ডিএমপি ও র্যাব দুটোতেই সফল ড. বেনজীর আহমেদ
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১২ মার্চ ২০২০
কোথা থেকে শুরু করবো তা বুঝতে পারছিনা কারন বিভিন্ন সময়ে গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তাঁর সফলতার ইতিহাস অনেকটাই আন-কাউন্টেবল নাউন এর মত।যা একটা একটা করে গুনে শেষ করা যায় না।
যাই হোক ২০১৩ সাল থেকেই শুরু করা যাক।
তিনি যখন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ছিলেন তখনকার একটা ঘটনা বলি-
ভোর পাঁচটা ৫ই মে ২০১৩, ফজরের নামাযের পরই ঢাকার প্রবেশপথগুলো দখলে নিয়েছিলেন হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা।
ঢাকার উত্তরে গাবতলী বাস টার্মিনাল, টঙ্গী এবং দক্ষিণে সায়দাবাদের কাছে কাঁচপুর ব্রিজসহ রাজধানীকে ঘিরে ছয়টি প্রবেশমুখেই অবরোধ তৈরি করেছিলেন হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে সারাদেশ থেকে আসা
বিভিন্ন কওমি মাদ্রাসার হাজার হাজার ছাত্র-শিক্ষক।বেলা বাড়ার সাথে সাথে অবরোধকারীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়াতে থাকলো, যখন এর নেতৃত্ব ঢাকার ভিতরে প্রবেশ করে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলো।
হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব জাফরউল্লাহ খান দাবি করেছেন,অনেকটা আকস্মিকভাবেই তারা ঢাকায় প্রবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
হেফাজতে ইসলামের নেতারা শাপলা চত্বরে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর অনুমতির জন্য পুলিশের সাথে আলোচনা শুরু করেন।
সকালে দফায় দফায় তাদের অলোচনা চলে। সকাল সাড়ে ১১টা,অনুমতি মেলার আগেই কয়েকটি মিছিল ঢুকে পড়ে এবং সংঘর্ষ শুরু হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এবং পল্টন এলাকায়। বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কাছে ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেছেন, শেষ পর্যন্ত পুলিশ অনুমতি দিয়েছিল শাপলা চত্বরে এসে শুধু মোনাজাত করেই কর্মসূচি শেষ করার শর্তে।কিন্তু বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এবং পল্টন এলাকায় সহিংসতা চলেছিল সন্ধ্যার পরও।
বেলা বারটা, সংঘর্ষ হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কাছে । সেখানে হেফাজতে ইসলামের মিছিলে আওয়ামী লীগের একদল নেতা কর্মী হামলা করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
তবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল আলম হানিফের বক্তব্য হচ্ছে, তাদের কার্যালয়ে হামলা হলে ,তখন সেখানে থাকা কিছু নেতাকর্মী প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করেছিল।
পল্টন এবং মতিঝিলে ব্যাপক ভাংচুর এবং সহিংসতা চালায় হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা
দুপুর দেড়টা, ঢাকার প্রবেশপথগুলো থেকে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা এসে অবস্থান নেয় শাপলা চত্বরে।
কিন্তু অন্যদিকে, পল্টন মোড় থেকে বায়তুল মোকারম মসজিদের চারপাশের রাস্তায় বিভিন্ন ভবনে অগ্নিসংযোগ ,সংঘর্ষ সহিংসতা চলতে থাকে। পুলিশও দফায় দফায় গুলি চালায়। যুদ্ধক্ষেত্রে রূপ নিয়েছিল গোটা ঐ এলাকা।
দিনের এই সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন হতাহতও হয়। তবে সন্ধ্যা গড়িয়ে যায় শাপলা চত্বরে হেফাজতের নেতাদের বক্তব্যে সেখানে অবস্থান করার ঘোষণা আসতে থাকে। জাফরউল্লাহ খান বলেছেন, অবস্থানের বিষয়টাও এসেছিল পরিস্থিতির কারণে।
রাত সাড়ে আটটা, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার ঐ বিবৃতি সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া হয়েছিল। এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্কও হয়েছে।
বিএনপির সিনিয়র একাধিক নেতার সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা হেফাজতের কর্মসূচির সাথে রাজনৈতিক কোন যোগসূত্র মানতে রাজি নন। তবে তারা বিষয়টিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলতে রাজি হননি।
