দুইটা থেকে পাঁচটি সমুদ্র বন্দরের মালিক হচ্ছে বাংলাদেশ
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২০
বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগে থেকেই সমুদ্র বন্দরের সংখ্যা ছিল মাত্র দুইটি। চট্টগ্রাম এবং মংলা। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে নির্মাণাধীন রয়েছে আরো তিনটি সমুদ্রবন্দর। পাঠকদের জন্য আজ তুলে ধরা হলো বাংলাদেশের বর্তমান ও নির্মাণাধীন সমুদ্রবন্দরগুলোর বিস্তারিত তথ্য।
১. চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর:
১৮৮৭ সালে চালু হওয়া বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম। বাংলাদেশের আমদানি রপ্তানির ৯০% এই বন্দর ব্যবহার করেই হয়ে থাকে। বিশ্বের সব থেকে ব্যস্ততম বন্দরের তালিকাগুলো লয়েডস প্রতি বছর প্রকাশ করে। ২০১৯ সালে এই বন্দরটিকে বিশ্বের ৬৪তম ব্যস্ত বন্দরের স্বীকৃতি দিয়েছে তারা। ৯.৫ মিটার ড্রাফটের ছোট জাহাজ ভিড়তে পারে এই বন্দরে। ১০ হাজার টনের বেশি জাহাজ ভিড়ানোর ক্ষমতা নেই বন্দরটির। এজন্য মাদার ভেসেল এখানে ভিড়তে পারে না। স্বাধীনতার এত বছর পার হলেও কিছু গ্যানট্রি ক্রেন ছাড়া আহামরি কোন উন্নয়ন হয়নি এই বন্দরে। বন্দরটি বর্ধিত টার্মিনাল করবার স্থান ও নেই। তবে সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দরের এক্সটেনশন হিসাবে বে টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে।
সমুদ্রের মোহনায় জেগে উঠা চরে প্রায় ১২০০ একরের বেশি জমিতে বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজ চলছে। এতে খরচ হবে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। এখানে বন্দর চ্যানেলের গভীরতা এমন হবে যাতে প্রায় ১৩ মিটার গভীরতার জাহাজ ভিড়তে পারে। ফলে বড় মাদার ভেসেল গুলি ভিড়তে আর অসুবিধা হবে না। ৫০০০ কন্টেইনার বাহী জাহাজ সহজেই ভিড়তে পারবে। সেই সাথে আনলোড করার সময় কমে হবে ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টা। গতি আসবে বন্দরের কার্যক্রমে। এখানে মোট তিনটি টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে। ১৫০০ মিটার বা ১.৫ কিমি এর মাল্টিপারপাস টার্মিনাল, ১২২৫ মিটারের কন্টেইনার টার্মিনাল ১, এবং ৮৩০ মিটারের কন্টেইনার টার্মিনাল-২।
২. মংলা সমুদ্র বন্দর:
পাটকেন্দ্রিক গড়ে উঠা শত শত শিল্প প্রতিষ্ঠান ছিল খুলনায়। মংলা ছিল জমজমাট একটি বন্দর। কিন্তু কালক্রমে পাটকলসহ অন্যান্য শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবার কারণে মংলা বন্দর তার গুরুত্ব হারিয়েছে। বন্দর চ্যানেলে বেশ কিছু জাহাজ ডুবে যাওয়া এবং গভীরতা কমে যাবার ফলে এখন মংলায় ৭.৫ মিটারে বেশি ড্রাফটের কোন জাহাজ ভিড়তে পারেনা। এক প্রকার অচল বলা চলে এই বন্দর। এই বন্দরের করুণ অবস্থার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। পদ্মার উপর কোন সেতু না থাকায় এই বন্দর এক প্রকার রাজধানী হতে বিচ্ছিন্ন। তবে পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হলে এবং সরাসরি রেল সংযোগ নিয়ে চলমান প্রকল্প শেষ হলে এই বন্দর কিছুটা হলেও তার গুরুত্ব ফিরে পাবে। মংলা বন্দরকে আধুনিকায়ন করার অংশ হিসাবেই রেল সংযোগ প্রকল্প এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের সব থেকে বড় রেলসেতু রূপসা রেলসেতুর নির্মাণ কাজ অনেক এগিয়েছে। সেই সাথে ভবিষ্যতে এই বন্দর ব্যবহার করবে নেপাল, ভারত। তখন এই বন্দরের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে।
৩. পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর:
