আলো জ্বলবে ঘরে ঘরে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
৭৭৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম পাঁচটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেব, আলো জ্ব¦ালাব। আমরা প্রায় লক্ষ্যের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছি।
গতকাল সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ভবনে বিদ্যুৎ বিভাগ আয়োজিত মূল অনুষ্ঠানে সংযুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো উদ্বোধন করেন। এ সময় সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোও ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিল। খবর বাসস।
বিদ্যুৎ কেন্দ্র পাঁচটি হচ্ছে, হবিগঞ্জের বিবিয়ানা-৩ ৪০০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, চট্টগ্রামের জুলদায় ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র ইউনিট-২, নারায়ণগঞ্জে মেঘনাঘাট ১০৪ মেগাওয়াট পাওয়ার প্লান্ট, বাগেরহাটে মধুমতি ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং সিলেটের ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ২২৫ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উত্তরণ।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, বিদ্যুৎ সচিব মো. হাবিবুর রহমান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে নবনির্মিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ওপর একটি ভিডিওচিত্র প্রদর্শিত হয়। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সম্পর্কিত প্রকাশনা ‘হান্ড্রেড’ এর মোড়ক উন্মোচন করেন। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী জনগণকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেন, উৎপাদনের চেয়ে অনেক কম মূল্যে সরকার গ্রাহকদের কাছ থেকে নিচ্ছে। কাজেই ব্যবহারে সাশ্রয়ী হলে আরও বেশিসংখ্যক মানুষকে বিদ্যুতের আওতায় আনা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, অনেক কম টাকা বিল নেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে সবাইকে একটু অনুরোধ করব, বিদ্যুৎ ব্যবহারে আপনারা সচেতন হবেন। যখন লাগবে না নিজের হাতেই নিজের ঘরে বিদ্যুতের সুইচগুলো বন্ধ করে রাখবেন। তাতে বিলটাও কম আসবে, টাকাও কম দিতে হবে। আর আমাদের বিদ্যুৎও সাশ্রয় হবে। বর্তমানে বিদ্যুৎ গ্রাহক ৪ কোটি ৯ লাখ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ার ফলে গ্রাম পর্যায়েও তাঁর সরকার নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দিতে পারায় গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর নাগরিক সুবিধা অনেকাংশে বেড়েছে। এটা আমাদের সংবিধানে নির্দেশ করেছে এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল। মানুষের মাঝে বৈষম্য কমিয়ে আনাই ছিল সেই স্বপ্ন, এই সুযোগ তাঁর সরকার সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, আগামীতে দেশে বিদ্যুৎচালিত মেট্রোরেল চালু হবে। পর্যায়ক্রমে ভবিষ্যতে বিদ্যুৎচালিত যানবাহনের ব্যবস্থা সরকার করবে। বিদ্যুৎচালিত গাড়ি উৎপাদন হবে দেশে। রেল খাতটাকে ধীরে ধীরে বিদ্যুৎচালিত খাতে নিয়ে আসাসহ এরকম ভবিষ্যতের বহু পরিকল্পনা তাঁর সরকারের রয়েছে। কাজেই বিদ্যুৎ সব সময় আমাদের লাগবে। অতীতের ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট থেকে বর্তমানে আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে দৈনিক ২৫ হাজার ২৩৫ মেগাওয়াট হয়েছে।
জনগণের আর্থিক সঙ্গতি ও ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন একেবারে গ্রামের মানুষও টেলিভিশন, ফ্রিজ ব্যবহার করে। এমনকি এসিও ব্যবহার করে। সেই সক্ষমতা আস্তে আস্তে বেড়ে উঠছে। আরও বেড়ে উঠুক সেটাই আমি চাই। গ্রাম এবং শহরের বৈষম্যটা যেন আর না থাকে এবং গ্রামের মানুষ যাতে সব ধরনের সুযোগ-সুুবিধা পায়। তিনি বলেন, আমি ঘর থেকে বের হওয়ার সময় যেখানে দেখি অপ্রয়োজনীয় সেখানকার বিদ্যুতের সুইচগুলো নিজের হাতেই অফ করি। গণভবনে বাস করলেও আমার নিজের অংশে বিদ্যুতের সুইচগুলো আমি অফ রেখে অভ্যাসটা ঠিক রাখি। তিনি বলেন, সব সময় প্রধানমন্ত্রী থাকব না। কারণ ক্ষমতার মেয়াদকাল মাত্র ৫ বছর। কাজেই যখন ক্ষমতায় থাকব না তখন তো আবার নিজের মতোই চলতে হবে। তাই অভ্যেসটা যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে তিনি লক্ষ্য রাখেন বলেও উল্লেখ করেন। সরকার ভ্যাকসিন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে এবং দেশের একজনও যাতে ভ্যাকসিন দেওয়া থেকে বাদ না পড়ে সে জন্য যত ভ্যাকসিন লাগে তাঁর সরকার সংগ্রহ করবে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সবাই আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছেন বলেই আমরা অর্থনীতির গতিটা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি। হয়তো বিশ্বমন্দার কারণে উন্নয়নের কাক্সিক্ষত গতিধারা অব্যাহত রাখা সম্ভবপর হয়নি।
সরকারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি প্রেক্ষিত পরিকল্পনা এবং শতবর্ষ মেয়াদি ডেল্টা পরিকল্পনার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রজন্মের পর প্রজন্ম যারা আসবে তারা দেশের উন্নয়নের গতিটা এগিয়ে নিয়ে যাবে। সেটাই আমরা চাই। এমন কেউ যেন না আসে, যারা আবার বাংলাদেশকে সেই দাসত্বের শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সদ্য স্বাধীন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের অবকাঠামো ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ১৯৭২-এর ১ মে প্রেসিডেন্সিয়াল অর্ডার (পিও-৫৯) জারির মাধ্যমে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড গঠন করেন। তিনি গ্রামে গ্রামে বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দিয়েছিলেন এবং পল্লী বিদ্যুতের ব্যবস্থাটাও তাঁর হাতেই শুরু। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৭৫-এর পরবর্তী সময়ে দেশে হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়ে যাওয়ায় সরকারগুলো, যার অধিকাংশই সামরিক সরকার, তারা জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ না করে মুষ্টিমেয় চাটুকার তোষামোদকারীদের মদদে নিজেদের আখের গুছিয়েছে। অথচ জনগণের উন্নয়নে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। তথাপি তারা তৎকালীন মিডিয়ায় নিজেদের ব্যাপক প্রচার পায় আর বঙ্গবন্ধুর সরকার যে এত উন্নয়নের কাজ করে গেছে তার উল্টোটাই প্রচার করা হতো। এ প্রসঙ্গে তিনি সে সময়কার গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রসঙ্গ টেনে সমসাময়িককালেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে সে লক্ষণ খুঁজে পাওয়ার ইঙ্গিত দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি এত উন্নয়ন করার পরও কিছু কিছু লোকের মুখে কিছু কথা যখন শুনি মনে হয় যেন সেই সব সুরে কথা বলার প্রতিধ্বনিটাই আমি শুনতে পাই। সেই সব শ্রেণির লোকেরা কিন্তু সমালোচনা করেই যায়। যদিও আমি এর পরোয়া করি না। কারণ দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য আমার কাজ করতে হবে এবং জাতির পিতার যে স্বপ্ন এ দেশকে ঘিরে, তা পূরণ করতে হবে। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য আইন ও নীতিমালা করলাম এবং ছোট্ট ছোট্ট বিদ্যুৎ কেন্দ্র যাতে নির্মিত হতে পারে সে ব্যবস্থা করলাম। এটাকে বেসরকারি খাতে সম্পূর্ণ উন্মুক্ত করলাম এবং বিদেশি বিনিয়োগের চেষ্টা করলাম।
সরকারপ্রধান বলেন, বেসরকারি খাতে দেশে প্রথম হরিপুর ৩৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র ‘পাওয়ার সেলে’র মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয় এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ৪৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করি। তিনি বলেন, শুধু তাই নয়, বিদ্যুৎ কেন্দ্র করার দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য বিশেষ আইনও আমরা করলাম। যে জন্য তাঁকে ব্যাপক সমালোচনার পাশাপাশি ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর এক ডজন মামলাও খেতে হয়েছে। ২০০৬-এর জানুয়ারি মাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাটে বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলনে ১৮ জনকে হত্যাসহ বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে বিদ্যুতের উৎপাদন এক ইউনিটও না বাড়িয়ে উল্টো কমিয়ে ফেলার পরিসংখ্যান তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০০১ সালে ক্ষমতা থেকে যাওয়ার সময় তাঁর সরকার দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ৪ হাজার ৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করলেও ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর দেশে বিদ্যুৎ পান মাত্র ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আরও দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো- ২০১৩ সালে বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস যখন শুরু হলো তখন চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিদ্যুৎ কেন্দ্র কেবল আগুন দিয়েই পুড়িয়ে দেয়নি, সেখানকার কর্মরত বিদ্যুতের ইঞ্জিনিয়ারকে সেই আগুনে ফেলে হত্যা করা হলো।
