অমুসলিম মনীষীদের দৃষ্টিতে হযরত মুহম্মদ (সা.)
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-কে সমগ্র মানব জাতির জীবন আদর্শ হওয়ার ব্যাপারে ঘোষণা করেছেন।
হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিশ্ব মানবতার অনুপম আদর্শ। ক্ষমা, দয়া, ধৈর্য, সহনশীলতা, মহানুভবতা ইত্যাদি গুণাবলি তাঁর চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য। শৈশব থেকে ওফাত পর্যন্ত তাঁর চারিত্রিক মাধুর্য ছিল অনন্য। বিশ্ব ইতিহাসে তিনি এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। বিশ্ববাসীর জন্য রহমত। আরবের জাহেলিয়া বা অন্ধকার যুগের অবসানকারী ও মানবতার মুক্তির প্রকৃত দিশারি।
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন উত্তম আদর্শ-চরিত্রের অধিকারী। সততা-ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য-সাহসিকতা, ক্ষমা-সহনশীলতা, দয়া-উদারতা, সংযম-মহানুভবতা ইত্যাদি তাঁর চরিত্রের বিশেষ গুণাবলি।
বাল্যকাল থেকেই মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সততায় উদ্ভাসিত। এজন্য শৈশবে তাঁকে ‘আল আমিন’ বা বিশ্বস্ত বলে ডাকা হতো। কৈশোরেও তিনি ছিলেন সবার প্রিয়। ধর্ম প্রচারে তাঁর ত্যাগ ও নিষ্ঠা অতুলনীয়। বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে সন্ধি-চুক্তি করে শান্তি স্থাপনে তাঁর ভূমিকা প্রশংসনীয়। একান্ত বাধ্য বা আক্রান্ত না হলে যুদ্ধ না করা এবং শত্রুদের নারী-শিশু ও বেসামরিক লোকজনকে হত্যা না করা তাঁর প্রচলিত অসাধারণ যুদ্ধনীতি অনুকরণীয়। রক্তপাতহীন মক্কা বিজয়ের দিনে কাফির কুরাইশদের তাঁর সাধারণ ক্ষমা বিশ্ব ইতিহাসে অতুলনীয়।
মানবতার নবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ক্ষমায় বিস্মিত হয়ে ঐতিহাসিক স্টেনলি লেনপুল লিখেছেন, ‘যে নগরীতে দীর্ঘ ১৫টি বছর তিনি ছিলেন অবর্ণনীয় অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার, তিনি এবং তার সঙ্গী-সাথীরা নির্মমভাবে বহিষ্কৃত, সেই শহরে যখন তিনি বিজয়ীর বেশে প্রবেশ করছিলেন, সেটা ছিল যেমন চমকপ্রদ, তেমনি অকল্পনীয়’ (স্টেনলি লেনপুল, স্টাডিজ ইন মক্কা)।
হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদর্শ স্বামী ছিলেন। স্ত্রীদের অধিকার যথাযথভাবে পালন করেছেন। ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছর বয়সী বিধবা হজরত খাদিজা (রা.)- কে বিয়ে করে নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় তিনি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তৎকালীন অবহেলিত নারী জাতির বৈবাহিক মর্যাদা দান, দেনমোহর নির্ধারণ, স্ত্রীর ভরণ-পোষণ, সম্পদ-সম্পত্তিতে উত্তরাধিকারী অংশ নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়ে নারীদের অধিকার প্রদান এবং নারী জাগরণ-উন্নয়নে তাঁর আদর্শ প্রশংসিত হয়েছে। অমুসলিম মনীষী পিকরে ক্রাবাইটের ভাষায়, ‘মুহাম্মদ সম্ভবত পৃথিবীর ইতিহাসে নারী অধিকারের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রবক্তা ছিলেন।’
শোষণমুক্ত ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে তাঁর আদর্শ অনুকরণীয়। সামাজিক দায়িত্ব পালন, অতিথি আপ্যায়ন ও আর্ত-পীড়িতের সেবা, প্রতিবেশী-আত্মীয় স্বজনদের সঙ্গে সদাচারণ ইত্যাদি তাঁর সামাজিক কর্মকাণ্ড সবার জন্য অনুসরণীয়। সবার অধিকার আদায়ে তিনি ছিলেন আন্তরিক ও যত্নশীল। দাস-কৌলীন্য প্রথার উচ্ছেদ, বর্ণবৈষম্য দূরীকরণ, বিত্তশালী ও বিত্তহীনদের মধ্যে সম্পদের সুষম বণ্টন ব্যবস্থা প্রবর্তন করে সাম্যভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অনুকরণীয় আদর্শ স্থাপন করেছেন।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ইসলামী আদর্শের ভূয়সী প্রশংসা করে ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বলেছেন, ‘মুহাম্মাদের ধর্মই আমার কাছে সর্বাপেক্ষা প্রিয়’। তিনি আরো বলেন, ‘আমি আশা করি, সে সময় খুব দূরে নয়, যখন সব দেশের বিজ্ঞ ও শিক্ষিত ব্যক্তিদের একতাবদ্ধ করতে এবং কোরআনের নীতিগুলো একমাত্র সত্য ও যে নীতিগুলো মানুষকে স্বস্তির পথে পরিচালিত করতে পারে সেসব নীতির ওপর ভিত্তি করে সাম্যভিত্তিক এক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।’
রাষ্ট্রব্যবস্থায় হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন উদার-নৈতিক। রাষ্ট্রে বসবাসকারী সব নাগরিকের জান-মালের নিরাপত্তা বিধান তাঁর নীতি। এ কারণে মদিনায় প্রতিষ্ঠিত শাসন ব্যবস্থায় ইহুদি, খ্রিষ্টান, পৌত্তলিকসহ সব ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিলেন তিনি। ধর্ম-বর্ণের ভিত্তিতে নয় বরং আইনের ভিত্তিতে ন্যায়বিচার করাই ছিল তাঁর বিচার পদ্ধতি। এ জন্য তিনি সম্ভ্রান্ত কিংবা নিকৃষ্ট হিসেবে জাতিকে বিভাজিত করেননি। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বিচারব্যবস্থার ভূয়সী প্রসংসা করে অমুসলিম মনীষী বার্ক লিখেছেন, ‘মুসলিম আইন মুকুটধারী সম্র্রাট হতে সামান্যতম প্রজা পর্যন্ত সবার জন্য সমভাবে প্রযোজ্য। এটা এমন একটি আইন যা জগতের সর্বোত্তম জ্ঞানানুমোদিত, পাণ্ডিত্যপূর্ণ এবং সর্বোৎকৃষ্ট আইনশাস্ত্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।’
ধর্মীয় সহনশীলতা-উদারতায় হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন অনন্য। মদিনায় ইহুদি, খ্রিষ্টান ও পৌত্তলিকদের সঙ্গে সন্ধিপত্র সম্পাদন করে অসাধারণ ধর্মীয় সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। অধিকন্তু নাজরান থেকে আগত খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের মদিনা মসজিদে আশ্রয় ও ধর্ম পালনের অনুমতি দিয়ে যে ধর্মীয় উদারতা দেখিয়েছেন, বিশ্বের ইতিহাসে তা নজিরবিহীন।
সমগ্র মানবজাতি এক আদমের সন্তান ঘোষণা দিয়ে তিনি জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্বের সব মানুষকে বিশ্ব ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ করেছেন। তাঁর অনুপম চারিত্রিক মাধুর্যে আকৃষ্ট হয়ে অনেক কাফির তাঁকে হত্যা করতে এসে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে এসেছে। চরম শত্রু পরম বন্ধুতে পরিণত হয়েছে। অনেক অমুসলিম মনীষী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চরিত্র-আদর্শে মুগ্ধ হয়ে উচ্ছসিত প্রশংসা করেছেন।
জর্জ বার্নার্ড শ’ বলেছেন, ‘আমি সবসময় মুহাম্মদের ধর্মকে উচ্চ মর্যাদা দিয়েছি এর আশ্চর্য জীবনী শক্তির জন্য। এটিই একমাত্র ধর্ম। পরিবর্তনশীল দুনিয়ার সঙ্গে যার খাপ খাওয়ানোর ক্ষমতা আছে বলে আমার মনে হয়। আর এ ধর্ম সর্বযুগেই সমাদৃত হতে পারে। আমি এ বিস্ময়কর লোকটিকে বুঝতে চেষ্টা করেছি এবং আমার মতে, তিনি অ্যান্টি-ক্রাইস্ট তো ননই বরং তাঁকে মানবজাতির ত্রাণকর্তা বলা উচিত। আমার বিশ্বাস, তাঁর মতো একজন মানুষ যদি বর্তমান বিশ্বের একনায়ক হতেন, তাহলে তিনি এ সমস্যাগুলোর এমন সমাধান দিতে সক্ষম হতেন, যা পৃথিবীতে শান্তি ও সুখ এনে দিত। মুহাম্মদের ধর্মের ব্যাপারে আমি এরূপ ভবিষ্যদ্বাণী করছি যে, এটি যেমন বর্তমান ইউরোপে গ্রহণযোগ্য হতে শুরু করেছে, তেমনি আগামী দিনের ইউরোপেও তা গ্রহণযোগ্য হবে।’ (জর্জ বার্নার্ড শ’, দ্য জেনুইন ইসলাম)।
মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী মাইকেল এইচ হার্ট তার দ্য হান্ড্রেড অ্যা র্যাংকিং অব দ্য মোস্ট ইনফ্লুয়েনসিয়াল পারসন ইন হিস্টোরি গ্রন্থে হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাম সর্বাগ্রে উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘মুহাম্মাদ তাঁর ২৩ বছরের আন্দোলনে আরবের একটি অসভ্য ও বর্বর জাতিকে একটি সভ্য ও সুঙ্খল জাতিতে পরিণত করেছিলেন। ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ উভয় পর্যায়ে চরমভাবে সফলকাম ছিলেন। ধর্ম ও ধর্মনিরপেক্ষতার এই অভূতপূর্ব ও নজিরবিহীন সংমিশ্রণই তাঁকে ইতিহাসের সর্বাপেক্ষা প্রভাবশালী ব্যক্তিরূপে পরিচিত করে।’
এনসাইক্লোপিডিয়া অব ব্রিটেনিকা গ্রন্থে বলা হয়েছে, ‘জগতের মধ্যে সর্ব ধর্মপ্রবর্তক ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্বের মধ্যে তিনিই (মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হলেন সর্বাপেক্ষা সফলকাম।’
মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সব নবী-রাসূলদের নায়ক আখ্যা দিয়ে মহামতি কার্লাইল ১৮৪০ সালে এডিনবার্গে এক সভায় ঘোষণা করেন, ‘শুধু সাধারণ মানুষের মধ্যেই নয়, ঈশ্বর প্রেরিত দূত বা নবীদের মতো অসাধারণ ব্যক্তিত্বের মধ্যেও নায়ক এর স্থান অধিকার করে রয়েছে সুদূর আরবের উটচালক নবী মুহাম্মদ।’
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ও মানবতার সুন্দরতম আদর্শ প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.) সর্বোত্তম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। এ সম্পর্কে জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা অধ্যাপক এডওয়ার্ড মন্টু বলেন, ‘চরিত্র গঠন ও সমাজ সংস্কারের ক্ষেত্রে মুহাম্মদ (সা.) যে সাফল্য অর্জন করেছেন সেদিক থেকে তাঁকে বিশ্বমানবতার মহান দরদি নেতা বলে প্রতীয়মান হয়।’
প্রিয়নবী (সা.) এর মহানুভবতার কথা বলতে যেয়ে মক্কা বিজয়কালীন ইতিহাস তুলে ধরে ঐতিহাসিক গিবন বলেন, ‘হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর পদতলে দুশমনদের পেয়েও একে একে সব দুশমনকে মাফ করে দিয়ে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন অনুরূপ দৃষ্টান্ত পৃথিবীর সুদীর্ঘকালের ইতিহাসে দ্বিতীয়টি আর নেই। সেই ঔদার্য ও ক্ষমাশীলতার দ্বিতীয় কোনো দৃষ্টান্ত আর দেখা যায় না।’
ইংরেজ কবি জন কিটস্ বলেন, ‘পৃথিবীর যা কিছু মঙ্গলময়, যা কিছু মহৎ ও সুন্দর সবই নবী মুহাম্মদ (সা.)। তাঁর তুলনা তিনি নিজেই।’
এভাবে আমরা দেখতে পাই জন ডেভেন পোর্ট, ডা: স্যামুয়েল জনসন, প্রফেসর স্টিফেন্স, জন উইলিয়াম ড্রেপার, ওয়াশিংটন আরভিং, এডওয়ার্ড মুনন্ট, রেভারেন্ড ডবি উ স্টিফেন, রেমন্ড এলিয়ন নিকলসন, পি.কে. হিট্টি, জেমস্ এ মিসেনার, আর্থার গিলমান, মরিস গড ফ্রে, টি ডবি উ আরনল্ড, স্টানলি লেনপুল, বসওয়ার্থ স্মিথ, মেজর আর্থার লিউনার্ড, নেপোলিয়ন বোনাপার্ট, জর্জ বার্নার্ড শ, বার্টান্ড রাসেল, টমাস কার্লাইল, ড. গুস্তাভ উইল, এ্যানি বেসান্ত, স্যার গোকুল চন্দ্র, জোসেফ হেল, ড. গেসটাউলি, আলফ্রেড মার্টিন, রর্বাট বিফ্রো, এডমন্ড বার্ক, লা মার্টিন, ক্যাডফ্রে হেগেল, মানবেন্দ্রনাথ রায়, স্বামী বিবেকানন্দ, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মহাত্মা গান্ধী, পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুসহ পৃথিবীর অসংখ্য খ্যাতনামা ব্যক্তিগণ মহানবী (সা.) সম্পর্কে প্রশংসার বাণী উচ্চারণ করেছেন।
