শান্তি চুক্তি হলেও পাহাড়ে এখনও আস্থা তৈরি হয়নি
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১১ মে ২০২৪
![](https://www.ajkertangail.com/media/imgAll/2024May/Screenshot-2024-05-11-165148-copy-2405111147.jpg)
পার্বত্য শান্তি চুক্তি হলেও পাহাড়ে এখনও আস্থা তৈরি হয়নি বলে মনে করেন দেশের বিশিষ্টজনরা। যখন সীমান্ত এলাকায় মিয়ানমারে নানা বিদ্রোহী জনগোষ্ঠীর উত্থান ও সংঘর্ষ চলছে, এমন সময় কুকি-চিনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড উদ্বেগ সৃষ্টি করে। এটি কেবল অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে নয়, বাইরে থেকেও এর কোনও পৃষ্ঠপোষকতা আছে কি না, তা যাচাই করা দরকার মনে করেন তারা।
শনিবার (১১ মে) রাজধানীর বনানীতে, ‘অশান্ত পাহাড়ি জনপদ: সহিংসতা বনাম সম্প্রীতি’ শীর্ষক সম্পাদকদের শীর্ষ সংগঠন এডিটরস গিল্ডের এক গোলটেবিল আলোচনায় এসব কথা বলেন বিশিষ্টজনরা।
বান্দরবান জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানাজামা লুসাই বলেন, সম্প্রতি যে ঘটনা ঘটেছে বান্দরবানে, এ রকম সহিংসতা আমরা এর আগে দেখিনি। বান্দরবানে যতগুলো গোষ্ঠী আছে, তার মধ্যে কুকিও নাই, চিনও নাই। তাহলে কী কারণে তারা এই সংগঠন করলো? আমার বোধগম্য নয়। নাথান বম যে আড়ালে থেকে এই কাজ করবে আমরা কখনও ভাবিনি। তাদের উদ্দেশ্য কী, সেটা বম বলতে পারবে। আমরা স্থানীয় পাহাড়ি জনগোষ্ঠী এটা নিয়ে ভাবি না। আমরা চাই পাহাড়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজমান থাক।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখক, গবেষক ও শিক্ষক অধ্যাপক ড. মাহফুজ পারভেজ বলেন, তাদের আচরণের মধ্যে হটকারি ব্যাপার আছে, তা স্পষ্ট হলো। তারা যদি রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে এগোত, তাহলে জনসংহতি সমিতির আলোচনা উপেক্ষা করে অস্ত্রের দিকে যেতো না। তাদের জন্য ভালো হতো আলোচনা চালিয়ে যাওয়া এবং তারা যদি চাপ দিতে চায়, সেটাও রাখা। পাশের মিয়ানমারের নানা দিকে বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়েছিল। ঠিক এই ধরনের একটি অবস্থায় বাংলাদেশের মতো এ রকম উন্নয়নশীল দেশে নানা সমস্যা চাপিয়ে দেওয়া হয় বাইরে থেকে। আমি এই ঘটনাকে স্থানীয় আঙ্গিকে না দেখার পক্ষে। আমাদের দেখতে হবে, বাইরে থেকে কোনও কিছু করা হচ্ছে কি না।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও নিরাপদ বিশেষজ্ঞ ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, পার্বত্য এলাকায় কুকি সম্প্রদায় আছে। তবে তারা সংখ্যায় খুবই কম। তাদের কেউ খিষ্ট্রান ধর্মে পরিবর্তন হয়ে বম জনগোষ্ঠীর অংশ হয়েছে। তবে তাদের অভিযোগের জায়গাটা শুরু হয়েছে স্থানীয় অন্যান্য বড় জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। কুকিরা মনে করে, শান্তিচুক্তি হয়েছে চাকমা ও অন্যান্য বড় পাহাড়ি গোষ্ঠী ও সরকারের মধ্যে। এই চুক্তি থেকে আমরা কিছু পাইনি। অন্যান্য বড় গোষ্ঠীগুলো আমাদের দাবিয়ে রেখেছে। সেখান থেকে এটা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গিয়েছে। এখন তারা মনে করতে পারে যে দেশের সীমান্ত ও সীমান্তের বাইরে যে কয়েকটি স্থানে কুকিরা রয়েছে, তারা একত্র হয়ে চিন সীমান্তঘেঁষা একটা খ্রিষ্টান স্টেট তৈরি করা।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান বলেন, আমাদের শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ কুকি-চিন নিয়ে কথা বললে হবে না। ভারতের মতো জায়গায় কুকিরা আলাদাভাবে নিজেদের অবস্থান তৈরি করে রেখেছে। তবে শান্তিচুক্তিতে পাহাড়িদের একাংশের সমর্থন ছিল না, তা দেখা গেছে শান্তিচুক্তির দিনই। এদের মধ্যে বিভিন্ন কারণে আস্থার একটা ঘাটতি ছিল।
গিল্ডের প্রেসিডিয়াম সদস্য ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্তের সঞ্চালনায় বৈঠককে আরও বক্তব্য দেন ইতিহাসবিদ ও রয়্যাল ইউনিভার্সিটি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেজবাহ কামাল, মারমা রাজকুমার সুইচিং প্রু, কক্সবাজার সিটি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কে টি অং, মিয়ানমারে নিযুক্ত সাবেক কনস্যুলেট প্রধান ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) মো. এমদাদুল ইসলাম ও খাগড়াছড়ির পানছড়ি সকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সমীর দত্ত চাকমা।
