘ ১২ বছর তিনি বৌদ্ধ দর্শনশাস্ত্রের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করেন। এছাড়া বার্মা (মিয়ানমার) ও সুমাত্রার বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দিরে প্রাচীন বাংলার স্থাপত্যশিল্পের প্রভাবও লক্ষ করা যায়। মধ্যযুগ-পরবর্তী সময়ে অঞ্চলটির সঙ্গে বাংলার প্রাচীন এ সংযোগ ক্ষীণ হতে থাকে, যা বর্তমানে আবারো শক্তিশালী করে তোলা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিষয়টি অনুধাবন করতে পারছেন দেশের নীতিনির্ধারকরাও। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নেয়া বিভিন্ন কূটনৈতিক প্রয়াসে আসিয়ানের সদস্যপদ গ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ পেয়েছে। বাংলাদেশ আসিয়ান রিজিওনাল ফোরামের (এআরএফ) সদস্যপদ পায় ২০০৬ সালে। বর্তমানে আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হতে আগ্রহী। জোটটির আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় সম্মেলনের আগেই এ অংশীদারত্ব নিশ্চিত করতে আগ্রহী ঢাকা। আসিয়ান ঢাকা কমিটির (এডিসি) সদস্যরা গত ফেব্রুয়ারিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এ আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। সে সময় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার (এসডিপি) হলে, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং উৎকৃষ্ট কর্মকাণ্ড বিনিময়ের মাধ্যমে আসিয়ান ও বাংলাদেশ উভয়ই লাভবান হবে।’ ওই সময় অক্টোবরের ভিয়েনতিয়েন শীর্ষ সম্মেলনের আগেই আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের প্রয়াসে সমর্থন জানাতে আসিয়ানের সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বেশ কয়েক বছর ধরেই এ বিষয়ে প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে বাংলাদেশ। বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ড. এ কে আব্দুল মোমেন বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমরা আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা এর ডায়ালগ পার্টনার হতে চাই। আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো এরই মধ্যে আমাদের সমর্থন দিয়েছে। কিন্তু আলোচ্যসূচিতে এখনো এটি না ওঠায় আমরা এখনো অংশীদার হতে পারিনি। প্রশ্ন হলো আমরা ডায়ালগ পার্টনার হলে কী সুবিধা? আমরা হলাম পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সেতু। যোগাযোগের বড় মাধ্যম। এতে ওদেরও লাভ, আমাদেরও লাভ।’ সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন আরো বলেন, ‘এক্ষেত্রে আমাদের লাভ হলো, আসিয়ান দেশের ডিগ্রিগুলো একে অন্যকে স্বীকৃতি দেয়। চাকরির জন্য কোনো সমস্যা হয় না। আমাদের নার্স, আমাদের ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়াররা ওসব দেশে কোনো ধরনের বাধা ছাড়াই সহজে কাজ করতে পারবে। তাছাড়া পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এখন যথেষ্ট পারদর্শিতা অর্জন করেছে। উদাহরণস্বরূপ ইন্দোনেশিয়া এখন প্লেনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরি করে। আমাদের যখন দরকার হয়, তখন পশ্চিমা দেশগুলো থেকে অনেক চড়া দামে কিনতে হয়। আমরা যদি প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে কিনি, আমাদের খরচ অনেক কমে যাবে। দুঃখের বিষয় হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য এখনো অনেক কম। এ ব্যাপারে আমাদের উদ্যোগ নিতে হবে।’
- বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হত্যাকাণ্ড নিয়ে মুখ খুলেছে যুক্তরাষ্ট্র
- কুড়িগ্রামে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচিত হলেন এসএম হুমায়ুন
- একসাথে লঞ্চ হলো নকিয়ার ৩ সস্তা ফোন, জেনে নিন বিস্তারিত
- বাংলাদেশের উন্নয়ন জাতীয় বিজ্ঞাপনের বড় অস্ত্র: মার্কিন রাষ্ট্রদূত
- ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা, উচ্ছ্বসিত যাত্রীরা
- চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট আসিম, কান্নায় ভেঙে পড়ছেন স্বজনরা
- চীনা বিশেষজ্ঞ হলেন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত
- নতুন নকশায় বর্ধিত হচ্ছে মেট্রো লাইন
- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার আহ্বান
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করলেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব
- একনেকে অনুমোদন পেলো ১০ প্রকল্প
- জনগণের কাছ থেকে আমাকে দূরে সরানো যাবে না
- রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে আনার নির্দেশ
- পাশে থাকায় প্রধানমন্ত্রী-ছাত্রলীগ-জনগণকে ধন্যবাদ জানাল ফিলিস্তিন
- জাতিসংঘের দুর্নীতি প্রতিরোধী সংস্থার সদস্য হলো বাংলাদেশ
- নিজের নামে প্রকল্প চান না প্রধানমন্ত্রী
- গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে ঢাকায় বিক্ষোভ
- আগামীকাল টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিদ্যুৎ সংকটে লোডশেডিং হবে গুলশান-বনানীতে: প্রধানমন্ত্রী
- রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৩০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- হজযাত্রীদের লাগেজ লোড-আনলোডে সতর্ক থাকবেন: ধর্মমন্ত্রী
- আজ থেকে পবিত্র জিলকদ মাস গণনা শুরু
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন সমাপ্ত
- রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতিযোগিতা কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ
- তিস্তা প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ভারত : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন জাতির জন্য নিবেদিতপ্রাণ
- অনলাইন জুয়ায় জড়িত সন্দেহে ৪৮,৫৮৬টি হিসাব স্থগিত করেছে বিএফআইইউ
- ড. ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন দেশের আণবিক গবেষণার পথিকৃৎ
- ভবিষ্যতে শতভাগ কানেক্টিভিটি তার ভূগর্ভে স্থাপন করা হবে : পলক
- শিশুদের অনুরোধেই বসানো হচ্ছে টার্ফ: মেয়র আতিক
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার সাইট বন্ধের দাবি নতুনধারার
- ৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : শফিকুর রহমান
- জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস আজ
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আজ দেশে ফিরবেন
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্ব নতুন যুগে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- নির্বাচনের প্রস্তুতি-প্রচারণা দেখতে আ`লীগকে বিজেপি’র আমন্ত্রণ
- বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
- পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৪৫ কর্মকর্তা
- দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিমানের প্রথম হজ ফ্লাইট ৯ মে
- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার আহ্বান
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা