শকুন্তলা দেবী: একজন `মানব কম্পিউটার`
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১ অক্টোবর ২০২০
পাঠকদের কাছে ছোট একটা প্রশ্ন দিয়ে লেখাটি শুরু করি। আচ্ছা, বলুন তো ১৩ অঙ্কের দু'টি সংখ্যা গুণ করতে সর্বোচ্চ কতক্ষণ লাগতে পারে? যেমন ধরুন, ৭,৬৮৬,৩৬৯,৭৭৪,৮৭০ এবং ২,৪৬৫,০৯৯,৭৪৫,৭৭৯ সংখ্যা দু'টি গুণ করে সঠিক উত্তর দিতে আপনার কত সময় লাগবে? কয়েক সেকেন্ডে পারবেন? অসম্ভব কোনোকিছু মনে হচ্ছে কি? মনে হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একজন ব্যক্তির জন্য এই অসম্ভব কাজ করতে তথা সঠিক উত্তর (১৮,৯৪৭,৬৬৮,১৭৭,৯৯৫,৪২৬,৭৭৩,৭৩০) দিতে সময় লেগেছিল মাত্র ২৮ সেকেন্ড!
তিনি ভারতীয় লেখক এবং মানব কম্পিউটার শকুন্তলা দেবী। গণনা করার অসাধারণ ক্ষমতার কারণেই বিশ্ব জুড়ে খ্যাতি লাভ করেন ‘মানব কম্পিউটার’ হিসেবে। বিস্ময়কর প্রতিভার জন্য তাকে ১৯৮২ সালে ‘গিনেজ বুক অভ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’-এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়। গণনা করার বিশেষ ক্ষমতার পাশাপাশি গাণিতিক বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা ও জ্যোতির্বিদ্যা নিয়েও যথেষ্ট ধারণা ছিল শকুন্তলার। এ অসাধারণ প্রতিভাবান শকুন্তলা দেবীর জীবনের কিছু বিশেষ অংশ নিয়ে আজকের এই লেখাটি। উল্লেখ্য, ‘বিশ্বের দ্রুততম মানব কম্পিউটার’-এর শিরোপা এতদিন পর্যন্ত শকুন্তলার হাতে ছিল যে বিশ্বরেকর্ডের কারণে, তা সম্প্রতি ভেঙে দিয়েছেন ভারতের হায়দ্রাবাদের নীলকান্ত ভানু প্রকাশ।
১৯২৯ সালের ৪ নভেম্বর, বেঙ্গালুরুর একটি হিন্দু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্ম শকুন্তলা দেবীর। তার বয়স যখন মাত্র তিন বছর, তখনই তার গণনা করার অসাধারণ প্রতিভা দৃষ্টিগোচর হয়। শকুন্তলার পিতা একটি সার্কাসে কাজ করতেন। তিনি লক্ষ করলেন, তাসের খেলায় তিনি যতই চেষ্টা করুন না কেন, নিজের মেয়েকে হারানো ছিল অসম্ভব। কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই জটিল জটিল অঙ্ক কষে ফেলতেন শকুন্তলা। একসময় তার পিতা সার্কাস ছেড়ে মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যান ও রোড শো করেন, যেখানে শকুন্তলা তার বিস্ময়কর বুদ্ধিমত্তা দেখাতেন।
মাত্র ছ' বছর বয়সে প্রথমবারের মতো বেশ বড় পরিসরে জ্ঞানীগুণীদের মাঝে মাইসোর বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের প্রতিভা প্রদর্শনের সুযোগ পান। বলা বাহুল্য, উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী সকলেই এ গণনা করার অসাধারণ ক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হয়ে যান। এর দু বছর পর আন্নামালাই বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারো নিজের এই বিশেষ গুণটি তুলে ধরেন তিনি। ১৯৪৪ সালে শকুন্তলা তার পিতার সাথে লন্ডনে চলে যান। দেশের বাইরে প্রথমবারের মতো নিজের বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন এরপর থেকেই শুরু হয় বিশ্ব জুড়ে তার খ্যাতি অর্জন করার সফর।
বিশেষ মানসিক দক্ষতা
শকুন্তলা খুব সহজেই তিনের বর্গমূল, উচ্চতর বর্গমূল বের করতে পারতেন এবং বড় বড় সংখ্যা গুণ করতে পারতেন। ১৯৫০ সালের দিকে ইউরোপে এবং ১৯৭৬ সালে নিউইয়র্কেও তিনি তার দক্ষতার পরিচয় দেন। ১৯৭৭ সালে সাউদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১ অঙ্কের একটি সংখ্যার ২৩তম বর্গমূল মাত্র ৫০ সেকেন্ডে বের করে সকলকে বিস্মিত করে দেন। তার উত্তর ছিল ৫৪৬,৩৭২,৮৯১; যা নিশ্চিত করা হয় তৎকালীন শ্রেষ্ঠ কম্পিউটার ইউনিভ্যাক-১১০১ এর মাধ্যমে। মাত্র ৫০ সেকেন্ডে শকুন্তলা এ উত্তর দিতে পারলেও বিশেষজ্ঞদের ইউনিভ্যাকে একটি বিশেষ প্রোগ্রাম তৈরি করতে হয় এর সঠিক উত্তর বের করার জন্য। আর ইউনিভ্যাকের এ অঙ্ক কষতে সময় লাগে ৬২ সেকেন্ড।
১৯৮৮ সালে শকুন্তলা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সফরকালে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক আর্থার জেসন তার এ অসাধারণ প্রতিভার রহস্য উদঘাটন করার চেষ্টা করেন। এ তাগিদে জেসন তার কিছু পরীক্ষাও নেন। এসব পরীক্ষার মধ্যে দু'টি হলো- ৬১,৬২৯,৮৭৫ এর তিনের বর্গমূল এবং ১৭০,৮৫৯,৩৭৫ এর সাতের বর্গমূল বের করা। জেসনের মতে, এই গাণিতিক সমস্যাগুলো তিনি তার নোটবুকে তুলে শেষ করার আগেই শকু্ন্তলা এগুলোর সঠিক উত্তর (৩৯৫ এবং ১৫) বলে দেন। জেসন তার প্রাপ্ত তথ্যগুলো দিয়ে ১৯৯০ সালে তার বই ‘ইনটেলিজেন্স’ প্রকাশ করেন। শকুন্তলার আরেকটি বিশেষ দক্ষতা ছিল দিন-তারিখের হিসাব নিয়ে। ১৯৮৮ সালে বার্কলিতে 'জুলাই ৩১, ১৯২০' তারিখে কোন বার ছিল জানতে চাওয়া হলে মাত্র এক সেকেন্ডেই তিনি উত্তর দিয়ে দেন।
বিশ্বরেকর্ডও গড়ে তোলেন
১৯৮০ সালের ১৮ জুন যুক্তরাজ্যের ইমপেরিয়াল কলেজ অব লন্ডনে শকুন্তলাকে ১৩ অঙ্কের দু'টি সংখ্যা গুণ করতে দেওয়া হয়। সংখ্যাগুলো পূর্বপরিকল্পিত ছিল না। বাছ-বিচার ছাড়াই তৎক্ষণাৎ লেখা হয়। এটার কথাই লেখার শুরুতে বলেছিলাম। এই গুণ করতে তার সময় লাগে মাত্র ২৮ সেকেন্ড। পরদিনই ‘দ্য বুলেটিন' পত্রিকায় তার এই রেকর্ডের কথা প্রকাশ করা হয়। তার এ রেকর্ডের দরুন ১৯৮২ সালে ‘গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’ তাকে স্বীকৃতি দেয়। আর সেইসাথে ‘বিশ্বের দ্রুততম মানব কম্পিউটার’ হওয়ার খেতাব পান তিনি।
লেখক শকুন্তলা
শকুন্তলা দেবী তার জীবদ্দশায় বেশ কিছু বই লিখে গেছেন। এর মধ্যে অন্তত ছ'টি বই এরকম ছিল, যা পরবর্তী প্রজন্মকে গণিত বিষয়ে পড়াশোনা করতে উদ্বুদ্ধ করবে। তার বইগুলো দেখলে বোঝা যায়, বিভিন্ন গাণিতিক বিষয় যা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত, যেমন- ত্রিকোণমিতি ও লগারিদম সম্পর্কেও জানতেন। তার সেরকম কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকা সত্ত্বেও এসব বিষয়ে এত দক্ষতা কীভাবে এল, তা নিয়ে তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে ধারণা করা হয়, নিজের চেষ্টায় বিভিন্ন বই পড়ার মাধ্যমে এসব বিষয়েও পারদর্শী হন। উল্লেখ্য, তিনি জীবদ্দশায় একটি ক্রাইম থ্রিলারও লিখেছেন, যার নাম 'পারফেক্ট মার্ডার'।
জ্যোতির্বিদ্যার প্রতিও শকুন্তলার অগাধ আগ্রহ ছিল। এরই দরুন তিনি এ বিষয়ে বেশ জ্ঞান অর্জন করেন এবং জ্যোতির্বিদ্যার উপর একটি বই ‘অ্যাস্ট্রোলজি ফর ইউ' লিখেন। নিউইয়র্ক টাইমসের একটি আর্টিকেল অনুসারে, শকুন্তলা একদিনে প্রায় ৬০ জন ব্যক্তির সাথে দেখা করতেন, যারা তাকে নিজেদের জন্মের তারিখ, সময় ও স্থান বললে তিনি তাদের জীবন সম্পর্কে যেকোনো তিনটি প্রশ্নের জবাব দিতেন।
১৯৬০ সালের মাঝামাঝি পরিতোষ ব্যানার্জির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন শকুন্তলা দেবী। বিয়ের কয়েক বছর পর তাদের বিচ্ছেদ ঘটে। তাদের মেয়ে অনুপমা ব্যানার্জী; বিচ্ছেদের পর শকুন্তলাই তাকে পেলেপুষে বড় করেন।
‘মানব কম্পিউটার’ উপাধি
১৯৫০ সালের ৫ অক্টোবর, শকুন্তলা বিবিসির একটি অনুষ্ঠানে নিজের অনন্য প্রতিভা প্রদর্শন করেন। অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হিসেবে ছিলেন লেসলি মিচেল। বিবিসির দরুন তার খ্যাতি আরো বেড়ে যায়। একসময় তিনি ‘মানব কম্পিউটার’ উপাধি লাভ করেন। কিন্তু এই উপাধি মোটেও পছন্দ করতেন না শকুন্তলা দেবী। তার মতে, মানুষের মস্তিষ্কের শক্তি-সামর্থ্য ও দক্ষতা একটি কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি। কম্পিউটার ও মানুষের মস্তিষ্কের তুলনা করা যৌক্তিক নয়।
এ সাক্ষাৎকারে একটা মজার ঘটনাও ঘটে। শকুন্তলা অনবরত জটিল সব গণিত করার মাধ্যমে উপস্থিত সকলকেই চমকাতে থাকেন। কিন্তু হঠাৎ ঝামেলা বাঁধে, যখন শকুন্তলা ও বিবিসির হিসাবে অমিল দেখা যায়। শকুন্তলাও মানতে নারাজ যে, তার হিসাবে গণ্ডগোল হয়েছে। তাই আবার নতুন করে সব হিসাব-নিকাশ করে মিচেল ঘোষণা করেন যে, শকুন্তলার হিসাবে নয়, বরং তাদের পক্ষ থেকেই ভুলটা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে এরকম একটি ঘটনা রোম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানেও ঘটে। আর এবারও শকুন্তলা নয়, বরং কর্তৃপক্ষ ভুল প্রমাণিত হয়।
রাজনীতিতে শকুন্তলা দেবী
জীবনের এক পর্যায়ে শকুন্তলা দেবী রাজনীতির দিকে কিছুটা অগ্রসর হয়েছিলেন। তবে সেরকম কোনো সফলতা পাননি। ১৯৮০ সালে তিনি ভারতের লোকসভায় স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মুম্বাই ও মেদাক থেকে নির্বাচনে দাঁড়ান। মেদাকে শকুন্তলার বিপরীতে ছিলেন স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধী, যাকে নিয়ে তিনি প্রায়ই খোলামেলাভাবে সমালোচনা করতেন। তবে শকুন্তলার খ্যাতি তাকে মানুষের ভোট পেতে তেমন কোনো সাহায্য করতে পারেনি। ফলস্বরূপ নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধীর কাছে পরাজিত হন তিনি।
জীবনাবসান
২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল শকুন্তলা দেবী নিজ জন্মস্থান তথা বেঙ্গালুরুতে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে মারা যান। এই সময় তার বয়স ছিল ৮৩ বছর। তাছাড়া মৃত্যুর বেশ আগে থেকে হার্ট ও কিডনির বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি।
- টাঙ্গাইল শাড়িসহ নতুন ১৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস আজ
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- ডিজিটাল পেমেন্ট বাড়াতে সহায়তা দেবে আইএফসি
- এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টা, ৫০% লিখিত
- হিট অ্যালার্ট আরো তিনদিন বাড়লো
- র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
- কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে
- লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ
- গ্যাটকো মামলা : খালেদা জিয়াসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২৫ জুন
- আত্মসাতের মামলায় সাইমেক্স লেদারের এমডি ও তার স্ত্রী কারাগারে
- বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে
- নির্মাণাধীন ভবনে এডিস মশার লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে
- নীলফামারীতে ‘হিটস্ট্রোক’ সচেতনতায় সেমিনার
- নওগাঁয় উফশী আউশ চাষে ৫৮ হাজার কৃষককে প্রণোদনা
- শেখ হাসিনা ইসলামকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন না
- সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নবনিযুক্ত তিন বিচারপতির শপথ কাল
- শাবিপ্রবিতে ডিজিটাল এটেন্ডেন্স সিস্টেমের উদ্বোধন
- নাটোরে অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান
- কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে আদেশ
- মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা
- উত্তর কোরীয় প্রতিনিধি দলের ইরান সফর
- সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ৩ জন বিচারপতি নিয়োগ
- কুমিল্লার সফল খামারীদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- ভোলায় ৬০ লাখ মিটার অবৈধ জাল জব্দ
- বগুড়ায় আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালিত
- সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- আগামীতে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা হবে বিশ্বের অন্যতম স্মার্ট
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
- ভেন্ডিং মেশিনে পাওয়া যাবে ট্রেনের টিকিট, আর নয় টিকিটের লাইন
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- রেলসেতুতে যুক্ত হলো যমুনার দুই পার
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে
- শোকজ শুরু বিএনপির পদধারী প্রার্থীদের