এসব বিশ্ববরেণ্য মনীষীরা মহানবী (সা.) এর আদর্শ এবং জীবনের নানাবিধ কর্মকাণ্ডের ব্যাপক বিচার-বিশ্লেষণ করে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, সুন্দরতম চরিত্র, অনুপম আদর্শ, নির্ভীকতা ও সহনশীলতার মাধুর্য দেখে। তাঁর সততা, কর্তব্যপরায়ণতা, ন্যায়নীতি, ক্ষমা, দয়া এবং নিষ্ঠা দেখে তাঁরা অভিভূত হয়ে পড়েন।
সর্বোপরি তাঁরা এটাও অকপটে স্বীকার করেছেন যে, মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর আদর্শই মানবতার মুক্তির একমাত্র পথ যা বিশ্ব শান্তিকে নিশ্চিত করতে পারে।
- বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
- চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- শেরেবাংলার মমত্ববোধ, কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে
- ঢাকা-ব্যাংকক রোহিঙ্গা ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করবে
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট
- দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্ববান
- ফ্লোরিডায় কনসাল জেনারেল হলেন সেহেলী সাবরীন
- শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- থাই পিএমও-তে প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ আন্তরিক অভ্যর্থনা
- দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ল টাঙ্গাইলের ২০ একর শালবন
- দুই মাস পর দেশে ফিরল সুলেমানের মরদেহ
- গোসল করতে নেমে বাকপ্রতিবন্ধী যুবক ফিরলেন লাশ হয়ে
- ট্রেনে কাটায় মৃত্যু, মাথা ব্রিজের নিচে, ওপরে মরদেহ
- প্রথমবারের মতো খুলনা দেখল ‘ক্যাট শো’
- কিশোরগ্যাং "SWAG 47" এর ৬ সদস্য গ্রেপ্তার
- এদেশে আর ভোট চুরি হবে না: ইসি আহসান হাবিব
- শাহ আমানতে ৯০ হাজার বিদেশি মুদ্রাসহ যাত্রী গ্রেফতার
- চেয়ারম্যান তপন ও অজিত মেম্বরকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা
- ৭ বিয়ে করা স্বামীকে নিয়ে কাড়াকাড়ি, পালিয়ে বাঁচলেন আনসার সদস্য
- চুয়াডাঙ্গায় অগ্নিকাণ্ডে ৫ পরিবারের সবকিছু পুড়ে ছাই
- টাঙ্গাইলে তীব্র দাবদাহে ‘সিল্কসিটি ট্রেনে’ আগুন
- তীব্র দাবদাহ, পথচারীদের জন্য বিনামূল্যে পানির বুথ স্থাপন
- রাস্তার আইল্যান্ডে নবজাতকের মরদেহ
- অগ্রণী ব্যাংকের সেই তিন কর্মকর্তা কারাগারে
- ট্রেনের এসি বগিতেও ঘামছে মানুষ, দায়িত্বরতরা বলছেন ‘বাতাস কম’
- দাবদাহে অকেজো ৩৩ হাজার নলকূপ, ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ
- পুকুরে মিলল দেশীয় প্রজাতির আড়াই কেজির তেলাপিয়া
- তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে করিমগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- জামালপুরে ১৭টি মোবাইল সেট উদ্ধার
- বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে জব করার সুযোগ
- টাঙ্গাইল শাড়িসহ নতুন ১৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি স্বাক্ষর
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- আগামীতে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা হবে বিশ্বের অন্যতম স্মার্ট
- শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ল টাঙ্গাইলের ২০ একর শালবন
- এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার