পরীক্ষাবিহীন শিক্ষা
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পড়া, মুখস্থ ও পরীক্ষা- এই তিন ধাপেই দীর্ঘদিন ধরে চলেছে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক সবাই এই ধারায় অভ্যস্ত। তবে দেশে নতুন চালু হওয়া শিক্ষাক্রমে আর মুখস্থনির্ভরতা থাকছে না। মুখস্থ করার পরিবর্তে কাজের মধ্য দিয়ে আত্মস্থ করবে ছাত্রছাত্রীরা। পরীক্ষানির্ভর যে মূল্যায়ন ব্যবস্থাও ছিল সেটিও বদলে গেছে। শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন কারিকুলাম দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকেই আমূল বদলে দেবে। তবে এই কারিকুলামের দৃশ্যমান ফল পেতে আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।
এত দিন ধরে চলে আসা পরীক্ষানির্ভর মূল্যায়ন ব্যবস্থা না থাকায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে একাধিক অভিভাবক জনকণ্ঠের কাছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন। শিক্ষকদের হাতে মূল্যায়নের বড় অংশ থাকায় মূল্যায়ন ঠিকঠাক হবে কী না তা নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন। এ প্রসঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, এই শিক্ষাক্রম সবটাই এক্টিভিটি বেজড। শিক্ষার্থীরা আগে কাজ করবে, বুঝবে ও পরে শিখবে। উন্নত বিশে^ও একই কারিকুলাম চলে আসছে। এমন নয় বাংলাদেশে এটিই প্রথম চালু হয়েছে। কোনো শিক্ষক চাইলেও কাউকে বেশি নম্বর দিয়ে মূল্যায়ন করতে পারবেন না। পরীক্ষা বছরের শেষে নভেম্বরে সামষ্টিক একটি পরীক্ষা নেওয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।
২০০৮ সালে দেশে মাধ্যমিক স্তরে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করা হয়। জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতাÑ এই চার অংশে ভাগ করা হয়েছিল এই পদ্ধতি। এরপর প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে দু-একটি বিষয় ছাড়া বেশিরভাগ বিষয় সৃজনশীল পদ্ধতির আওতায় আনা হয়। সরকারের বিশেষ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে প্রচার করা হয়, শিক্ষার্থীদের মুখস্থ বিদ্যা পরিহার, গাইড বই ও কোচিংনির্ভরতা কমানোর জন্যই এই সৃজনশীল পদ্ধতি। পরে দেখা গেছে, এই পদ্ধতিতে কোচিংনির্ভরতা, প্রাইভেট পড়তে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেশি। যে কারণে নতুন শিক্ষাক্রম নিয়েও একই সংশয় অভিভাবকদের মধ্যে দানা বেঁধেছে।
চলতি বছরের শুরুতেই প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হয়েছে। এতে পড়ানোর ধরন, মূল্যায়ন ও পাঠ্যবইয়ে বড় পরিবর্তন এসেছে। আগামী বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে এবং ২০২৫ সালে চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হবে। নতুন কারিকুলামে নবম ও দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগের বিভাজন থাকছে না। এই কারিকুলামে নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি পড়ানো হবে।
এত দিন একজন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, মানবিক নাকি ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পড়বে, সেটি ঠিক হতো নবম শ্রেণিতে। এবার বিভাগ বিভাজন হবে উচ্চ মাধ্যমিকে। নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে ২০২৬ সালে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই শিক্ষাক্রমে প্রথাগত পরীক্ষা কমে যাচ্ছে, জিপিএর পরিবর্তে ফলাফল হবে তিন স্তরে। তখন শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে বোর্ডের অধীনে দুটি পরীক্ষা হবে। আর নতুন শিক্ষাক্রমে প্রায় সব শ্রেণিতেই বড় অংশের মূল্যায়ন হবে শিখনকালীনের ভিত্তিতে।
পরীক্ষা হবে না জেনে হতাশা অভিভাবকদের ॥ নতুন শিক্ষাক্রম যেভাবে চলছে সেখানে অভিভাবকরা মনে করছেন শিক্ষার্থীরা পড়ছে না। কারণ বাসায় এসে আগের মতো বাড়ির কাজও করতে দেখা যাচ্ছে না। শিক্ষার্থীরা যেভাবে শিখছে বা বাসায় এসে বা স্কুলে যেভাবে হাতে কলমে কাজ করছে সেটা দেখে অভিভাবকরা মনে করছেন বাচ্চারা যেটা করছে তা কিছুই না। রাজধানীর একাধিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এমনটাই বলছিলেন জনকণ্ঠকে।
মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষক আল নাহিয়ান বলেন, শিক্ষার্থীদের যেসব কাজ দেওয়া হচ্ছে তা স্কুলেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। সেখানে বাসায় গিয়ে হোম ওয়ার্ক বা প্রাইভেট ও কোচিংয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না। নতুন শিক্ষাক্রমের কারিকুলাম ও বই এমনভাবে তৈরা করা হয়েছে যেখানে বাড়ির কাজ দেওয়ার কোনো সুযোগই নেই। এর পরও অভিভাবকরা আমাদের বলছেন কেন বাড়ির কাজ দেওয়া হয় না। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, সম্প্রতি পানিচক্র বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিয়েছি। সেখানে প্রাকৃতিক পানির উৎস, কিভাবে পানি উৎস থেকে ব্যবহারযোগ্য হয়, সেসব বিষয়ে শিক্ষার্থীরা শিখেছে। তাদের দলগত কাজও দেওয়া হয়েছে। এর পরও অভিভাবকরা বলছেন, যে পড়াশোনায় পরীক্ষা হবে না তার মূল্যায়নে তাদের আস্থা নেই।
তবে এ প্রসঙ্গে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বলছে, সম্প্রতি নতুন শিক্ষাক্রমের ছয় মাসের একটি মূল্যায়ন পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে শিক্ষার্থীদের। যাকে ষান্মসিক বলা হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে বাচ্চাদের কোনো সমস্যা হয়নি। বরং শিক্ষকদের মূল্যায়ন করতেই সমস্যা হয়েছে। এ বিষয়ে এনসিটিবির কর্মকর্তারা জানান, এই পদ্ধতিতে ধারাবাহিক ও সামষ্টিক মূল্যায়নের নির্দেশনা থাকলেও শিক্ষকরা তা করেননি। এই ধরনের ১৮০০ তথ্য আমরা সংগ্রহ করেছি। যা নিয়ে কাজ চলছে।
সৃজনশীলের মতো নতুন শিক্ষাক্রমের পরিণতির আশঙ্কা অনেকের ॥ অনেক শিক্ষক ও অভিভাবকদের ধারণা সৃজনশীল পদ্ধতির মতো এই নতুন ধারার শিক্ষাক্রমও ভেঙে পড়তে পারে। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, এই শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থী মূল্যায়নে শিক্ষকদের অবাধ ক্ষমতা, প্রশিক্ষণের অভাবে মূল্যায়ন করতে না পারা ও যেসব শিক্ষার্থী কম মনোযোগী তাদের সম্পর্কে কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা উল্লেখ না থাকায় এমন শঙ্কা রয়েছে। রাজধানীসহ দেশের একাধিক স্কুলের শিক্ষক, অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্যই জানা গেছে। শিক্ষকদের ক্ষমতার বলি হবেন কী না শিক্ষার্থীরা এমন আশঙ্কাও প্রকাশ করেছেন একাধিক অভিভাবক।
সুরাইয়া পারভিন নামের এক অভিভাবক জানান, নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষকদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এর আগে সৃজনশীলে সেইভাবে নম্বর প্রদানের ক্ষমতা না থাকলেও শুধুমাত্র প্রাকটিক্যাল পরীক্ষায় সে ক্ষমতার অপপ্রয়োগ কারও অজানা নয়। এ ছাড়াও প্রাইভেটে না পড়লে শিক্ষার্থীর সঙ্গে খারাপ আচরণ, নম্বর কম দেওয়ার অভিযোগও দীর্ঘদিনের।
এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষক শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রধান সমস্যা হচ্ছে মূল্যায়নের বিষয়ে শিক্ষকদের ধারণা এখনো স্পষ্ট নয়। অভিভাবক, শিক্ষার্থীরাও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া ভালো করে বুঝতে পারছে না। যা নিয়েই একটি ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও পিএসসি সদস্য অধ্যাপক গোলাম ফারুক জনকণ্ঠকে বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষকদের ৪০ ভাগ ও শিক্ষা বোর্ডকে ৬০ ভাগ মূল্যায়নের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে যে ব্যাপক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন নেই। কিন্তু তাদের এই ক্ষমতা ও সম্মান ধরে রাখা নিজেদের ওপরেই নির্ভর করছে। পৃথিবীর উন্নত দেশ, নরওয়ে, ডেনমার্ক, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় শিক্ষার্থীর শিখনকালে সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করে। শিক্ষকরা এটা নির্ভুলভাবে করে বলেই হয়ে আসছে।
আমাদের দেশে এখনো পর্যন্ত শিক্ষকদের নম্বর প্রদানে যে অভিযোগ তা খুব বেশি নয়। শুধুমাত্র পাবলিক পরীক্ষার ব্যবহারিক বিষয়ে ২৫ এ ২৫ দেওয়া ছাড়া। নতুন শিক্ষাক্রমে এমন কাজ করলে তা বিপর্যয়ের সৃষ্টি করবে। শিক্ষকদের যে কোনো গাফিলতি মূল্যায়নের যে হার তাদের হাতে রয়েছে তা শিক্ষা বোর্ডের কাছে চলে যাবে। এ ছাড়াও উপযুক্ত প্রশিক্ষণ মূল্যায়নের প্রধান বাধা হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
নোট গাইড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সৃজনশীলে প্রশ্নপত্র নোট গাইড থেকে প্রশ্ন ছাপার অভিযোগ ছিল। এখন তার আর সুযোগ নেই। বাজারে যদি নোট গাইড এসেও থাকে তা থেকে এই পদ্ধতিতে তেমন কাজে আসবে না। সে কারণে এটি এমনিতেই বন্ধ হবে।
যদিও বিষয়টি মানতে নারাজ এনসিটিবি সদস্য অধ্যাপক মশিউজ্জামান। জনকণ্ঠকে তিনি বলেন, এই প্রক্রিয়ায় এমন কিছু মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে যদি শিক্ষকরা তা লঙ্ঘন করেন তা বোঝা কঠিন কিছু হবে না। অতিমূল্যায়ন বা অবমূল্যায়ন করা হলে শিক্ষকদের জবাবদিহিতার মধ্যেও আসতে হবে। এর ডিজিটালি শিক্ষার্থীর সব কাজ রেকর্ডেড রাখা হবে।
মন্ত্রিসভা, সংসদ সদস্যের অভিমত নেওয়া হয়নি এই শিক্ষাক্রমে ॥ জাতীয় সংসদে কোনো আলোচনা ছাড়া এই নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা পাস করা হয়েছে। এমন কী অংশীজনের কাছেও এ বিষয়ে মতামত নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য, সংসদ সদস্যরা এমন অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সদস্য অধ্যাপক মশিউজ্জামান জনকণ্ঠকে বলেন, ব্যবসায়ীরা রাজনীতিবিদদের প্রভাবিত করছে। এমন কারণেই এই সময় অভিযোগ করা হচ্ছে। অতীতে কোনো কারিকুলাম নিয়েই সংসদে আলোচনা হয়নি। আগে কখনো কোনো কারিকুলাম পাস করতে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনও লাগেনি। কিন্তু এবার সেটিও করা হয়েছে। ৮০০ জনের অভিমত নেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রিসভার সদস্যের অভিযোগের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ডাক-টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি, শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিশিষ্টজনের মতামত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে পল্লী-কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ জনকণ্ঠকে বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আমি নিজেও অংশ নিয়েছি। কিন্তু মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কী না তা বলতে পারব না।
চলতি বছরেই সব শিক্ষককে প্রশিক্ষণের আওতায় আনবে সরকার ॥ নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সেপ্টেম্বরেই মাধ্যমিকের সব শিক্ষককে প্রশিক্ষণের আওতায় আনবে সরকার। এ বিষয়ে জোরেশোরে কার্যক্রম হাতে নিয়েছে মাউশি। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, একটি ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ফল তৈরি হবে। কেউ চাইল আর চেয়ারম্যানের ছেলেকে প্রথম করল তার সুযোগ নেই।
শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ঘাটতি আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এনটিআরসিএর মাধ্যমে যেসব শিক্ষক শিক্ষকতায় এসেছেন নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাদের সমস্যা হচ্ছে না। সমস্যা হচ্ছে আমাদের মতো প্রবীণ শিক্ষকদের।
শিক্ষকদের যতই প্রশিক্ষণ দেওয়া হোক না কেন প্রয়োগ করতে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে সবচেয়ে বেশি। তবে এটুকু নিশ্চিত করতে পারি পৃথিবীর সব উন্নত দেশেই এই শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রয়েছে। বাংলাদেশ প্রথম নয়। অভিভাবকদের আশ^স্ত করতে পারি নতুন ধারার এই শিক্ষা ব্যবস্থা আপনার সন্তান ও আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ইতিবাচক। এতদিন এই শিক্ষাক্রমের জার্নি ধীরে চলা ট্রেনের মতো ছিল। এবার থেকে অবিরাম গতিতে প্লাটফর্ম পেরিয়ে ছুটবে।