শেখ হাসিনা বলেন, আসলে তারা মানুষকে কিছু দিতে পারে না। মানুষের জীবন নিতে আর কেবল ধ্বংস করতে পারে, এটা হচ্ছে বাস্তবতা। কিন্তু আমরা বাংলাদেশের মানুষ অনেক কিছুই ভুলে যাই। শেখ হাসিনা আক্ষেপ করে বলেন, যে কটা ভালো কাজ করেছেন তার জন্যই তাঁকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে মামলা খেতে হয়েছে বা হয়রানির শিকার হতে হয়েছে। তাই বলে তিনি থেমে থাকেননি।
- মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর ঠাঁই হলো সরকারি আশ্রয় কেন্দ্রে
- পল্লী বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলে অতিষ্ঠ গ্রাহক
- জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম ও জাল টাকাসহ ৩ জন গ্রেফতার
- ভোরে বিকট শব্দে চালকলে বয়লার বিস্ফোরণ: প্রাণ গেল শ্রমিকের
- রাজবাড়ীতে বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ১০
- গাজীপুরে পেশাগত অধিকার ও নিরাপত্তা বিষয়ে জিইউজের আলোচনা সভা
- বৃদ্ধ বয়সে সঙ্গের প্রয়োজনে বৃদ্ধাশ্রম বাড়ছে : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
- তীব্র দাবদাহে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে তমা ফাউন্ডেশনের খাবার পানি
- খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির
- কাশিয়ানীতে শ্মশানের জমিতে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- ওরাল ক্যান্সার সম্পর্কে নাগরিকদের সচেতন হতে হবে
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১২ মে
- অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে ৭ জন আটক
- ফেনীতে ‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস’ পালিত
- বশেমুরবিপ্রবি’তে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
- গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ ৪ জন আহত
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা
- ভোরের বৃষ্টিতে চট্টগ্রামে স্নিগ্ধ কোমল সকাল
- তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
- আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
- রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধ্বসে বন্ধ সড়ক যোগাযোগ
- সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে: ওবায়দুল কাদের
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য স্থগিত তুরস্কের
- চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা
- দিনাজপুরে বাউ মুরগি পালনে স্বাবলম্বী একটি পরিবার
- নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন
- খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের কল্যাণেও নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার
- রৌমারীতে মামা-ভাগ্নে মারামারি আহত-৪
- বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে মফস্বল সাংবাদিকতা নিয়ে কর্মশালা
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস আজ
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আজ দেশে ফিরবেন
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্ব নতুন যুগে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- নির্বাচনের প্রস্তুতি-প্রচারণা দেখতে আ`লীগকে বিজেপি’র আমন্ত্রণ
- পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৪৫ কর্মকর্তা
- বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি
- দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- বাংলাদেশের সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে ১২১.৫৫ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি
- জামালপুরে ১৭টি মোবাইল সেট উদ্ধার
- বান্দরবানে সংঘর্ষে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত, বিপুল অস্ত্র উদ্ধার!