অন্যদিকে, হেফাজতের নেতাদের অনেকেই মনে করেন, সে সময় যুদ্ধাপরাধের বিচারে সর্ব্বোচ্চ সাজার দাবিতে শাহবাগে বড় ধরণের যে আন্দোলন গড়ে উঠেছিল,তার পাল্টা হিসেবে হেফাজতের ১৩ দফার আন্দোলনকে দাঁড় করানোর একটা চেষ্টা ছিল কোন মহল থেকে।
সেখানে জামায়াতে ইসলামীও কৌশলে সক্রিয় ছিল।
রাত সাড়ে দশটা, পুলিশ নিরাপত্তা দিয়ে হেফাজতে ইসলামের প্রধান শাহ আহমদ শফিকে লালবাগ মাদ্রাসা থেকে নিয়ে শাপলা চত্বরের দিকে রওনা দেয়।
কিন্তু কিছুটা পথ এসেই অসুস্থ এবং নিরাপত্তার অভাবের কথা বলে শাহ আহমদ শফি ফিরে যান। তিনি আর আসেননি শাপলা চত্বরে। রাতে অবশ্য জমায়েতও অনেকটা কমে গিয়েছিল।
রাত সোয়া একটা, আলোচিত সেই রাতের অভিযানের প্রস্তুতি। সংবাদ সংগ্রহের জন্য আমিও সেসময় সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলাম।
পুলিশ, র্যাব,বিজিবির হাজার হাজার সদস্য তখন দৈনিক বাংলার মোড়, দিলখুশা, ফকিরাপুল এবং নটরডেম কলেজের সামনে অবস্থান নিয়েছে। অবস্থানকারীদের সরে পড়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে কমলাপুর ষ্টেশন যাওয়ার রাস্তা এবং বঙ্গভবনের দিকের রাস্তা খোলা রাখা হয়েছিল।
অন্য তিন দিক থেকে র্যাব , বিজিবি পুলিশ সদস্যরা এগুনোর চেষ্টা করে এবং প্রথমে হাত মাইক ব্যবহার করে অবস্থানকারীদের সরে যেতে বলে। কিন্তু মঞ্চ থেকেও আসতে থাকে উত্তেজনাকর বক্তব্য। ঘণ্টা দেড়েক এভাবে চলে।
রাত পৌনে তিনটা। শুরু হয় মুল অভিযান।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তিন দিক থেকে ফাকা গুলি,আর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করতে থাকে। থেমে থেমে সাউন্ড গ্রেনেডও ব্যবহার করা হয়। শত শত রাউন্ড গুলি এবং সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ এবং অন্ধকার এলাকায় এসবের আলোর ঝলকানি মুহূর্তেই ভীতিকর পরিবেশের সৃষ্টি করেছিল।
এই অভিযানের নেতৃত্বে থাকা অন্যতম একজন পুলিশ কর্মকর্তা ডিএমপি কমিশনার বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার)। দশ মিনিটেই তারা পৌঁছে যান শাপলা চত্বরে।
ট্রাকের উপর ভ্রাম্যমাণ মঞ্চও খালি হয়েছিল মুহূর্তেই। তবে সেই মঞ্চের পাশে একটি ভ্যানের উপর কাফনের কাপড় এবং পলিথিন দিয়ে মোড়ানো চারটি মৃতদেহ ছিল।
আমরা সাংবাদিকরাও সেই মৃতদেহগুলো দেখেছি। এগুলো দিনে সংঘর্ষে নিহতদের মৃতদেহ বলে জানায় পুলিশ।
সমাবেশস্থল বেশ কয়েকজনকে আটক করে পুলিশ
জাফরউল্লাহ খান বলেছেন, অভিযান তারা যে যার মতো সরে পড়ায় নেতারা একজন আরেকজন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন।
অভিযানের সময় হেফাজতের শত শত কর্মী সমর্থক মতিঝিল এলাকায় বিভিন্ন ভবনে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
পুলিশ পুরো এলাকার দখল নেওয়ার পর বিভিন্ন ভবনে আশ্রয় নেওয়াদের বের করে এনে ঐ এলাকা ছেড়ে যেতে সহায়তা করে।
আমরা সাংবাদিকরা সে সময় দেখছিলাম, হেফাজতের শত শত কর্মী সমর্থক মাথার উপর দু’হাত তুলে লাইন ধরে পুলিশের কর্ডনের মধ্য দিয়ে ঐ এলাকা ছেড়ে যান।
ভোর চারটা, তখনও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা থেমে ফাঁকা গুলি করেছে এবং তল্লাশি চালিয়েছে আশেপাশের ভবনগুলোতে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৫ই এবং ৬ই মে দু’দিনে সারাদেশে ২৮ জনের নিহত হওয়ার কথা বলেছিল। জাফরউল্লাহ খান বলেছেন, তারা হেফাজতের পক্ষ থেকে একটি তালিকা দিলেও তদন্ত করে দেখা হয়নি।
ভোর পাঁচটা,পুরো মতিঝিল এলাকার পরিবেশটা একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত এলাকার মতো মনে হয়েছিল। আগের দিনের সহিংস বিক্ষোভের অনেক চিহ্ন আশেপাশে ছড়িয়েছিল।
তাই পরিশেষে বলা যায় সেদিন ডিএমপি কমিশনার বেনজীর আহমেদ ই ঢাকাবাসীকে সেভ করেছিলেন হেফাজতের হাত থেকে।
