অন্ধকারের ঘোর অমানিশা থেকে আলোর পথে যাত্রা শুরু
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২০
কন্যা এলো, কন্যা এলো, কন্যা ফিরে ঘর,
কন্যা এলো, নৌকা আবার ছাড়লোরে বন্দর
ইতিহাসের সাগরপানে, সেই কন্যা বৈঠা টানে,
নৌকা চলে এতদিনের থমকে থাকার পর
আবার দেশে সূর্য ওঠে পঁচাত্তরের পর......
কবি সৈয়দ শামসুল হকের এই অতি প্রাসঙ্গিক কবিতাটি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিয়ে।
বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১-এর ১৭ মে ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে-স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। এ বছর তার ৩৯তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বার্ষিকী।
শেখ হাসিনা যেদিন স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন সেদিন শুধু প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল না, ছিল সর্বব্যাপী সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দুর্যোগ। সামরিক স্বৈরশাসনের অন্ধকারে নিমজ্জিত স্বদেশে তিনি হয়ে ওঠেন আলোকবর্তিকা, তথা অন্ধকারের অমানিশা দূর করে আলোর পথযাত্রী। ’৮১-এর ১৩ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশন। কাউন্সিলে অনেক আলাপ-আলোচনার পর জাতীয় ও দলীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
মাত্র ৩৪ বছর বয়সে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত হন তিনি। একই বছরের ১৭ মে এক ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ বৃষ্টিমুখর দিনে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে ফিরে আসেন। ওইদিন ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের ৭৩৭ বোয়িং বিমানে ভারতের রাজধানী দিল্লি থেকে কলকাতা হয়ে সে সময়ের ঢাকা কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে বিকাল সাড়ে ৪টায় এসে পৌঁছেন। সারা দেশ থেকে লাখ লাখ মানুষ তাকে সংবর্ধনা জানাতে সেদিন বিমানবন্দরে সমবেত হয়। ওই সময় লাখো মানুষ ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেছিল- ‘শেখ হাসিনার আগমন শুভেচ্ছা-স্বাগতম’; ‘শেখ হাসিনা তোমায় কথা দিলাম, মুজিব হত্যার বদলা নেব’; ‘ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে, আমরা আছি তোমার সাথে’; ‘বঙ্গবন্ধুর রক্ত বৃথা যেতে দেব না’; ‘আদর্শের মৃত্যু নাই, হত্যাকারীর রেহাই নাই’। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বরের নির্মম হত্যাকান্ডের পর আওয়ামী লীগের জন্য রাজনীতি কঠিন করে তুলেছিল স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়া। সংবিধান স্থগিত করে রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছিল। রাজনীতিকদের বেচাকেনার সামগ্রীতে পরিণত করে রাষ্ট্রীয় মদদে দল ভাঙার নীতি অবলম্বন করা হয়েছিল। জেনারেল জিয়া সদম্ভে ঘোষণা করেছিল, ‘মানি ইজ নো প্রবলেম’ এবং ‘আই উইল মেক পলিটিক্স ডিফিকাল্ট ফর পলিটিশিয়ানস। ’ জেল, জুলুম, হুলিয়া, গুম-খুন ইত্যাদি ছিল নিত্যকার ঘটনা। প্রতিদিন সান্ধ্য আইন জারি ছিল। চারদিকে গড়ে তোলা হয়েছিল এক সর্বব্যাপী ভয়ের সংস্কৃতি।
’৮১-এর সম্মেলনে সবাই ধরে নিয়েছিল আওয়ামী লীগ দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যাবে। কিন্তু প্রাজ্ঞ আওয়ামী নেতৃবৃন্দ জীবনপণ চেষ্টা করে সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে আওয়ামী লীগের ঐক্য ধরে রেখে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ওপর দলের নেতৃত্বভার অর্পণ করেছিলেন। দলের শীর্ষ পদে তাকে নির্বাচিত করে তারা ভারতের রাজধানী দিল্লি গিয়েছিলাম এবং বঙ্গবন্ধু কন্যার সঙ্গে পরামর্শ করে আগমন দিনটি নির্ধারণ করেছিলেন। যেদিন তিনি ফিরে এলেন সেদিন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মনে করেছিল শেখ হাসিনার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকেই তারা ফিরে পেয়েছে।
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে গণবিরোধী স্বৈরশাসকের ভিত কেঁপে উঠেছিল। ’৮১-এর ১৭ মে দেশে ফিরে আসার আগে জেনারেল জিয়ার নির্দেশে ‘শেখ হাসিনা আগমন প্রতিরোধ কমিটি গঠিত হয়।কিন্তু লাখো জনতার প্রবল ঢেউয়ে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায় সব ষড়যন্ত্রের নীলনকশা।