![আজকের টাঙ্গাইল আজকের টাঙ্গাইল](https://www.ajkertangail.com/media/PhotoGallery/2024July/1-2407090613.jpg)
- স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
- ওদের খুঁজে বের করুন উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে
- বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি
- সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ
- ‘বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা রাষ্ট্রকে অকার্যকর করতে চেয়েছিল ’
- কারফিউ তুলে নেয়া হবে কবে, জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা ও রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার
- দূরপাল্লার বাস চলছে
- প্যারিস অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু
- রুম ছিল খালি, বাথরুমে গিয়ে মা পেলেন মিমের মরদেহ
- ৯১ সাংবাদিককে ধরে নিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী
- অতীতের সব রেকর্ড ভাঙলো হাওরের মাছ উৎপাদন
- সালমান খানকে হত্যাচেষ্টা: যেভাবে শুটারদের গাইড করেন লরেন্সের ভাই
- শেষ ওভারের নাটকীয়তায় হারলো পাকিস্তান, ফাইনালে শ্রীলংকা
- চাকরির সুযোগ দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ
- বিপদ-মসিবত থেকে রাস্তাঘাটে নিরাপদ থাকার দোয়া
- ঘাটাইলে বাস-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিথর রাশেদ
- স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণের ভিডিও ধারণ, প্রবাসীসহ গ্রেফতার ৩
- কামড় দেওয়ার অভিযোগে কারাগারে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান
- সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান
- আহতদের চিকিৎসার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- মেট্রোরেল স্টেশনে হামলার ঘটনায় ৬ জন ৫ দিনের রিমান্ডে
- মুক্তিযুদ্ধের মর্মমূলে আঘাতের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে ঐক্যের আহ্বান
- বিজিবি`র নিরাপত্তায় সারাদেশে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু
- বিএনপি-জামায়াতের তান্ডবে আহতদের দেখতে হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী
- সহিংসতায় হতাহতদের স্মরণে রাজধানীসহ সারাদেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত
- দুর্বৃত্তরা ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি গাড়িতে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে
- কক্সবাজার উপকূলে নিখোঁজ দু’জনের মরদেহ উদ্ধার
- কোটা আন্দোলনকালে ধ্বংসলীলার তদন্ত ও বিচার দাবি অর্থনীতি সমিতির
- সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল
- সামুদ্রিক সম্পদ আহরণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- যারা ভারত বিরোধিতার ইস্যু খুঁজছেন তারা আবারও ভুল পথে যাচ্ছেন
- টাঙ্গাইলে পুরুষের তুলনায় নারী বেশি
- বিদেশ থেকে মানুষ চিকিৎসা নিতে বাংলাদেশে আসবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সরিষাবাড়ীতে যমুনার ভাঙন ঠেকাতে বালিভর্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং শুরু
- কোটা সংস্কারের আন্দোলনের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হচ্ছে: সাঈদ খোকন
- রপ্তানি বাণিজ্য টেকসইয়ে নতুন নতুন বাজার সৃষ্টি করতে হবে
- রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে চীনের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান
- গিমাডাঙ্গা স্কুলে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর জন্য দায়ী ফেসবুক: পলক
- যে টাকা বানাতে গিয়ে দেশ ছাড়তে হয় সেই অর্থ বানিয়ে লাভটা কী?
- বাংলাদেশ-চীন যৌথ ঘোষণায় যা আছে
- গ্যাস সংকট কখন কাটবে, জানাল জ্বালানি মন্ত্রণালয়
- টেকসই উন্নয়নে পরিকল্পিত ও দক্ষ জনসংখ্যার গুরুত্ব অপরিসীম
- মাগুরায় অসহায় ও দুস্থদের মধ্যে ছাত্রলীগের খাবার বিতরণ
- মুক্তিযোদ্ধাদের সব সময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- কেএনএফ প্রধান নাথান বমের সহযোগী লুসাই গ্রেফতার
- সংসদে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল, ২০২৪ পাস
- বিমান বাহিনী প্রধানের এয়ার চীফ মার্শাল র্যাংক পরিধান
![আজকের টাঙ্গাইল আজকের টাঙ্গাইল](https://www.ajkertangail.com/media/PhotoGallery/2024July/3-2407090613.jpg)