২০১০ সালের অক্টোবের বেনজীর নিয়োগ পান ডিএমপির পুলিশ কমিশনার পদে,পরে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে র্যাবের ডিজি পদে নিয়োগ পান বেনজীর আহমেদ।
র্যাবের দায়িত্ব পেয়েই তিনি দস্যু মুক্ত সুন্দরবন গড়ার স্বপ্ন দেখেন। দিনের পর দিন মাসের পর মাস বছরের পর পর অভিযান চালিয়ে র্যাব আজ সুন্দরবন কে দস্যু মুক্ত করতে প্রায় সক্ষম হয়েছেন।র্যাবের ডিজি হুশিয়ারীতে কয়েক হাজার দস্যু দস্যুতা ছেড়ে আত্মসমর্পণ করে ফিরে আসে স্বাভাবিক জীবনে। দস্যুদের পুনর্বাসনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আত্মসমর্পণকৃত দস্যুদের কে আর্থিক অনুদান দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি।
দস্যুদমনের সাথে সাথে র্যাব ডিজির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ র্যাব মাদক-জঙ্গী ও সন্ত্রাস দমনে দক্ষতার সহিত কাজ করে যাচ্ছিল।আগে সিলেটে বাঙলা ভাই দেখা যেতো,এখন আর বাঙলা ভাই কেনো কোন জঙ্গীভাই কে দেখা যায় না। তার কারন ২০১৬ সালের ১ জুলাই রমজানের শেষ দিক গুলশানে হলিআর্টিজনে হামলা করেছিলো জঙ্গীরা।সেই হামলা চেক দিতে গিয়ে র্যাবের ডিজি বেনজীর আহমেদ কে অনেক ঝুকি নিতে হয়েছিলো।সেখান থেকে জঙ্গী বিরোধী অভিযান চালাতে চালাতে র্যাব এখন জঙ্গী দমনেও সফল বলা যায়।
র্যাবের ডিজি ড. বেনজীর দেশের খুব কিটিক্যাল বিষয়গুলো সনাক্ত করে তার প্রতিকার করেছে। যেমন – আগে পরীক্ষার আগের দিন এসএসসি বা এইসএসসির প্রশ্ন পত্র ফাস হতো সেগুলো তথ্য প্রযুক্তির সহযোগীতায় প্রশ্ন পত্র ফাঁসের চক্রকে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছেন র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। এছাড়া বিকাশে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ব্লাক মেইলকরা প্রতারক আটক ইত্যাদি কাজগুলো বেশ প্রশংসনীয়।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর দূণীতি ও মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষানা দেওয়ার পর থেকে র্যাব জেগে বসেছে নতুন আঙ্গিকে।রাজধানীর সকল ক্যাশিনো (জুয়ার আসর) গুড়িয়ে দেছে র্যাব।শুধু রাজধানী নয় বাংলাদেশের কোন জেলাতেই এখন ক্যাশিনো নেই। সেটাও সম্ভব হয়েছে র্যাবের ডিজি ড.বেনজীর আহমেদ বিপিএম(বার)পিপিএম(বার) এঁর দক্ষ নেতৃত্বে।
এছাড়া জাল টাকা তৈরির কারখানা, ভেজাল ঔষধ তৈরির কারখানা বন্ধ করে দিয়ে র্যাবের ভ্রাম্যমান কোর্ট দেশব্যাপি প্রশংশীত হয়েছেন।এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ায় পদ্মা সেতুর মাথা লাগবে গুজব, লবন গুজব প্রতিরোধে র্যাব বলিষ্ঠ ভুমিকা রেখেছেন।
তাই পরিশেষে বলা যায় ডিএমপি কমিশনার হিসাবে যেমন সফল ছিলেন তিনি, ঠিক তেমনই আবার র্যাবের ডিজি হিসাবেও সফল তিনি।
বেনজীর আহমেদ ১৯৬৩ সালের ১ অক্টোবর গোপালগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্য বিষয়ে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করেন এবং ১৯৮৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সপ্তম বিসিএস পরীক্ষায় পুলিশ ক্যাডারে উত্তীর্ণ হয়ে সহকারী কমিশনার হিসেবে পুলিশে যোগদান করেন।
বেনজীর আহমেদ ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ পুলিশে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন।পরবর্তীতে তিনি কিশোরগঞ্জের এসপি, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীন ঢাকা উত্তর, পুলিশ একাডেমির প্রধান প্রশিক্ষক, পুলিশ সদর দফতরে এআইজি, প্রশাসন ও অপারেশনস ডিআইজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালে সারদা পুলিশ একাডেমির এসআই ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি টাঙ্গাইল পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উপ মাহা-পরিদর্শক ছিলেন।
