পূর্বমুখী বাণিজ্যে ‘রেশমী’ সম্ভাবনা
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ৬ মার্চ ২০২১
বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চলতি ২০২১ সালে ১৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। দু’বছর আগে তা ছিল ১২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে ঘাটতি বেশিই। তা চীনের অনুক‚লে। তবে রফতানিমুখী গার্মেন্টসহ শিল্পের কাঁচামাল, মেগাপ্রকল্প, অবকাঠামো উন্নয়ন ও বিভিন্ন প্রকল্পের নির্মাণ সরঞ্জাম, ভারী-মাঝারি-হালকা যন্ত্রপাতি, ক্যাপিটাল মেশিনারিজ, খুচরা যন্ত্রাংশ, প্রযুক্তি ও সেবাপণ্য, নিত্য ও ভোগ্যপণ্যসহ বেশিরভাগ অত্যাবশ্যকীয় পণ্যসামগ্রী আমদানি হয় চীন থেকে।
অন্যদিকে গত ১ জুলাই’২০ইং থেকে নতুন করে আরও ৫ হাজার ১৬১টিসহ মোট ৮ হাজার ২৫৬টি বাংলাদেশি পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়েছে চীন সরকার। এরফলে বাংলাদেশের পণ্য চীনে ৯৭ শতাংশ শুল্ক ও কোটামুক্ত বাজার সুবিধা পেয়েছে। চীনা অর্থায়ন ও কারিগরি সহায়তায় নির্মাণাধীন শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোও অদূর ভবিষ্যতে এর বড়সড় সুফল পাবে।
এ প্রসঙ্গে প্রবীণ অর্থনীতিবিদ ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইডিইউ) ভিসি প্রফেসর মু. সিকান্দার খান গতকাল শুক্রবার দৈনিক বলেন, বাংলাদেশের জন্য চীন ১৪০ কোটি জনসংখ্যার এক বিশাল সম্ভাবনাময় বাজার। চীনে বাংলাদেশের উৎপাদিত ৮ হাজারেরও বেশি পণ্য রফতানিতে শুল্ক-ট্যারিফ ও কোটামুক্ত সুবিধায় আমরা বহুমুখী লাভবান হতে পারি। এতে রফতানি বাড়বে, বাণিজ্য ঘাটতি কমবে। তাছাড়া চীন সবশ্রেণির ভোক্তার উপযোগী পণ্য উৎপাদন ও কম দামে বিক্রি করে। সুলভে তা আমরা পাবো। একই প্রসঙ্গে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল কালাম আযাদ বলেন, আরো ৫ হাজারেরও বেশি পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় চীনে প্রবেশাধিকার লাভে বাংলাদেশের রফতানি বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। এর পরিকল্পিত সদ্ব্যবহার প্রয়োজন।
জাপানের পাশাপাশি চীন বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ উন্নয়ন সহযোগী। শুধুই বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলেই চীনা কারিগরি ও আর্থিক সহযোগিতায় চলমান মেগা প্রকল্পসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগের পরিমাণ টাকার অঙ্কে ৫০ হাজার কোটিরও বেশি। যার অন্যতম কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু টানেল, মীরসরাই-সীতাকুন্ড-সোনাগাজীতে দেশের সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক জোন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর, চট্টগ্রাম-দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার-ঘুনধুম রেললাইন, মাতারবাড়ী বহুমুখী গভীর সমুদ্রবন্দর, জ্বালানি তেলের এসপিএম প্রকল্প, কর্ণফুলীর দক্ষিণ পাড়ে আনোয়ারায় একক চায়না অর্থনৈতিক জোন ইত্যাদি।
গত ৩ মার্চ বিশ^খ্যাত ‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে’ প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে ‘বুল কেস’ তথা শক্তিমান হয়ে উঠছে’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- ‘বাংলাদেশের উৎপাদিত পণ্যের রফতানি বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দিতে হলে প্রয়োজন আন্তঃএশীয় সরবরাহ চেইনের মাধ্যমে ব্যাপক পরিসরে সংযোগ ও অংশগ্রহণ বৃদ্ধি। এরজন্য বাংলাদেশকে তার পূর্বদিকের প্রতিবেশীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা অপরিহার্য’। মাইক বার্ড এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, দক্ষিণ এশিয়ায় চীন, ভিয়েতনাম ও দক্ষিণ কোরিয়ায় বিভিন্ন