পটুয়াখালীর পায়রা নদীর মোহনায় রাবনাবাদ চ্যানেলে পায়রা বন্দরের অবস্থান। একটি দ্বীপে বন্দর করবার থেকে মূল ভূখণ্ডের সাথে বন্দর করলে বন্দরকেন্দ্রিক অন্যান্য স্থাপনা করবার সুযোগ অনেক বেশি। সেই হিসাবে পায়রা বন্দর একটি অনন্য পদক্ষেপ। ব্রিটিশ ফার্ম এইচ আর ওয়ালিংটন এন্ড কনসোর্টিয়াম এর মূল্যায়ন অনুসারে বাংলাদেশে ১৪.৫ মিটার ড্রাফটের একটি সমুদ্র বন্দর করা খুব জরুরি। অবস্থান বিবেচনায় সাতক্ষীরা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সমুদ্র উপকূল থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সমুদ্র উপকূলের এই জেলাগুলির অবদান সামান্য বলা চলে। অর্থাৎ সমুদ্রের সম্ভাবনা হিসাবে বাংলাদেশের মোট জিডিপির অর্ধেক অন্তত এই জেলাগুলি থেকে আসার কথা থাকলেও অবকাঠামোগত অপ্রতুলতার জন্য সমুদ্রের সুবিধাকে আমরা কাজে লাগাতে পারিনি। যেহেতু দক্ষিণাঞ্চলের ঠিক মাঝ বরাবর পায়রা বন্দরের অবস্থান সেক্ষেত্রে বন্দরকে ঘিরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন শক্তি সঞ্চার হবে সেটা সহজেই বোঝা যায়।
পায়রা বন্দরের প্রাথমিক, মধ্যম এবং চূড়ান্ত পর্বে এটি বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ বন্দর হয়ে উঠবে। প্রকল্পটি প্রায় ৭ হাজার একর জমির উপর। পায়রা বন্দরের প্রবেশ চ্যানেলে নদীর প্রশস্ততা প্রায় ৪ কিমি। আর বন্দর থেকে সমুদ্রের দিকে টানা ১১ কিমি দীর্ঘ টার্মিনাল করা হবে। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর টার্মিনালে মাত্র ১৫০০ কন্টেইনার রাখবার মত ব্যবস্থা আছে। পায়রার ক্ষেত্রে টার্মিনালে প্রায় ৭৫০০০ কন্টেইনার রাখা যাবে। ১ লক্ষ বর্গ ফিটের ওয়ারহাউজের কাজ প্রাথমিক ভাবেই শেষ করা হবে। গভীরতার বিচারে পায়রা বন্দরে প্রায় ১৪ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভেড়ানোর ব্যবস্থা থাকবে। যেখানে চট্টগ্রাম বন্দরে সর্বোচ্চ ৯.৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়তে পারে। আর ১২ মিটারের বেশি ড্রাফট থাকলে সেটাকে গভীর সমুদ্র বন্দর বলা যায়।
উল্লেখ্য পাকিস্তানের গোয়াধর বন্দরের গভীরতাও ১৪ মিটার। ড্রেজিং করে সেটাকে ১৮ মিটার করা হবে। পায়রাকেও সেরকম গভীরতায় চাইলেই নেয়া সম্ভব হবে। মূল ভূখণ্ডের সাথে সংযুক্ত হবার জন্য এটিকে ঘিরে বিশাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন করা সম্ভব হবে। বন্দরের মোট প্রকল্পকে ১৯ টি ভাগে ভাগ করে কাজ এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। সেক্ষেত্রে প্রায় ১২ থেকে ১৮ বিলিয়ন ডলারের মত বিনিয়োগ হবে। সেই সাথে বিদ্যুৎ উৎপাদন হাব করা হচ্ছে। থাকছে এলএনজি টার্মিনাল।
এই বন্দরের চাহিদার প্রধান গ্রাহক হবে বন্দর ঘিরে গড়ে তোলা বিদ্যুৎ হাব এবং ১০,০০০ একরের অর্থনৈতিক অঞ্চল। সেই সাথে জাহাজ নির্মাণের জন্য আলাদা অঞ্চল সৃষ্টি করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হলে এবং ঢাকা থেকে পায়রা পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ শেষ হলে সহজেই স্বল্প সময়ে পণ্য ঢাকাসহ সারাদেশে পৌঁছানো সম্ভব হবে। সরাসরি সড়ক যোগাযোগের জন্য লেবুখালিতে পায়রা নদীর উপর সেতুর নির্মাণ কাজ চলছে যেটি কয়েক বছরের ভেতরেই ঢাকার সাথে পায়রার সরাসরি সংযোগ ঘটাবে। পিছিয়ে পড়া দক্ষিণাঞ্চলের জিডিপি বৃদ্ধিতে এই বন্দর বড় রকমের ভূমিকা রাখবে। ইতোমধ্যে পায়রাকে ঘিরে গড়ে উঠা কয়লা ভিত্তিক দেশের সব থেকে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের নির্মাণ শেষ হয়েছে।
৪. মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর:
বাংলাদেশের সব থেকে গভীরতম সমুদ্রবন্দর হচ্ছে মাতারবাড়ি সমুদ্রবন্দর। মহেশখালী দ্বীপের আয়তন প্রায় ১৪ বর্গকিলোমিটার। সেই সাথে মাতারবাড়ি চ্যানেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪.৫ কিমি। ভাটার সময় গভীরতা থাকে প্রায় ১৪ মিটার। আর জোয়ারের সময় প্রাকৃতিক ভাবেই গভীরতা হয় প্রায় ১৮.৫ মিটার। যদি ড্রেজিং করা হয় তবে গভীরতাকে আরো বাড়ানো সম্ভব।
মাতারবাড়ি এর লোকেশন নির্ধারণ এবং কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ-কেন্দ্র নির্মাণ আর এসবের নিমিত্তে বন্দর করবার কাজ পেয়েছে জাপান। শুরু থেকেই প্রকল্পটি নিয়ে খুব বেশি ঝামেলা পোহাতে হয়নি। খরচ ছিল ৩৬ হাজার কোটি টাকা যার ভেতর জাপান অর্থায়ন করবে ২৯ হাজার কোটি টাকা। আপাতত প্রায় ৪৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি করা হবে। কয়লা নামানোর জন্য বন্দর সুবিধা এই প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত।
মাতারবাড়ি বন্দরের কাজ শেষ হলে এই দ্বীপে ২৪০০০ একরের বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিশাল বিনিয়োগ আসবে। ইতোমধ্যে চীন সেখানে ৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ করার জন্য আগ্রহ দেখিয়েছে। জাপান তাদের বিশাল বিনিয়োগ এখানে আনছে। এই বন্দরকে কক্সবাজারের সাথে যুক্ত করার জন্য রেল ও সড়ক সংযোগ ঘটানো হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলের শিল্প কারখানা এবং দেশের সবথেকে বড় বিদ্যুৎ হাবের জন্য কয়লা বহন এই বন্দরের প্রধান কাজ হবে। এছাড়া এলএনজি এবং অন্যান্য কার্গো বহনেও ব্যাবহার হবে এই বন্দর।
৫. মিরসরাই ইকোনমিক জোন সংলগ্ন প্রথম বেসরকারি সমুদ্রবন্দর:
জাপানের জেডিয়াই, সজিত কর্পোরেশন এবং আমাদের দেশের এনার্জিপ্যাক জোটবদ্ধ হয়ে প্রায় ২.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে উপমহাদেশের সব থেকে বড় ইকোনমিক জোন মিরসরাই সংলগ্ন একটি সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করবে। জাইকা এখানে ২ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করার জন্য রাজি হয়েছে। আইএফসি অর্থায়ন করবে ১০০ মিলিয়ন ডলার।
সারাবিশ্বে মিরসরাই ইকোনমিক জোনের মত এত আকর্ষণীয় ইকোনমিক জোন খুব কম আছে। ইকোনমিক জোন করার প্রকল্প নেয়ার পর এটি এখন কর্মমুখর একটি অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। ৩০ হাজার একরের উপর উপমহাদেশের সব থেকে বড় ইকোনমিক জোনের সাথেই মিশে আছে সমুদ্র। এই ইকোনমিক জোনের চাহিদা বিবেচনায় আরো ১৩,০০০ একর জমি যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। সেটি হলে অর্থনৈতিক অঞ্চলের আয়তন হবে ৪৩,০০০ একর। ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ে এখান থেকে মাত্র ১৮ কিমি দূরে। বিমান বন্দর খুব কাছেই। সেই সাথে চট্টগ্রাম বন্দর ও খুব কাছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের উপর এই বিশাল অঞ্চলে গড়ে উঠা শিল্প প্রতিষ্ঠানের চাপ যেন না পড়ে সে কারণেই সজিত কর্পোরেশন এখানে একটি সমুদ্র বন্দর করবে যেটার কাজ মূলত শুধু এখানে বিনিয়োগ করা বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য পণ্য আমদানি এবং রপ্তানি করা। এর অর্থ দাঁড়ায় এই ইকোনমিক জোনের নিজস্ব একটি ডেডিকেটেড সমুদ্রবন্দর থাকবে। ৪০০০০ টনের মাদার ভেসেল ভিড়তে পারবে এখানে। যদিও বন্দরের আকার ছোট হবে তবুও এত বিশাল বিশাল জাহাজ ভিড়তে পারার সুবিধাযুক্ত ইকোনমিক জোন বিশ্বের কয়টি দেশে আছে?