- ব্যাটিং বিপর্যয়ে হারল টাইগাররা
- নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, জনগণ ভোট দেবে: প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতার ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে হবে: রাষ্ট্রপতি
- নির্বাচন বানচালের পদক্ষেপ জনগণ মেনে নেবে না: প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে
- জনগণই নিষেধাজ্ঞা দেবে ॥ নির্বাচনে বাধা দিলে
- বাংলাদেশও জানে কীভাবে নিষেধাজ্ঞা দিতে হয়: প্রধানমন্ত্রী
- নিউইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটন ডিসির পথে প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়ার ‘বন্ধু ও নিরপেক্ষ’ তালিকায় বাংলাদেশের নাম
- বিশ্ব মেরিটাইম দিবসের সাফল্য কামনায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- বিমানবন্দরে ফের রাইস কুকারে মিলল দেড় কোটি টাকার সোনা
- বরিশালে চাষ হচ্ছে বিদেশি মাল্টা
- কুড়িগ্রামে বিএনপির এক কমিটিতেই ৮ বছর
- কলাপাড়ায় টমটম উল্টে প্রাণ গেল যুবকের
- বসার জায়গা নিয়ে দ্বন্দ্ব, বিএনপির ২ নেতার ধাক্কাধাক্কি
- আবহমান বাংলার সংস্কৃতি ও লোকজ মেলা
- কিশোরগঞ্জে দেশীয় অস্ত্রসহ ৪ ডাকাত গ্রেফতার
- ফরিদপুরে ডেঙ্গুতে আরো চারজনের মৃত্যু
- গাইবান্ধায় অটোরিকশার চাপায় শিশুর মৃত্যু
- নারায়ণগঞ্জে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৪
- কান্না থামছেই না ছোট্ট হোসাইনের, খুঁজছে মা-বাবা-বোনকে
- ট্রলিব্যাগে পাওয়া খণ্ডিত মরদেহের পরিচয় মিলেছে
- রাস্তা পার হতে গিয়ে প্রাণ গেল মুসার
- চলতি বছরই কক্সবাজারে অবতরণ করবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট
- রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা নিয়ে মোংলায় ভিড়ল জাহাজ
- মাদারীপুরে যুবককে কুপিয়ে জখম
- ওঝার ঝাড়ফুঁকে নামল না সাপের বিষ, প্রাণ গেল সোহাগের
- দেশের প্রথম প্রিমিয়াম ওয়াটার পার্ক ‘মানা বে’ উদ্বোধন
- নওগাঁয় পা ছাড়াই জন্ম নিল বাছুর
- টেকনাফে সোনার বারসহ রোহিঙ্গা আটক
- আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধ চাই না: প্রধানমন্ত্রী
- এনআইডি সেবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিতে সংসদে বিল পাস
- ২৫ বিঘা পর্যন্ত ভূমি কর মওকুফে বিধান রেখে বিল পাস
- ২০৩০ সালে স্বচ্ছল জনগোষ্ঠী দাঁড়াবে সাড়ে তিন কোটি: প্রধানমন্ত্রী
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে সেলফি তুললেন বাইডেন
- বৈশ্বিক সংকটেও দেশে খাদ্য নিরাপত্তা সুরক্ষিত: প্রধানমন্ত্রী
- বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে নতুন প্রজন্মের ১৯ উড়োজাহাজ
- দেশ যখন সুষ্ঠুভাবে এগুচ্ছে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন কেন?
- ধামইরহাট সীমান্তে টাকা-স্বর্ণসহ ৫ মাদক ব্যবসায়ী আটক
- সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রয়োজনীয় সামরিক প্রস্তুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্
- এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চলবে বিআরটিসির ৭৯ বাস
- ইউনূস ইস্যুতে খোলা চিঠির প্রতিবাদে ৫০ সম্পাদকের প্রতিবাদ
- টানা ২ সপ্তাহ কমলো সয়াবিনের দাম
- পরিবেশ তৈরি করুন, মানুষ যেন ভোট দেয়
- ভোজ্যতেলের চাহিদার অর্ধেক দেশে উৎপাদিত হবে: কৃষিমন্ত্রী
- সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে বিডি চাইল্ড ট্যালেন্টের ৪র্থ বর্ষ পালিত
- সব ধর্মের মানুষ সমান
- ‘ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, নৌকা সারাজীবন উজান ঠেলেই এগিয়েছে’
- সংসদ সদস্যদের জনগণের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করার আহ্বান
- ঢাকা-দিল্লী সম্পর্ক আরও জোরদারে শেখ হাসিনা-মোদির ঐকমত্য
