• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের টাঙ্গাইল
সর্বশেষ:
আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার অস্ট্রেড কমিশনার মনিকা কেনেডিকে ইউসিবি বাংলাদেশের অভ্যর্থনা ইসলামপুরে হিট স্ট্রোকে ব্যবসায়ীর মৃত্যু হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরে সই হবে ৫ চুক্তি ও সমঝোতা বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের তাগিদ আমরা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি: শেখ হাসিনা যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত

নন্দীগ্রামে দামগাড়া মাদ্রাসায় নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ

আজকের টাঙ্গাইল

প্রকাশিত: ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দামগাড়া সিদ্দিকীয়া ফাযিল স্মাতক মাদ্রাসায় নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ এনে অনিয়ম ও নিয়ম বহির্ভূত নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিতের আবেদন করা হয়েছে। 

বুধবার বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক ও নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবার এ অভিযোগ করেছেন ওই মাদ্রাসার অফিস সহকারী পদের প্রার্থী জাহিদ হাসান। 
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুস ছালাম সহ ম্যানেজিং কমিটির লোকজন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদের জন্য নিয়োগ নিতে হলে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। তারা জানায়, টাকা দিলে পরীক্ষার পূর্বেই প্রার্থীকে প্রশ্নপত্র দেওয়া হবে। টাকা দিলে ওই পদে চাকরি মিলবে, টাকা না দিলে নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও ফেল করিয়ে দেবে। যোগ্যতা দিয়ে নাকি চাকরি হয় না। টাকা দিলে আর কোনো যোগ্যতা লাগে না। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এবং ম্যানেজিং কমিটির কয়েকজন ব্যক্তি যৌথ যোগসাজসে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অযোগ্য ও অভিজ্ঞতাহীন ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য লোক দেখানো নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করছে। 
অভিযোগে বলা হয়, গত ২০২২ সালের ২৩ আগস্ট দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত দামগাড়া মাদ্রাসার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনা অনুযায়ী ১৫ দিনের মধ্যে একই বছরের ৪ নভেম্বর অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদের জন্য প্রার্থী হিসেবে আবেদন করেন জাহিদ। ওই পদের জন্য ১৫শ’ টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার সোনালী ব্যাংক নন্দীগ্রাম শাখায় জমা দিয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদসহ প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ বরাবর আবেদন করা হয়। 
এ ব্যাপারে দামগাড়া সিদ্দিকীয়া ফাযিল স্মাতক মাদ্রাসার অধ্যক্ষ একেএম আব্দুস ছালাম বলেন, কারো সঙ্গে কোনো ধরণের লেনদেন করিনি। যদি কোনো প্রার্থীর কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়, সেটা মাদ্রাসার গভর্নিং বডি বুঝবে। কে খারাপ আর কে ভালো, কারো দোষ দেব না। আমার অল্প কয়েকদিন চাকরির মেয়াদ আছে, কোনো ঝামেলায় যেতে চাইনা। 
 

আজকের টাঙ্গাইল
আজকের টাঙ্গাইল