পর্যায়ে যেসব সফল উন্নয়ন মডেল দেখা গেছে বাংলাদেশ তার খুব কাছাকাছি এসেছে। বাংলাদেশ পরবর্তী পদক্ষেপে রফতানি আয়ে উচ্চমূল্যের ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পের উৎপাদন এবং সেগুলো রফতানির দিকে অগ্রসর হওয়া দরকার। ‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’ সতর্ক আশাবাদ ব্যক্ত করেছে, বাংলাদেশ নিম্নআয়ের দেশ থেকে বেরিয়ে আসার অর্থই হলো সামনে আরও অগ্রগতির আভাস। দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশীদের বাংলাদেশ টপকে যাবে।
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক ইতিহাসের পাতায় সোনালি হরফে লেখা ‘সিল্ক রুট’ (রেশমী পথ)। তিন হাজার বছরের প্রাচীন ও দীর্ঘতম এই বাণিজ্য রুট ২০১৪ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ‘হান’ রাজত্বকালে সিল্ক বা রেশমের জমজমাট বাণিজ্য ও রফতানির সুবাদে এটি ‘সিল্ক রুট’ হিসেবে প্রসিদ্ধ। আজকের উদীয়মান অর্থনৈতিক পরাশক্তি চীন সেই ঐতিহাসিক ‘সিল্ক রুট’ পুনরুজ্জীবন তথা নবরূপে সগৌরবে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। এর আওতায় ‘ওয়ান বেল্ট-ওয়ান রোড’ নামে স্থল ও সমুদ্রপথে আন্তঃদেশীয় সংযোগ গড়ে তোলা হচ্ছে। স্থলরুটে বাংলাদেশের সংযোগের রোডম্যাপ এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। তবে সমুদ্ররুটে নিশ্চিতের পথে। তাছাড়া চীনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে (বিআরআই) দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম সক্রিয় সাড়া দিয়েছে বাংলাদেশ।
অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণকাজ, চট্টগ্রাম দোহাজারী-রামু হয়ে মিয়ানমার সীমান্তের কাছে ঘুনধুম পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণ, এর পাশাপাশি আন্তঃদেশীয় ও দক্ষিণ এশীয় পূর্বমুখী মহাসড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা, কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীতকরণ, পর্যটন শিল্পের আধুনিকায়ন ইত্যাদি পদক্ষেপের মধ্যদিয়ে চীনের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ বা কানেকটিভিটির পথ হচ্ছে সুগম। পূর্বমুখী ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ-শিল্পায়নসহ সামগ্রিক সেতুবন্ধনের সেই ‘সিল্ক রুট’ পুনরুজ্জীবন দেশের অর্থনীতিতে ‘রেশমী’ সম্ভাবনা উজ্জ্বল করে তুলছে। চীনে সরাসরি যোগাযোগ-সংযোগের মাধ্যমে খুলছে অর্থনীতিতে বহুমুখী সম্ভাবনার দুয়ার। দ্বিপাক্ষিক কারিগরি ও আর্থিক সহযোগিতায় বিনিয়োগ-শিল্পায়ন, বৃহৎ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পবহর এগিয়ে চলেছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর সিকান্দার খানের অভিমত, ঐতিহাসিক সিল্ক রুট পুনরুজ্জীবন খুবই তাৎপর্য ও গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। সংযোগ সহজতর হলেই দেশের অর্থনীতি বলিষ্ঠ হবে। চীনে আমাদের বিশাল বাজার সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ সুযোগ যাতে গ্রহণ করতে পারি এরজন্য বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। সিল্ক রুটে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হলে দেশের লাভ, জনগণের লাভ। অপর বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল কালাম আযাদ বলেন, নবরূপে সিল্ক রুটে বাংলাদেশের সংযুক্তি নিশ্চিত থাকা চাই। এরফলে দেশের অর্থনীতির আকার বেড়ে যাবে। বিকশিত হবে পর্যটন শিল্প।
