ইতিহাসের বর্ণাঢ্য আয়োজন : বাংলাদেশের বিশ্ব ইজতেমা
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি ২০২০
মহান কর্মবীর মাওলানা আব্দুল আজীজ (রহ.) এর হতে ধরে ১৯৪৪ সালে বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের গোড়াপত্তন। সে বছর হতে প্রতিবছর বাংলাদেশে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সেই হিসাবে এবছরের ইজতেমার ৭২তম ইজতেমা। যদিও আনুষ্ঠানিক হিসেব মাত্রায় এবারের ইজতেমা ৫৫তম। তাবলিগ জামাতের বার্ষিক সম্মেলন এই বিশ্ব ইজতেমা। পৃথিবীব্যাপী আগামী বছরের মেহনতের রোডম্যাপ গ্রহণ করা হয়। ইজতেমায় অংশ নেন প্রতিটি জনপদের মুরুব্বী ও দায়িত্বশীলগণ।
কাজের বিগত বছরের পর্যালোচনা আগামীর বছরের পরিকল্পনা, সাথীদের মজবুত হওয়া, নিজ নিজ এলাকায় কাজ সৃষ্টি, দৈনিক দাওয়াত, সাপ্তাহিক গাসত, কিতাব তালীমসহ পাঁচ কাজ চালু করা। এছাড়াও খৃষ্টান প্রধান দেশগুলোতে দাওয়াতের পন্থা নির্ণয়, সম্ভাব্যতা যাচাই, কাজের ধরন, মেহনতে বিকল্প পন্থা ব্যবহারসহ আশা, পরিকল্পনা, বাস্তবায়নের চমৎকার সব ইশতেহার ঘোষিত হয় বিশ্ব ইজতেমার মে হতে। তুরাগ তীরের এক্ষুদ্র স্থানটি আলোক বিভা ছড়িয়ে দেয় বিশ্বময়।
ইতিহাসের আলোক ধারায় সূর্য উজ্জ্বল এ তাবলিগ জামাত, একাজের উদ্ভোধনী সূচনা করেছেন নবী আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। পরবর্তিতে তার আশেকীনগণ স্থান কাল পাত্র ভেদে এই কাজের আঞ্চলিক, সেক্টরভিত্তিক, মানুষভিত্তিক কাজের বিভিন্ন রূপায়ণ করেন। সেই ধারাবাহিকতায় মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) ১৯১০ সালে সাধারণ তুলনামূলক ধর্মীয় জ্ঞানশূন্য এমন মানুষদের দ্বীনের ফরজিয়্যাত আমলে আনার দাওয়াত দেন। হজরত ইলিয়াস (রহ.) ছিলেন দেওবন্দের ছাত্র। জ্ঞানে গুণে ইলমে আমলে পরিপক্ক আলেম ছিলেন। ১৯১০ সালে আজকের কাজের মতো এতা সুশৃঙ্খলা ছিলো না। কাজ করতে করতে পরের ১৫/১৬ বছরে মাথায় সুন্দর কাঠামো বা ট্রাকচার গঠিত হয়। তবে লিখিত সাংবিধানিক কোনো আকারে না। বরং মুখে মুখে শুনে শুনে আমলে এনে কাজে সুন্দর রূপ ও আকর্ষণীয় সম্যতাবোধে সৃষ্টি হয়।
ভারতের সাহারানপুর অত্যস্ত দুর্বল অবস্থায় তাবলিগী কাজের বীজ অঙ্কুরিত হয়ে তা পত্র পল্লবে ছড়িয়ে আজ বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত বিশাল মহীরুহ। বিশ্বে এমন কোনো দেশ হয়তো পাওয়া যাবে না, যেখানে মানুষ আছে অথচ তাবলীগ আন্দোলনের কাজ নেই। ভারতবর্ষের মুসলমানদের ইতিহাসের এক ক্রান্তিকালে তাবলিগ জামাতের শুভ সূচনা হয়। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী দিল্লির দক্ষিণ পার্শ্বস্থ এক নীরব অঞ্চল মেওয়াত। চারিত্রিক বিপর্যস্ত ধর্ম কর্মহীন নামমাত্র মুসলমান জনগোষ্ঠীকে ইসলামের মৌলিক বিশ্বাস, ধর্মের পূর্ণাঙ্ক অনুশীলন ও কালেমার মর্ম শিক্ষা দান এবং গোমরাহীর কবল থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে হজরতজী মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) এর তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম শুরু করেন। মেওয়াতীদেও মাঝে আরব জাহেলিয়াতের ছড়াছড়ি অনুভব্ করে মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) সংস্কারের উদ্যোগ নেন এবং তাদের নৈতিক অবস্থার পরিবর্তনে দৃঢ়সঙ্কল্পবদ্ধ হন। সেখানকার শিশু কিশোরদের ধর্মীয় শিক্ষাদানের জন্যে সেখানে তিনি কয়েকটি মক্তব প্রতিষ্ঠা করেন।
মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) অনুধাবন করেন যে, সমাজের বৃহত্তর অংশে ইসলামের সমাজের মৌলিক বিশ্বাস দৃঢ়করণ ও তার বাস্তব অনুশীলন না হলে পরিবর্তন আনা সম্ভব নয় এবং সাধারণ মানুষের জীবনে দ্বীন না আসলে কিছুই হতে পারে না। ১৩৪৫ হিজরীতে হজ থেকে ফিরে এসে তিনি তাবলীগি গাসত শুরু করেন। জনসাধারণের মাঝে দাওয়াত দিতে লাগলেন কালেমা ও নামাজের। লোকজনকে তাবলিগ জামাত বানিয়ে বিভিন্ন এলাকায় বের হওয়ার দাওয়াত দিলেন। মেওয়াতে কয়েক বছর এ পদ্ধতিতেই কাজ অব্যাহত ছিলে। ১৩৫২ হিজরীতে হজ পালনের পর ইলিয়াস (রহ.) বুঝতে পারলেন যে, গরীব মেওয়াতী কৃষকের পক্ষে দ্বীন শেখার সময় বের করা কষ্টকর। তাই তিনি একমাত্র উপায় হিসেবে তাদের ছোট ছোট জামাত আকারে ইলমী ও দ্বীনি মাকাজগুলোতে গিয়ে সময় কাটানেরা জন্যে উদ্ব্দ্ধু করেন।
মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) এর জীবদ্দশাতেই বার্ষিক ইজতেমা অনুষ্ঠানের কাজ শুরু হয়। উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ও উপমহাদেশের বাইরেও নানা দেশে তাবলিগের কাজ বিস্তৃত করার উদ্যোগ মাওলানা নিজেই গ্রহণ করেন। তার নির্দেশে উপমহাদেশের বড় বড় শহরে তাবলীগের জামাত সফর শুরু করে।
ইতিহাসের বর্ণাঢ্য আয়োজন: প্রায় একান্ন বছর যাবত টঙ্গিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা। এরই পূর্বে ঢাকার কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন রমনা উদ্যানের একাংশে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইজতেমা। ইজতেমার ইতিহাস মন্থনে জানা যায়, বাংলাদেশে ইজতেমা অনুষ্ঠানের প্রায় ৩/৪ যুগ পূর্বে ভারতের মাহারানপুর এলাকায় এ মহতী কাজের জন্মস্থান ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। ইজতেমার জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারিত ছিল না। একাজের জন্মভূমি সাহারানপুর জেলার মেওয়াতে একাধিকবার ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কাজের গতি, কাজের সাথীদের উপস্থিত ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ার পূর্বে অনুষ্ঠিত হওয়ার স্থান বলা যেত না। তিন দিন থাকা, খাওয়া, রান্নাবান্না, গোছল, পয়খানা, প্রস্রাব একটি জটিল বিষয়। তাই স্থান নির্ধারণ নিয়ে মুরুব্বীদের সমস্যা পোহাতে হতো।
ইতিহাসে পাওয়া যায় হজরত ইলিয়াস (রহ.) যখন মানুষের কাছে ধর্মীয় প্রচার শুরু করেন, তখন তেমন কোনো সাড়া মিলেনি। তাই তিনি অভিনব এক কৌশল অবলম্বন করেন। তিনি আশপাশের দিনমজুর শ্রমিক কৃষকদেও ডেকে এনে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রেখে দুবেলা খাবার দিতেন নিজ খরচে। এবং তাদেরকে নামাজ শিক্ষা দিতেন, নামাজের সূরা শিখাতেন, ধর্মীয় বিধি নিষেধ বর্ণনা করতেন। অবশেষে বিদায় বেলা তাদের প্রত্যেককে মজুরি তথা পারিশ্রমিক দিয়ে দিতেন। পদ্ধতি অত্যন্ত ফলপ্রসূ হলো। অল্প সময়ের ব্যবধানেই তার নামাজের আন্দোলনের সদস্য সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হয়ে পড়লো। জনগণ নিজেরাই নিজ অর্থ ব্যয় করে ইলিয়াস (রহ.) এর পদাঙ্ক অনুকরণ করে দাওয়াতী কার্যক্রম চালাতে থাকেন।
বাংলাদেশর প্রথমদিকের ইজতেমাগুলো নিম্নবর্ণিত স্থানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকার কাকরাইল মসজিদে ১৯৫৪ সালে। এটাই বাংলদেশের প্রথম ইজতিমা। ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ, ১৯৬৫ সালে টংঙ্গীর তুরাগ পাড়ে। তখন থেকে এগুতে এগুতে আজকের টংঙ্গীতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমা। আজ সে ইজতেমায় অংশগ্রহণ করে বিশ্বের দেড়শতাধিক দেশের জনগণ। শিল্পনগরীতে স্থায়ীভাবে ইজতেমা স্থানান্তরিত করা হয় ১৯৬৬ সালে আর সে বছর থেকেই তাবলিগ জামাতের এই মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমার’ নামে খ্যাতি অর্জন করে। মুসলিম উম্মাহর সর্ববৃহত্তর সম্মেলন হজে যেমন বিশ্বে এক প্রান্ত হতে অপর প্রান্তের মুসলমানদের সম্প্রীতি, সৌহাদ্য আর ঐক্যের প্রেরণায় অভাবনীয় নজির দেখা যায়। আজকের বাংলাদেশের বিশ্ব ইজতেমায়ও দেখা যায় মুসলিম ঐক্যের এক অপূর্ব মিলনমেলা। এ যে ঈমানের মিলনমেলা, দ্বীন শিখার খেলা।
বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয় তিনদিন ব্যাপী। বর্তমানে দু’বছরে দু’পর্বে মোট ছয়দিন। কিন্তু টংঙ্গীতে আমেজ থাকে মাসখানেক। ইজতেমার প্রস্তুতি তো ৩/৪ মাস আগ থেকেই শুরু হয়ে যায় আর ঠিক ইজতেমার আগেই সম্পন্ন হয়ে যায়। সম্পূর্ণ রাজনীতিমুক্ত ইসলামী আন্দোলন বলা যায় তাবলিগের এই নীরব কার্যক্রমকে। পৃথিবীর ছয়টি মহাদেশের কোটি কোটি মুসলমান এ আন্দোলনে সময় শ্রম ও অর্থ সম্পদ ব্যায় করে স্বত:স্ফূর্ততার সঙ্গে।
আশ্চর্যের খবর : ১. ইজতেমা নিয়ন্ত্রণকারী তাবলীগ জামাতের কোনা সংবিধান নেই। অলিখিত সংবিধানও নেই। লিখিন আইন, বিধিবিধান ও উপবিধি কিছুই নেই। সর্ব বিষয় নির্ধারণ, চালিত ও গৃহিত মাশওয়ার ভিত্তিতে। তারপরও এ আন্দোলন মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এবং সুশৃঙ্খল আন্দোলন। তাবলিগ জামাতের একটি কেন্দ্রীয় কমিটি আছে। এটিকে বলা হয়ে মজলিসে শুরা। এ কেন্দ্রীয় কমিটি কোনো আনুষ্ঠানিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় না ২১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়াও বহু ব্যক্তি এ কমিটির মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করে থাকেন। তাবলিগে যার অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগিয়েছে তারাই এ কমিটির আলোচনায় কথাবার্তা বলেন। তাবলিগ আন্দোলনে ক্ষমতা বা পদমর্যাদার কোনো প্রতিযোগিতা নেই, প্রতিদ্বন্ধি নেই। নেতৃত্বেও কোন্দল নেই, ষড়যন্ত্র নেই। তাবলিগ অনুসারীরা তাদের আমিরকে সম্বোধন করেন হজরতজী বলে।
২. বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে কোনো চাঁদা অনুদার করো কাছ থেকে চাওয়া হয় না। স্বেচ্ছাসেবীরা স্বত:স্ফূর্ত হয়ে এ সম্মেলনের ব্যয়ভার বহন করে থাকেন। তাবলিগে অংশগ্রহণকারী প্রকৌশলীগণ প্যান্ডেলের একটি নকশা তৈরি করে দেন। বিভিন্ন কল কারখানা মিল ফ্যাক্টরি থেকে আসে লোকজন রড সিআই সিট। সামিয়ানার চট নিয়ে আসেন নিজ উদ্যোগেই। কে কী জিনিস নিয়ে আসে, তা যার হিসেব তারাই রাখে। ইজতেমা শেষ হওয়ার পর তার স্ব স্ব জিনিসপত্র খুলে নিয়ে যান।
৩. তাবলিগি কার্যক্রম ও বিশ্ব ইজতেমার কোনো প্রেস রিলিজ, প্রকাশনা ও প্রচার শাখা নেই। বিশ্ব ইজতেমা কোন তারিখে অনুষ্ঠিত হবে তা উল্লেখ করে কোনো প্রেস বিজ্ঞপ্তি ইস্যু করা হয় না। কোনো লিফলেট পোস্টার ছাপানো হয় না। তবুও লাখ লাখ মানুষ নির্দিষ্ট সময়ের আগেই মাঠে সমবেত হন। ইজতেমা ময়দানে লাখ লাখ জনতার উদ্দেশ্যে কে বক্তব্য রাখছেন, তার নাম ঘোষণা করা হয় না। এ ক্ষেত্রে তাবলিগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কে বলেছে সে দিকে তাকিও না নীতির ওপর চলে। যার কারণে অহমিকা, অহংবোধ আর নিজকে প্রাধান্য দেয়ার মানসিকতা তৈরি হয় না।
৪. চিকিৎসা : দৈনিক তিন শিফটে ডাক্তারগণ জরুরি সেবা প্রদানের লক্ষে কাজ করেন। এদের সবাই তাবলীগের সাথী। টঙ্গী হাসপাতালের সঙ্গে এরা সার্বক্ষণিক যোগাযোগ। এদের একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ আরেকজন ফার্মাসিস্ট। অন্যজন সহকারী ডাক্তার। ইজতেমার জন্য একাধিক এ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্টবাই রাখা হয়। এদের পাশাপাশি, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ টিম, সালাউদ্দীন হাসপাতাল টিমসহ বহু হাসপাতালের দক্ষ কর্মীগণ উপস্থিত থাকেন। ইজতেমার কাজ পরিচালনার জন্য পঞ্চাশের অধিক গাড়ি রিজার্ভ রাখা হয়।
ইজতেমার অনাড়ম্বর যে সব আয়োজন : ১. এবারের ইজতেমায় এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ অন্তত ১১৫টি দেশের তাবলিগ জামাতের প্রায় ২০ হাজার বিদেশি মেহমান অংশ নিচ্ছেন বলে আশা করা যায়। এদের মধ্যে ভারত ও পাকিস্তান থেকে সর্বোচ্চ সংখ্যক মেহমান আগমন করবেন। এবারের প্রথমপর্বরে ইজতেমায় যেসব দেশ অংশ গ্রহণ করবে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব, ভারত, পাকিস্তান, সুইডেন, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, নরওয়ে, মালদ্বীপ, ইন্দোনিশিয়া, মালয়েশিয়া, মিসর, শ্রীলংকা, কাতার, ইরান, কুয়েত, লেবানন, লিবিয়া, জর্দান, মরোক্কে, ওমান, সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া, তিউনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইয়েমেন, জার্মানী, কানাডা, হংকং, আলজেরিয়া, কেনিয়া, বাহরাই, জাম্বিয়া, তুরুস্ক, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, ইটালী, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, অস্টেলিয়া প্রভৃতি।