বসনিয়া ও কসভোতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও কর্মরত ছিলেন। তিনি নিউ ইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দফতরে ‘চিফ মিশন ম্যানেজমেন্ট এন্ড সাপোর্ট সার্ভিসেস’ হিসেবে এক বছর কাজ করেন। র্যাবের দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকারে থাকাবস্থায় একটি নির্দিষ্ট জেলা ও ধর্মের জন্য তার পদোন্নতি হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে এই সফল পুলিশ কর্মকর্তার।অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নিকট থেকে পরপর ৬ বার বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল বিপিএম (বার) পান।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ৫ জানুয়ারি রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহে অতিরিক্ত আইজিপি হিসাবে শুধু মাত্র একজনই (ড.বেনজীর আহমেদ) সর্বোচ্চ পদক বিপিএম,পিপিএম পদক অর্জন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট থেকে।
দেশে যতবার স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ( সেই পরাজিত শকুনেরা) মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করেছে,বাংলাদেশের পতাকা কে খাঁমচে ধরার চেষ্টা করেছে ঠিক ততবার ই র্যাবের ডিজি সেই পরাজিত শকুন দের বিষ দাঁত ভেঙে দিয়েছে।
- আগামীতে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা হবে বিশ্বের অন্যতম স্মার্ট
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ৫ জুন
- বিআরটিএর অভিযানে ৪১০ মামলায় ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- তালিকা ধরে ব্যবস্থা নেবে আ.লীগ
- দক্ষিণ আফ্রিকায় বক্সিং টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের জিনাতের সোনা জয়
- শোকজ শুরু বিএনপির পদধারী প্রার্থীদের
- প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রথম ধাপের প্রচার শুরু
- মিয়ানমার থেকে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
- ১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে
- প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ২৬ প্রার্থী
- এফডিসিতে হঠাৎ সাংবাদিকদের ওপর হামলা, আহত ১০
- জাতীয় সংসদের সব উন্নয়নের পৃষ্ঠপোষক প্রধানমন্ত্রী: স্পিকার
- চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৫০ ভাগ
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- ঢাকা ছেড়েছেন কাতারের আমির
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- জাহাজভাঙা শিল্পে শ্রমিক নিরাপত্তার উদ্যোগ ভালো লেগেছে
- ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় প্রয়োজন ৫৩৪বিলিয়ন ডলার
- পাট পণ্যের উন্নয়ন ও বিপণনে একটি সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে
- বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি এবং ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- কাতারের আমিরের নামে কালশী উড়ালসেতু
- গরমে ঢাকায় পথচারীর মৃত্যু
- কাফরুলে বাড়িতে দেহ ব্যবসার অভিযোগে গ্রেফতার ৭
- ডাকযোগে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকায় এলো গাঁজার কেক
- বৃষ্টির জন্য রাজধানীতে মুসল্লিদের ইস্তিসকার নামাজ আদায়
- আজ ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচার সংবর্ধনা
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- ভেন্ডিং মেশিনে পাওয়া যাবে ট্রেনের টিকিট, আর নয় টিকিটের লাইন
- শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
- রেলসেতুতে যুক্ত হলো যমুনার দুই পার
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- শোকজ শুরু বিএনপির পদধারী প্রার্থীদের
- এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
- বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি এবং ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর পরিচালকের শ্রদ্ধা
- ইসলামপুরে হিট স্ট্রোকে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
- স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট