• শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ২০ ১৪৩১

  • || ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয় নাগরিক কমিটির আত্মপ্রকাশ, নেতৃত্বে যারা

আজকের টাঙ্গাইল

প্রকাশিত: ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪  

রাষ্ট্র পুনর্গঠন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও ‘নতুন বাংলাদেশের’ রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সফল করার লক্ষ্যে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় নাগরিক কমিটির আত্মপ্রকাশ ঘটেছে।
রোববার বিকেল ৫টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এক অনুষ্ঠানে কমিটির ঘোষণা দেওয়া হয়।

নতুন কমিটিতে নাসির উদ্দিন পাটওয়ারীকে আহ্বায়ক, ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেনকে সদস্য সচিব এবং শামান্তা শারমিনকে মুখপাত্র করা হয়েছে। 

এছাড়া গণঅভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের তিনজনকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। তারা হলেন- স্বর্ণা আক্তার, সালমান মুহাম্মাদ মুক্তাদির, আকরাম হুসেইন।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, এটি কোনো রাজনৈতিক দল হিসেবে নয় বরং ছাত্র-জনতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার জন্য এই কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- আরিফুল ইসলাম আদীব, সাইফ মোস্তাফিজ, মনিরা শারমিন, নাহিদা সারোয়ার চৌধুরি, সারোয়ার তুষার, মুতাসিম বিল্লাহ, আশরাফ উদ্দিন মাহদি, আলাউদ্দিন মোহাম্মদ, অনিক রায়, জাবেদ রাসিন, মো. নিজাম উদ্দিন, সাবহানাজ রশীদ দিয়া, প্রাঞ্জল কস্তা, মঈনুল ইসলাম তুহিন, আব্দুল্লাহ আল আমিন, হুযাইফা ইবনে ওমর, শ্রবণা শফিক দীপ্তি, সায়ক চাকমা, সানজিদা রহমান তুলি, আবু রায়হান খান, মাহমুদা আলম মিতু, অলিক মৃ, সাগুফতা বুশরা মিশমা, সৈয়দ হাসান ইমতিয়াজ, তাসনিম জারা, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, মো. আজহার উদ্দিন অনিক, মো. মেসবাহ কামাল, আতাউল্লাহ, এস. এম. শাহরিয়ার, মানজুর-আল- মতিন, প্রীতম দাশ, তাজনূভা জাবীন, অর্পিতা শ্যামা দেব, মাজহারুল ইসলাম ফকির, সালেহ উদ্দিন সিফাত, মুশফিক উস সালেহীন, তাহসীন রিয়াজ, হাসান আলী খান, মো. আব্দুল আহাদ, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, মশিউর রহমান, আতিক মুজাহিদ, আবদুল্ল্যাহ আল মামুন ফয়সাল, মো. ফারহাদ আলম ভূঁইয়া, তানজিল মাহমুদ, এস.এম. সুজা, মো. আরিফুর রাহমান, কানেতা ইয়া লাম লাম, সৈয়দা আক্তার, স্বর্ণা আক্তার, সালমান মুহাম্মাদ মুক্তাদির, আকরাম হুসেইন।

নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন লিখিত বক্তব্যে বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ স্বৈরাচার থেকে মুক্তি পেয়েছে। একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে, ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতেই আজকের এই নাগরিক কমিটি আত্মপ্রকাশ করেছে। পুনরায় স্বৈরাচারী শক্তি যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, এই কমিটি ছাত্র-জনতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সে লক্ষ্যে কাজ করে যাবে।