তামাকপণ্যের দাম বৃদ্ধি করে সংকট মোকাবেলার সুপারিশ প্রজ্ঞার
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ৩ জুন ২০২০
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে তামাকাসক্ত ফুসফুস কোভিড-১৯ সংক্রমণে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এই সতর্কতা আমলে নিলে বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৪ কোটি তামাক ব্যবহারকারী মারাত্মকভাবে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। আসন্ন বাজেটে কার্যকরভাবে তামাকপণ্যের দাম বাড়ানো হলে তামাকের ব্যবহার কমবে এবং রাজস্ব আয় বাড়বে। বাড়তি রাজস্ব সরকার কোভিড-১৯ মহামারী সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ব্যয় এবং প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে ব্যয় করতে পারবে। আজ ০২ জুন তামাকবিরোধী সংগঠন প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) এবং অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স- আত্মা’র যৌথ উদ্যোগে ‘কেমন তামাক কর চাই, বাজেট ২০২০-২১’ শীর্ষক ওয়েবিনারে অংশ নিয়ে এমনটাই সুপারিশ করেছেন একাধিক সংসদ সদস্যসহ অর্থনীতিবিদরা। ওয়েবিনারে প্রজ্ঞা’র পক্ষ থেকে তামাক কর বিষয়ক ‘বাজেট প্রস্তাব ২০২০-২১’ তুলে ধরা হয়। এই বাজেট প্রস্তাব সমর্থন করে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং জাতীয় তামাকবিরোধী মঞ্চের আহ্বায়ক ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, করোনা আমাদের জন্য একটি সুযোগ তৈরি করেছে। আমরা এ সুযোগে কল্যাণের পথ বেছে নিব। এক্ষেত্রে আমাদের তামাক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে এবং সার্বজনীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে গুরুত্ব দিতে হবে। তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরে সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী এম.পি বলেন, যদি এবারের বাজেটে তামাকপণ্যে করারোপের ক্ষেত্রে কোন মৌলিক পরিবর্তন না আসে, এই বাড়তি ১১ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের সুযোগ আমরা হারাই, এত মৃত্যু, অসুস্থতা অব্যাহতই থেকে যায় তাহলে আমি নৈতিকভাবে এই বাজেটকে সমর্থন করতে পারিনা। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস) এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ মনে করেন ধূমপান কমাতে সিগারেটের স্তর সংখ্যা কমানোর বিকল্প নেই। তিনি বলেন, আসন্ন ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেটের বিদ্যমান চারটি মূল্যস্তর বিলুপ্ত করে দুটি নির্ধারণ করা দরকার। কারণ একাধিক মূল্যস্তর এবং বিভিন্ন দামে সিগারেট ক্রয়ের সুযোগ থাকায় ভোক্তা স্তর পরিবর্তন করার সুযোগ পায়। ফলে তামাক ব্যবহার হ্রাসে কর ও মূল্য পদক্ষেপ সঠিকভাবে কাজ করেনা। এর পাশাপাশি তামাক নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রমের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি। সংসদ সদস্যদের বিড়ির কর না বাড়ানোর পক্ষে চিঠি দেয়াকে দু:খজনক উল্লেখ করে অধ্যাপক ডা: হাবিবে মিল্লাত এম.পি বলেন, তামাকের বিপক্ষে আমাদের শক্তিকে আরো জোরালো করতে হবে। প্রস্তাবিত কর ও দাম পদক্ষেপ সমর্থন করে তিনি বলেন এবারের বাজেট অধিবেশনে কমপক্ষে ১৫০ সাংসদকে এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের পক্ষে কথা বলার জন্য উদ্বুদ্ধ করবো। বাংলাদেশে মোট তামাক ব্যবহারকারীর অর্ধেকেরও বেশি ধোঁয়াবিহীন তামাকপণ্য ব্যবহার করলেও এসব তামাকপণ্যের দাম সবচেয়ে সস্তা এবং রাজস্ব আয় খুব কম উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. রুমানা হক বলেন, ধোঁয়াবিহীন তামাকপণ্যে করারোপের ভিত্তিমূল্য খুব কম, তাই কর বাড়ানোর পাশাপাশি মূল্যও বাড়াতে হবে। এছাড়া তিনি অপ্রাতিষ্ঠানিক অর্থাৎ লাইসেন্সবিহীন উৎপাদনকারীদের কর জালের আওতায় আনার সুপারিশ করেন। তামাকপণ্যে করারোপ বিষয়ে সাংসদদের সারা বছর ধরেই জোরালো ভূমিকা পালন করা উচিত বলে মনে করেন ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এম.