একই কাজ কিন্তু মাতারবাড়িতেও হচ্ছে। ২৪০০০ একর অর্থনৈতিক অঞ্চলের সাথেই যুক্ত মাতারবাড়ি বন্দর।
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে নতুন করে চেনাতে এই দুটি বন্দর এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
- `ড. ইউনূস ইসরায়েলির পুরস্কার নিয়ে গণহত্যার পক্ষ নিয়েছেন`
- বাংলাদেশি আমেরিকানদের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ডোনাল্ড লু
- কুড়িগ্রামে দ্রুত বিনিয়োগ শুরু হবে: ভুটানের রাজা
- ডলার সংকট কাটছে
- প্রবাসীদের আটকাপড়া লাগেজ বাড়ি পৌঁছে দিবে বিমান
- স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে চীনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে
- একসঙ্গে কাজ করবে জাইকা ও বিএফডিসি
- জুনে নৌপথে মিলবে অন অ্যারাইভাল ভিসা
- আইপিইউ’র গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে স্পিকার
- একনেকে ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন
- সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান
- বজ্রপাতে হাফেজসহ দুইজনের মৃত্যু
- কিশোরী মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার
- টাঙ্গাইলে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের দুই দফা দাবিতে মানববন্ধন
- জিম্মি এমভি আবদুল্লাহে উদ্ধার তৎপরতা
- পাবনায় জাস্টিন ট্রুডোর নামে জন্ম নিবন্ধন, দোষী চিহ্নিত
- নাশকতা মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী কারাগারে
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ভেসে আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে জেলিফিশ
- টেকনাফে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের হাতে ৭ জন অপহরণের শিকার
- বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
- ডিজিটাল হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, আটক ৫
- পারিবারিক কলহ, যা করলেন রিকশাচালক
- ভেজাল ওষুধ বিক্রি করতে গিয়ে ধরা চক্রের তিন সদস্য
- কারওয়ান বাজার সরানোর প্রক্রিয়া শুরু
- শরীয়তপুরের সেই চিকিৎসককে চান না রৌমারীবাসী
- রাজকুমার সিনেমার প্রথম গান প্রকাশ্যে
- যখন দলকে আর সহযোগিতা করতে পারবো না তখন অবসরে যাব : মেসি
- ইহসানুল করিমের প্রতি বাসস পরিবারের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন
- ভুটানের রাজাকে কুড়িগ্রামে বিজিবির রাষ্ট্রীয় গার্ড অব অনার প্রদান
- নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়নের নির্দেশনা আসছে ডিসি সম্মেলনে
- বিদেশীদের কাছে নালিশ করে কোনো লাভ হবে না : সংসদে প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপি নেতারা তাদের বিদেশী প্রভুদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে
- অপরাধ মোকাবিলায় পুলিশকে প্রস্তুতি নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- নাবিকদের ফিরিয়ে আনার সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে
- মতবিরোধ না রেখে মিলেমিশে কাজ করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে শেষ হচ্ছে থার্ড টার্মিনাল নির্মাণ, চালু অক্টোবরে
- ‘দগ্ধদের চিকিৎসায় টাকা পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী’
- বেশি দামে খেজুর বিক্রি করায় ৩ দোকানিকে জরিমানা
- ৪১তম বিসিএসে ২৪৫৩ নিয়োগের সুপারিশ
- বঙ্গবন্ধুর কারণেই নারীরা আজ উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে
- ভারত থেকে আসছে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ
- ৭ মার্চ উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
- তারহীন ইন্টারনেট সংযোগ দিতে পারবে ৩ মোবাইল অপারেটর
- চালু হলো নতুন স্কিম ‘প্রত্যয়’
- ঢাকার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
- ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ভারতের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- রোজার তাৎপর্য মানুষের জীবনে এর সঠিক প্রতিফলন ঘটানোর আহবান
- দেশ ধ্বংসের যেকোনো পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন: প্রধানমন্ত্রী
- আমিরাতের সব ট্রেডে শ্রমিক নেওয়ার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর