রেমিট্যান্সের জোয়ারে দেশের রিজার্ভে রেকর্ড
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ২ সেপ্টেম্বর ২০২০
বৈশ্বিক মহামারি নভেল করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) সংকটের মধ্যে অর্থনীতির বেশিরভাগ সূচকে খারাপ অবস্থা থাকলেও ব্যাংকিং চ্যানেলে অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেকর্ড ২৬০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। গত আগস্টে এসেছে ১৯৬ কোটি ডলার, যা গত বছরের একই মাসের তুলনায় প্রায় ৩৬ শতাংশ বেশি। রেমিট্যান্সের এই জোয়ারে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে একের পর এক রেকর্ড হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার রিজার্ভ আরও বেড়ে ৩৯ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।
সংশ্নিষ্টরা জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রভাবে অনেক প্রবাসী বেকার হয়েছেন। আয় কমেছে অনেকের। এর মধ্যেও রেমিট্যান্স বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ হুন্ডির চাহিদা একেবারে কমে যাওয়া। মূলত বিশ্বের অনেক দেশে বিনিয়োগ চাহিদা কমে যাওয়ায় হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের ডলার কেনাবেচা কমে গেছে। আবার রেমিট্যান্সে সরকারের ২ শতাংশ হারে প্রণোদনার কারণে গ্রাহকরা বাড়তি সুবিধা পাচ্ছেন। এর বাইরে এক শ্রেণির প্রবাসী জমানো টাকা দেশে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। এভাবে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়ের বেশিরভাগই আসছে ব্যাংকিং চ্যানেলে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স এযাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড হয় গত জুলাই মাসে। ওই মাসে প্রবাসীরা ২৬০ কোটি ডলার দেশে পাঠান। এই দুই মাসে মোট ৪৫৬ কোটি ডলার দেশে এসেছে। গত অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ৩০৪ কোটি ডলার। এ হিসাবে দুই মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৫২ কোটি ডলার বা ৫০ শতাংশ। গত জুন মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ১৮৩ কোটি ডলার।
রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে গতকাল দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার বা তিন হাজার ৯৪৫ কোটি ডলার। এই পরিমাণ অর্থ দিয়ে প্রায় ৯ মাসের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব। এর আগে গত ১৮ আগস্ট রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৩৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে। করোনাভাইরাসের প্রভাব শুরুর পর গত মার্চ শেষে রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়ে এখন এ পর্যায়ে এসেছে। ইতোমধ্যে রিজার্ভ থেকে উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থায়নের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জানতে চাইলে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, রেমিট্যান্স এবং করোনার কারণে ঋণ ও অনুদানের কারণে রিজার্ভ বাড়ছে। তবে রিজার্ভ বৃদ্ধি সব সময় যে ভালো, তা নয়। করোনার এ সময়ে বাড়ছে। এখন দেখতে হবে কীভাবে সেটা কাজে লাগানো যায়। তবে কতদিন রেমিট্যান্সের এ ধারা থাকবে তা বলা যাচ্ছে না। এখন হয়তো হুন্ডির চাহিদা কমে যাওয়া, বিদেশি অনেক পরিশোধ বিলম্বিত করা এবং ২ শতাংশ প্রণোদনার কারণে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী করোনা সংকটের মধ্যে আমদানি-রপ্তানিসহ অধিকাংশ সূচকের অবস্থার অবনতি হয়েছে। গত অর্থবছর আমদানি ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমেছে। রপ্তানি কমেছে ১৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ। অবশ্য নতুন অর্থবছরে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হচ্ছে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ রপ্তানি বেড়েছে। আমদানি ও রপ্তানির দুরবস্থা থাকলেও ২০১৯-২০ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট এক হাজার ৮২০ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠান প্রবাসীরা। একক অর্থবছরে এত পরিমাণ অর্থ আগে কখনও আসেনি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের তুলনায় রেমিট্যান্স বেশি এসেছে ১৭৯ কোটি ডলার বা ১০ দশমিক ৮৮ শতাংশ। যদিও করোনাভাইরাস শুরুর দিকে একক মাস হিসেবে গত মার্চ ও এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স কমেছিল।
সেন্টার ফর এনআরবির চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরী বলেন, অনেক প্রবাসী এক ধরনের অনিশ্চয়তার কারণে জমানো টাকা দেশে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। করোনা-পরবর্তীকালে সেখানে থাকতে পারবেন কিনা তা নিয়ে অনেকে দুশ্চিন্তায় আছেন। আবার ২ শতাংশ হারে প্রণোদনার কারণে আগে ব্যাংকে যেতেন না এমন অনেকেই এখন ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠাচ্ছেন।
- বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় আরো ১৫ জন কারাগারে
- আমিরাতফেরত যাত্রীর কাছে মিলল সাড়ে চার কোটি টাকার সোনা
- যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
- অর্থনীতি বলতে আমি বুঝি মানুষের কল্যাণ: প্রধানমন্ত্রী
- তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দেশে জাগরণ তৈরি হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- ৬ জুন বাজেট দেবো, বাস্তবায়নও করবো: প্রধানমন্ত্রী
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নেবে: প্রধানমন্ত্রী
- ডলারের প্রবাহ বাড়াতে ব্যাংকের এমডিরা যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন
- মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- মানুষের ভাগ্য নিয়ে যুদ্ধাপরাধীরা যেন খেলতে না পারে
- গ্রামের অর্থনীতি পাল্টে গেছে, এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
- কোনো বিদেশী শক্তির পরোয়া করেন না শেখ হাসিনা
- বান্দরবানে র্যাবের অভিযানে কুকি-চিনের নারী সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
- কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
- আম নিয়ে সিন্ডিকেট হতে দেয়া হবে না : কৃষিমন্ত্রী
- সকলের প্রচেষ্টায় আত্মহত্যা নিরসন সম্ভব
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসটি মানুষের হৃদয়ে গাঁথা থাকবে
- আগামী ২৪ মে শুরু নিউ ইয়র্ক বাংলা বইমেলা, থাকছে ১০ হাজার নতুন বই
- বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্য প্রত্যাবর্তন সংক্রান্ত এসওপি স্বাক্ষর করেছে
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে খাবার বিতরণ
- লালমনিরহাটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
- রাজধানীর সবুজবাগে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু
- শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
- জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার অস্ত্র সরবরাহকারী গ্রেফতার
- জাতির পিতার সমাধিতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
- বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতি
- জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ পুলিশের ঈর্ষণীয় সাফল্য রয়েছে : আইজিপি
- বান্দরবানে কেএনএফ`র নারী শাখার প্রধান সমন্বয়ক আকিম বম গ্রেফতার
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে প্রার্থনা
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার সাইট বন্ধের দাবি নতুনধারার
- ৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : শফিকুর রহমান
- জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস আজ
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- মা-বাবার সেবা বিপদমুক্তির অসিলা
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আজ দেশে ফিরবেন
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্ব নতুন যুগে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- নির্বাচনের প্রস্তুতি-প্রচারণা দেখতে আ`লীগকে বিজেপি’র আমন্ত্রণ
- বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
- পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৪৫ কর্মকর্তা
- এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি না রাখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিমানের প্রথম হজ ফ্লাইট ৯ মে
- বিমা দাবি পরিশোধে কমিশন ও সার্ভিস চার্জ নেওয়া যাবে না
- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার আহ্বান