পি। তিনি বলেন, সংসদ সদস্যরা অধিবেশন চলাকালে বিভিন্ন ধারায় বছর জুড়েই তামাক বিষয়ে সংসদে প্রশ্ন এবং আলোচনা করতে পারেন। তিনি আরো বলেন, আমাদের তামাককে ব্যয়বহুল করে ফেলতে হবে। এতে তামাকের দাম বাড়বে, রাজস্ব বেশি আসবে এবং তামাকপণ্য ব্যবহারে মানুষ নিরুৎসাহিত হবে। তামাকপণ্যের ওপর বিদ্যমান করকাঠামো সংস্কার ও এর সুফলের উপর গুরুত্বারোপ করে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এন্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) এর রিসার্চ ডিরেক্টর ড. মাহফুজ কবীর বলেন, তামাকপণ্যে করারোপ সহজ করতে সম্পূরক শুল্কের একটি অংশ সুনির্দিষ্ট কর আকারে আরোপ করতে হবে এবং অন্যান্য কর পদক্ষেপের সাথে সব ধরনের তামাকপণ্যের খুচরা মূল্যের ওপর ৩ শতাংশ হারে সারচার্জ আরোপ করা যেতে পারে। সবমিলিয়ে, তামাক-কর বিষয়ক এই প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হলে সম্পূরক শুল্ক এবং ভ্যাট বাবদ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত রাজস্ব এবং সারচার্জ থেকে আরো প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আয় অর্জন করা সম্ভব হবে। এই অর্থ সরকার তামাক ব্যবহারের ক্ষতি হ্রাস, করোনা মহামারী সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ব্যয় এবং প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে ব্যয় করতে পারবে।
২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য তামাক কর বিষয়ক বাজেট প্রস্তাব:
১। সিগারেটের মূল্যস্তর সংখ্যা ৪টি থেকে ২টিতে (নিম্ন এবং প্রিমিয়াম) নামিয়ে আনা:
ক. ৩৭+ টাকা এবং ৬৩+ টাকা এই দুইটি মূল্যস্তরকে একত্রিত করে নিম্নস্তরে নিয়ে আসা; নিম্নস্তরে ১০ শলাকা সিগারটের খুচরা মূল্য ন্যূনতম ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে ৫০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ১০ টাকা সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা;
খ. ৯৩+ টাকা ও ১২৩+ টাকা এই দুইটি মূল্যস্তরকে একত্রিত করে প্রিমিয়াম স্তরে নিয়ে আসা; প্রিমিয়াম স্তরে ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ন্যূনতম ১২৫ টাকা নির্ধারণ করে ৫০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ১৯ টাকা সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা;
২। বিড়ির ফিল্টার এবং নন-ফিল্টার মূল্য বিভাজন তুলে দেয়া: ফিল্টারবিহীন ২৫ শলাকা বিড়ির খুচরা মূল্য ৪০ টাকা নির্ধারণ করে ৪৫% সম্পূরক শুল্ক ও ৬.৮৫ টাকা সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা; এবং ফিল্টারযুক্ত ২০ শলাকা বিড়ির খুচরা মূল্য ৩২ টাকা নির্ধারণ করে ৪৫% সম্পূরক শুল্ক এবং ৫.৪৮ টাকা সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা;
৩। ধোঁয়াবিহীন তামাকপণ্যের (জর্দা ও গুল) মূল্য বৃদ্ধি করা: প্রতি ১০ গ্রাম জর্দার খুচরা মূল্য ৪০ টাকা এবং প্রতি ১০ গ্রাম গুলের খুচরা মূল্য ২৩ টাকা নির্ধারণ করে ৪৫% সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা; এবং প্রতি ১০ গ্রাম জর্দা ও গুলের উপর যথাক্রমে ৫.৭১ টাকা এবং ৩.৪৫ টাকা সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা; সকল ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ১ শতাংশ স্বাস্থ্য উন্নয়ন সারচার্জ বলবৎ রাখা।
৪। সকল তামাকপণ্যের খুচরামূল্যের ওপর ৩ শতাংশ হারে সারচার্জ আরোপ করা।