বাংলাদেশ-চীন বন্ধুত্ব হাজার বছরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। চীনের সাথে বাংলাদেশের যোগাযোগ ভৌগোলিকভাবে সহজ ছিল সেই ‘সিল্ক রুট’ যুগেও। অথচ আধুনিককালে তা ‘কঠিন’। যদিও চট্টগ্রাম থেকে সোজা পূর্বদিকে গেলে মাত্র ৬শ’ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে পৌঁছানো যায় পূর্বচীনের ইউনান প্রদেশের রাজধানী, চট্টগ্রামের মতোই অবিকল বাণিজ্যিক নগরী কুনমিং। সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হলে কক্সবাজার হয়ে মিয়ানমারের কিছু অংশের ওপর দিয়ে চীনের কুনমিংয়ে কানেকটিভিটি সম্ভব। এতে আমদানি-রফতানি পরিবহন খরচ অনেকাংশে কমবে। অথচ বর্তমানে সমুদ্রপথে চীনের সাথে বাণিজ্যে ১৫ থেকে ২০ দিন এমনকি প্রায় এক-দেড় মাস সময় অপচয় হচ্ছে। বাংলাদেশ-চীন সরাসরি যোগাযোগ এবং দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও সহযোগিতার ক্ষেত্র আরো প্রসারিত হলে শিপিং, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ-শিল্পায়ন, প্রযুক্তি কৌশল বিনিময়, কৃষি-খামার, ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্প, চিকিৎসা, পর্যটন, মানবদক্ষতা, উচ্চশিক্ষায় দেশ উন্নত হবে। চট্টগ্রাম হবে সত্যিকার অর্থে বাণিজ্যিক রাজধানী, দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনীতির অন্যতম প্রাণকেন্দ্র।
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণাধীন দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু টানেলের পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা প্রান্তে প্রথম টিউব নির্মাণ শেষ হওয়ার পর এর ভেতর দিয়ে এখন সড়ক তৈরির কাজ চলছে। অপর প্রান্তে আনোয়ারা থেকে পতেঙ্গা অভিমুখে টানেল নির্মাণের জন্য টিবিএম মেশিনের সাহায্যে কাজ অব্যাহত রয়েছে। সার্বিক নির্মাণকাজে ৬৪ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। ৩ দশমিক ৪ কি.মি. দীর্ঘ মূল টানেল ছাড়াও পতেঙ্গা ও আনোয়ারা প্রান্তে ৫ দশমিক ৩৫ কি.মি. সংযোগ সড়ক এবং আনোয়ারায় ৭২৭ মিটার একটি ওভারব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মিত হলে চট্টগ্রাম সাংহাই সিটির আদলে ‘ওয়ান সিটি-টু টাউনে’ রূপ নেবে। মেগা প্রকল্পটিতে ব্যয় হচ্ছে ৯ হাজার ৮৮০ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এরমধ্যে চায়না এক্সিম ব্যাংক অর্থায়ন করছে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা।
সরকারের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত মেগাপ্রকল্পের অন্যতম এবং পূর্বমুখী সংযোগকারী চট্টগ্রাম-দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার-ঘুনধুম রেলপথ এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো নির্মাণকাজও চীনা প্রকৌশলী-কর্মীদের সহায়তায় এগিয়ে চলেছে। সরকারের নিজস্ব এবং এডিবি’র অর্থায়নে মেগাপ্রকল্পের ব্যয় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। নির্মাণকাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শেষ করার বর্ধিত টার্গেট রয়েছে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের সাথে সরাসরি রেল যোগাযোগে দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত একশ’ দশমিক ৮৩ কি.মি. এবং কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার সীমান্তের কাছে ঘুমধুম পর্যন্ত আরো ২৮ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণই হচ্ছে এই মেগাপ্রকল্পের মূল কারিগরি ও অবকাঠামোর দিক।
জাপান-চীন সহযোগিতায় ‘দ্য বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ (বিগ-বি)’ উদ্যোগ এবং এর আওতায় সমন্বিত উন্নয়ন রোডম্যাপের আলোকে বৃহত্তর চট্টগ্রাম, মহেশখালীর মাতারবাড়ীসহ কক্সবাজার অঞ্চলে বিভিন্ন মেগাপ্রকল্প ও গুচ্ছ প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজ এগিয়ে চলেছে। সরকারের লক্ষ্য ২০২১ ও ২০২২ সালে প্রকল্পসমূহ দৃশ্যমান ও চালু করা।
- তীব্র তাপপ্রবাহ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী সমিতির নির্বাচন; কত জন ভোট দিলেন?
- তীব্র তাপদাহেও যেভাবে ঘর থাকবে কনকনে ঠান্ডা
- মানবদেহে সরিষা যেভাবে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট তৈরি করে!
- টেরিটরি অফিসার খুঁজছে এসিআই মটরস
- অপবিত্র জায়গায় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা, শরিয়ত কী বলে?
- শিব নারায়ণের কর্নিয়ায় আলো ফুটবে দুই অন্ধের চোখে
- গণভবনের শাক-সবজি কৃষক লীগ নেতাদের উপহার দিলেন শেখ হাসিনা
- সম্মানী বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের
- সড়কে দুর্ঘটনা রোধে প্রতিদিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ
- শিশুদের শারীরিক-মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ
- মুস্তাফিজের ১ উইকেট বয়ে নিয়ে এলো চেন্নাইয়ের হার
- ‘ভাঙ্গা থেকে পায়রা বন্দর ৬ লেন সড়ক হবে’
- শিব নারায়ণ: জাতীয় পতাকার নকশাকার হয়ে উঠেছিলেন যেভাবে
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের শোষণের অভিযোগ জাতিসংঘের
- আজ দুবাইয়ের বন্দরে নোঙর করবে এমভি আবদুল্লাহ
- এসডিজি অর্জনে সরকারের সঙ্গে কাজ করবে রোটারি
- সারাদেশে ৭২ ঘন্টার হিট অ্যালার্ট আবহাওয়া অধিদপ্তরের
- উপজেলা নির্বাচনে কেন্দ্রের নির্দেশ মানছেন না অনেকে
- রাজনৈতিক কারণে নয় অপরাধের মামলায় তারা জেলখানায়
- অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি হয়েছে বলেই মানুষ মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে
- নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরতে হবে : রাষ্ট্রপতি
- ডেঙ্গু প্রতিরোধে সোমবার থেকে মাঠে নামছে ডিএনসিসি
- পুড়ে ছাই আইসিইউ, অসংখ্য যন্ত্রপাতির ক্ষতি
- তুরাগ নদে মিলল যুবকের ভাসমান মরদেহ
- শিশু হাসপাতালে আগুনের ঘটনায় ৫ সদস্যের কমিটি
- রাজধানীতে যুবকের হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
- শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে গেল বাস, নিহত ১
- হালদা থেকে বালু উত্তোলন, ৪ জনের কারাদন্ড
- ড্রোন হামলায় এবার ইসরাইলি ১৪ সেনা আহত
- আজ জুমা বার, আজকের দিনে যেসব কাজ ভুলেও করবেন না
- মেয়ের ক্যারিয়ার গড়তে কত টাকা খরচ করলেন বাবা?
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি সময়ের দাবি- ধর্মমন্ত্রী
- শেখ হাসিনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন: অর্থমন্ত্রী
- ইরানে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- বকশীগঞ্জে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইরানের ঢাল হিসাবে আড়ালে রয়েছে যে দুই পরাশক্তি দেশ!
- সমৃদ্ধি সূচকে ভারত-পাকিস্তান থেকে এগিয়ে বাংলাদেশ
- মোটরসাইকেল কিনে না দেয়ায় স্কুল ছাত্রের আত্মাহত্যা
- মুজিবনগরকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে
- মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- কোরআনের যে দোয়ায় ভালো হয় মাথা ব্যথা!
- ইসলামপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উদ্বোধন
- বকশীগঞ্জে শত বছরের সারমারা অষ্টমী মেলায় মানুষের ঢল
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- কুড়িগ্রামে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে খালাতো ভাই বোনের মৃত্যু
- ঘরে বসে আয়ের লোভে নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