এসব দেশের মেহমানদের অধিকাংশ দ্বিতীয়পর্বের বিশ্ব ইজতেমায় অংশগ্রণ করতে ময়দানের আন্তর্জাতিক নিবাসে অবস্থান করবেন বলে ইজতেমা সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
- বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে জব করার সুযোগ
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি স্বাক্ষর
- স্মরণ সভা: ডা.আলাউদ্দিন সিরাজি
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- আগ্রাসন, যুদ্ধকে না বলুন
- কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ব্রাজিল থেকে গরু আনার চিন্তা
- উপজেলা নির্বাচনে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হবে
- যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- ‘বাংলাদেশের দিকে তাকালে লজ্জিত হই’
- রিজার্ভ বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি
- কারিগরি শিক্ষায় বিনিয়োগের সুফল পাচ্ছে বাংলাদেশ
- ১২০০ মেগাওয়াট বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তীব্র দাবদাহের খবর
- ৪ পাসপোর্ট অফিসে দুদকের অভিযান, মিলেছে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ
- স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত: প্রধানমন্ত্রী
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- ঈদুল আজহা: ঢাকার দুই সিটিতে বসছে ২০ পশুর হাট
- বৃষ্টি চেয়ে রাজধানীতে হাজারো মুসল্লির দোয়া
- তাপ কমাতে দৈনিক ৪ লাখ লিটার পানি ছিটাচ্ছে ডিএনসিসি
- জামালপুরে ১৭টি মোবাইল সেট উদ্ধার
- আগামী ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি
- বগুড়ায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
- লালমোহনে সর্বজনীন পেনশন স্কিম রেজিষ্ট্রেশন বুথের উদ্বোধন
- কুমিল্লায় পানিতে ডুবে মারা গেল ৪ শিশু
- টেকনাফে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
- মিতু হত্যা: শেষ হলো ৪৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
- যে কোন দুর্যোগে পুলিশ জীবন বাজি রেখে সেবা প্রদান করছে : ডিএমপি
- শুধু চাকরির পেছনে ছুটবে না, উদ্যোক্তা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- জামালপুরে ১৭টি মোবাইল সেট উদ্ধার
- টাঙ্গাইল শাড়িসহ নতুন ১৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি স্বাক্ষর
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- আগামীতে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা হবে বিশ্বের অন্যতম স্মার্ট
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
- এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
- ভেন্ডিং মেশিনে পাওয়া যাবে ট্রেনের টিকিট, আর নয় টিকিটের লাইন
- এবার ৪৫ টাকা কেজিতে চাল ও ৩২ টাকায় ধান কিনবে সরকার