বিমানবন্দরে অবতরণের পর লাখ লাখ লোক তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। সেদিন সংগ্রামী জনতা মনে করেছিলো বঙ্গবন্ধুই যেন শেখ হাসিনার বেশে আবার জনতার মাঝে ফিরে এসেছেন। মানিক মিয়া এভিনিউতে রাস্তার দুই পাশে লাখ লাখ লোক। এমন এক দৃশ্য যা বর্ণনাতীত। মঞ্চে উঠে তিনি শুধু কাঁদলেন।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে হৃদয়ের আবেগ ঢেলে সেদিন বলেছিলেন ‘আজকের জনসভায় লাখো চেনা মুখ আমি দেখছি। শুধু নেই প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু, মা আর ভাই, আরও অনেক প্রিয়জন। ভাই রাসেল আর কোনো দিন ফিরে আসবে না। আপা বলে ডাকবে না। সব হারিয়ে আজ আপনারাই আমার আপনজন। স্বামী-সংসার ছেলে রেখে আপনাদের কাছে এসেছি। বাংলার মানুষের পাশে থেকে মুক্তির সংগ্রামে অংশ নেওয়ার জন্য আমি এসেছি। আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার জন্য আসিনি। আপনাদের বোন হিসেবে, মেয়ে হিসেবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে আমি আপনাদের পাশে থাকতে চাই। আবার বাংলার মানুষ শোষণের শৃঙ্খলে আবদ্ধ হচ্ছে। আমি চাই বাংলার মানুষের মুক্তি। শোষণের মুক্তি। বাংলার দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য বঙ্গবন্ধু সংগ্রাম করেছিলেন। আজ যদি বাংলার মানুষের মুক্তি না আসে তবে আমার কাছে মৃত্যুই শ্রেয়। আমি আপনাদের পাশে থেকে সংগ্রাম করে মরতে চাই। স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি হিসেবে বেঁচে থাকার জন্য স্বাধীনতাযুদ্ধে বাঙালি জাতি রক্ত দিয়েছে। কিন্তু আজ স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হতে চলেছে। ওদের রুখে দাঁড়াতে হবে। মুক্তিযোদ্ধারা নিজদের ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই। ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংগ্রাম করি। আপনাদের ভালোবাসার আশা নিয়ে আমি আগামী দিনের সংগ্রাম শুরু করতে চাই। বঙ্গবন্ধু ঘোষিত রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি বাস্তবায়ন ও শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা না করা পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচারের ভার সরকারের কাছে নয়, আমি আপনাদের কাছে এ হত্যাকান্ডের বিচার চাই। ’
২০০৯ থেকে আজ পর্যন্ত ১১ বছরের বেশি সময় আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত। এই ১০ বছরে শেখ হাসিনা দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। জাতির জনককে আমরা ১৫ আগস্ট হারিয়েছি। নিষ্পাপ শিশু রাসেলকে সেদিন হত্যা করা হয়েছে। দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা যদি সেদিন দেশে থাকতেন খুনিচক্র তাদেরও হত্যা করত। সেদিন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যার হাতে শহীদের রক্তে গড়া আওয়ামী লীগের পতাকা তুলে দিয়ে নেতৃবৃন্দ সঠিক কাজটিই করেছিলেন ।শেখ হাসিনা ইতিহাস সৃষ্টি করে তিনি তা প্রমাণ করেছেন। রক্তে ভেজা সেই পতাকা হাতে তুলে নিয়ে দল ও দেশকে তিনি প্রগতির পথে এগিয়ে নেওয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নতি ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করে জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনের এসব কৃতিত্বের জন্য জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এ পর্যন্ত অসংখ্য আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত করেছে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এত উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং হচ্ছে যা এই ক্ষুদ্র লেখায় প্রকাশ করা অসম্ভব।
২০২১ সালে যখন স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি হবে তখন আমরা পরিপূর্ণভাবে মধ্যম আয়ের দেশে প্রবেশ করব। এগুলো সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের ফলে। শেখ হাসিনা যা বিশ্বাস করেন জাতির জনকের মতো তা-ই তিনি বলেন এবং বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন। জাতির পিতা দুটি লক্ষ্য নিয়ে রাজনীতি করেছেন। একটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, আরেকটি অর্থনৈতিক মুক্তি। তিনি আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন কিন্তু অর্থনৈতিক মুক্তি দিয়ে যেতে পারেননি। সেই কাজটি দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা করে চলেছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন অনেক দূর এগিয়ে গেছে; সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন স্বাধীন বাংলাদেশ হবে মর্যাদাশালী ক্ষুধামুক্ত দারিদ্র্যমুক্ত বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা। আমরা সেই পথেই বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছি।তিনি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত বিপ্লব সমাপ্ত করবেন। এটাই জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে আমাদের প্রত্যাশা।
লেখক:
আব্দুল্লাহ্ আল সাদি সিয়াম
রাজনৈতিক কর্মী
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
- বৈশ্বিক ইস্যুর কারণে রোহিঙ্গা ইস্যু যেন বিলীন হয়ে না যায়
- সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা সরকারের লক্ষ্য
- বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৭ জন কারাগারে
- দিনাজপুরে শিশু হত্যার দায়ে একব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদন্ড
- বগুড়ায় বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ
- ডব্লিউইসি সৌদি আরবকে তার ২৭তম সংস্করণের আয়োজক হিসেবে ঘোষণা
- কৃষি জমির মাটি কাটার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তে হাইকোর্ট নির্দেশ
- পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- স্থিতিশীল সরকার থাকায় দেশে উন্নয়ন হয়েছে : ওবায়দুল কাদের
- শরীয়তপুরে সমলয় কৃষি প্রদশনীর বোরো ধান কর্তন
- গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে নির্দেশনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
- বিরাজমান তাবদাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বান্দরবানের থানচি, রোমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলা নির্বাচন স্থগিত
- নড়াইলে মাদক মামলায় দুই ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদন্ড
- জলবায়ু-আবহাওয়া বিপর্যয়ে ২০২৩ সালে এশিয়া সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত
- ভোলায় তীব্র তাপদাহে অস্থির জনজীবন
- চীনের গুয়াংডংয়ে সর্বোচ্চ স্তরের বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি
- নাটোরের তিনটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ
- বগুড়ার ৩টি উপজেলায় বোরো ধান কাটা শুরু
- চুয়াডাঙ্গায় কৃষকদের মাঝে সার বীজ বিতরণ
- ভোলায় যাত্রীবাহী লঞ্চ থেকে ৮৫ মণ মাছ জব্দ
- জয়পুরহাটে পাকিস্তানী হানাদাররা প্রথম গণহত্যা শুরু করে ২৫ এপ্রিল
- তাইওয়ানে আবারও ভূমিকম্পের আঘাত
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাণিজ্য বিনিয়োগ ও ভূরাজনীতি
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিব নগর সরকার
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনাগুলো দিলো স্বাস্থ্য অধিদফতর
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির এক সন্ত্রাসী নিহত
- আজ আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন রাশিফল
- ভেন্ডিং মেশিনে পাওয়া যাবে ট্রেনের টিকিট, আর নয় টিকিটের লাইন
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
- রেলসেতুতে যুক্ত হলো যমুনার দুই পার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
- ইসলামপুরে হিট স্ট্রোকে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর পরিচালকের শ্রদ্ধা
- স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট
- এবার ৪৫ টাকা কেজিতে চাল ও ৩২ টাকায় ধান কিনবে সরকার
- হাছান মাহমুদের সঙ্গে কিরগিজস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা
- অতিরিক্ত সচিব পদে ১২৭ জনকে পদোন্নতি
- জামালপুরে ট্রাক ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে শিশুর মৃত্যু