উল্লিখিত তামাক-কর ও মূল্য বৃদ্ধির প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হলে সম্পূরক শুল্ক এবং ভ্যাট বাবদ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত রাজস্ব আয় অর্জিত হবে। এছাড়াও ৩ শতাংশ সারচার্জ থেকে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আয় অর্জন করা সম্ভব হবে। অতিরিক্ত এই অর্থ সরকার তামাক ব্যবহারের ক্ষতি হ্রাস, করোনা মহামারী সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ব্যয় এবং প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে ব্যয় করতে পারবে। এছাড়াও দীর্ঘমেয়াদে ৬ লক্ষ বর্তমান ধূমপায়ীর অকাল মৃত্যু রোধ করা সম্ভব হবে এবং প্রায় ২০ লক্ষ প্রাপ্তবয়স্ক ধূমপায়ী ধূমপান ছেড়ে দিতে উৎসাহিত হবে। একইসাথে করোনার মতো যেকোন ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পাবে। এই ওয়েবিনারে সরাসরি এবং ফেসবুকের মাধ্যমে শতাধিক ব্যক্তি অংশগ্রহণ করেন। ওয়েবিনারটি সঞ্চালনা করেন এটিএন বাংলার নিউজ এডিটর নাদিরা কিরণ।
- প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী যারা
- সাংবাদিক নাদিম হত্যা: মাহমুদুল বাবুর জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
- ঢাকা পৌঁছেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- আওয়ামী লীগের যৌথ সভা শুক্রবার
- নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক : ওবায়দুল কাদের
- ফাইন্যান্সিয়াল ওভারসাইট কমিটির কনসালটেশন সভা উদ্বোধন স্পিকারের
- গ্রাহকের অজান্তে মোবাইলের ব্যালেন্স কাটা হলে কঠোর ব্যবস্থা
- সংসদের অধিবেশন মুলতবি
- ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টের মালিক সোহেল গ্রেফতার
- রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে মানবিক আবেদন
- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে জাইকার প্রতিনিধিদলের বৈঠক
- বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী
- এই মুহূর্তে চালের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই : খাদ্যমন্ত্রী
- কৃষিপণ্য সংরক্ষণে আধুনিক হিমাগার নির্মাণ করবে সরকার
- জঙ্গি ছিনতাই মামলার প্রতিবেদন ১০ জুন
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের হার ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ হতে পারে : সিইসি
- হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত: ঝিনাইদহ-১ আসনে নির্বাচনে বাধা কাটল
- তথ্য অধিকার আইনের আওতায় গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত
- মহাখালীতে চিরচেনা যানজটের রূপ পাল্টেছে : স্বস্তিতে নগরবাসী
- সখীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত
- খাল পাড়ে বৃক্ষরোপণ ঢাকার সবুজায়ন আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পৌঁছাবে
- শিশু-মাতৃমৃত্যু রোধে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ
- ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান
- ঝালকাঠিতে চোরাই মোটর সাইকেলসহ যুবক গ্রেপ্তার
- তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নারীদের জন্য বিশেষ কোটা চালু করা হবে : পলক
- রাজধানীর আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় পশুর হাট বসানো যাবে না: হাইকোর্ট
- শেরপুরের নকলায় ট্রাক চাপায় ৩ ইজিবাইক যাত্রী নিহত
- সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে
- গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার সাইট বন্ধের দাবি নতুনধারার
- জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস আজ
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আজ দেশে ফিরবেন
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্ব নতুন যুগে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- নির্বাচনের প্রস্তুতি-প্রচারণা দেখতে আ`লীগকে বিজেপি’র আমন্ত্রণ
- বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
- পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৪৫ কর্মকর্তা
- দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিমানের প্রথম হজ ফ্লাইট ৯ মে
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধে দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?