• বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

আজকের টাঙ্গাইল
সর্বশেষ:
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সমগ্র বিশ্বে আত্মমর্যাদাশীল একটি জাতি : স্পিকার ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্টের কাছে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া বাংলা নববর্ষ উদযাপনে মানতে হবে ১৩ নির্দেশনা পদ্মাসেতুর নির্মাণশৈলী দেখে মুগ্ধ ভুটানের রাজা অ্যানেসথেসিয়াজনিত দুর্ঘটনা প্রতিরোধে মন্ত্রণালয়ের ৬ দফা নির্দেশনা

টাঙ্গাইলে অনলাইনে ৩৬৮১ পশুর ছবি আপলোড, বিক্রি ১৩২টি

আজকের টাঙ্গাইল

প্রকাশিত: ১২ জুলাই ২০২১  

আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে করোনা সংক্রমণ রোধে টাঙ্গাইলে অনলাইনে গরুর হাটে বেচাকেনা শুরু হয়েছে। ক্রেতাদের অনলাইন কেনাকাটায় উৎসাহিত করতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ১৩টি অনলাইন পশুর হাটের পেজ খোলা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পেজে খোলা এসব হাটের মধ্যে জেলার ১২টি উপজেলায় ১২টি এবং জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে একটি অনলাইন পশুর হাট।

এসব পেজে বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) পর্যন্ত তিন হাজার ৬৮১টি পশুর বিবরণসহ ছবি আপলোড করা হয়। সরকারি এসব অনলাইনে ইতোমধ্যে ১৩২টি কোরবানির পশু বিক্রি হয়েছে।

জেলা প্রাণিসম্পদ দফতর সূত্র জানায়, টাঙ্গাইল জেলার ১২টি উপজেলায় ছোট-বড় ৬ শতাধিক গরু মোটাতাজাকরণের খামার রয়েছে। খামারগুলোতে ৯৫ হাজার ২০০ কোরবানির গরু বিক্রির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এছাড়া জেলার কৃষক পর্যায়ে প্রায় ৫০ হাজার পশু মোটাতাজা করে কোরবানির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সরকারি হিসেবে জেলায় কোরবানির জন্য ৮৪ হাজার ২২০টি (গত দুই বছরের অনুপাতে) পশুর চাহিদা রয়েছে। কিন্তু বেসরকারি হিসেবে এর সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ।

ভূঞাপুরের চকদার গরুর খামারের মালিক মো. দুলাল হোসেন চকদার জানান, এ বছর কোরবানির জন্য তিনি ১০০টি ষাঁড় ও বলদ মোটাতাজা করেছেন। এরমধ্যে ৪০টি বলদ ও ৬০টি ষাঁড় রয়েছে। করোনার কারণে এবার তিনি অনলাইনে গরু বিক্রির ওপর জোর দিয়েছেন। ফেসবুকে পেজ খুলে গরুর ছবি দিয়ে তিনি ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। এতে ভালো সাড়াও পেয়েছেন।

তিনি বলেন, প্রতিদিনই অনলাইনে লোকজন যোগাযোগ করছেন। পাইকাররাও ফেসবুকে গরুর ছবি দেখে সশরীরে খামারে আসছেন। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৬টি ষাঁড় ও বলদ বিক্রি করেছেন এই খামারি।
 
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রানা মিয়া জানান, কঠোর লকডাউনের কারণে হাট-বাজার বন্ধ রয়েছে। এ কারণে অনলাইনে পশু কেনাবেচার সুযোগ তৈরি করে দেয়া হয়েছে। অনেকে এ সুযোগ গ্রহণ করছেন। সরকারি নির্দেশনা পেলে পশুর হাট বসানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

আজকের টাঙ্গাইল
আজকের টাঙ্গাইল