• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের টাঙ্গাইল

নতুন ধানে বাজিমাত

আজকের টাঙ্গাইল

প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২৩  

যারা সরু চালের ভাত খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য সুখবর। এখন আর তাদের ব্রি ২৮ ধান ছেঁটে তৈরি করা মিনিকেট চাল খেতে হবে না। বাজারে এসেছে বিকল্প বাসমতি চাল। অবিকল বাসমতির মতো দেখতে সরু এবং লম্বা নাম বিনা ২৫ ধান। এ চালের ভাত ঝরঝরে। দেখতে ও খেতে বাসমতির মতোই। 
ভারতীয় বাসমতি চালের সঙ্গে পাল্লা দিতে দেশে আবাদ শুরু হয়েছে বিনা ২৫ ধান। এই চালটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাসমতি চালের চেয়েও সরু এবং লম্বা। শুধু তাই নয়, এটি একটি উচ্চ ফলনশীল জাত। যা ভারতীয় কিংবা পাকিস্তানি বাসমতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। আবার অন্যান্য ধানের চেয়ে অনেক আগে এই ধান কাটা যায়। এই ধানের চারা লাগানোর পর ৭৫ থেকে ৮০ দিনের মধ্যে এই ধান কাটতে পারে কৃষক। আবার ফলনও অনেক বেশি। প্রতি বিঘায় ধান উৎপাদিত হচ্ছে ২৪ থেকে ৩০ মণ পর্যন্ত। অর্থাৎ প্রতি হেক্টরে ফলন পাওয়া যাচ্ছে সাড়ে ৭ থেকে সাড়ে ৮ টন পর্যন্ত। ফলে প্রথম মাঠে গিয়েই বিনা ২৫ ধান বাজিমাত করেছে। সরু এবং অতি লম্বা হওয়ায় এর দামও প্রচলিত চালের দামের চেয়ে দ্বিগুণ, যা ধান আবাদে কৃষকদের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার করছে। 
সবচেয়ে আশার বিষয় হলো, জাতটি আমাদের দেশে বাসমতি চালের বিকল্প পণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। ফলে শুধু স্থানীয় বাজারেই নয়, আন্তর্জাতিক বাজারেও বাংলাদেশী সরু এবং লম্বা চাল রপ্তানিতে নতুন আশা জাগাচ্ছে। 
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) বিজ্ঞানীদের ৮ বছরের গবেষণার ফল এই বিনা ২৫ ধান। এবারই বোরো মৌসুমে মাঠ পর্যায়ে দেশে প্রথম এই সরু ধানের চাষ শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে সারা দেশে এই ধান কাটা শুরু হয়েছে। যেখানেই এই ধান কাটা হচ্ছে, সেখানেই আশাতীত ফলন পাওয়া যাচ্ছে। আগাম এই ধান কাটতে পেরে কৃষকও দারুণ খুশি। তারা এখন বাজারে এই ধানের ভালো দাম পাওয়ার আশা বুনছেন। গবেষকরাও আশা করছেন, আগামীতে এ ধানের ব্যাপক বিস্তার হবে। আর সব মিলিয়ে বাণিজ্যিক কৃষি ও রপ্তানিতে নতুন আশা জাগাবে বিনা ধান-২৫। 
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বিনা ধান ২৫ বিদেশে রপ্তানিযোগ্য, যা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে ভূমিকা রাখবে এবং আমদানি নির্ভরতা কমাবে। বিনা ধান-২৫ মূলত ব্রি ধান-২৯ এর বীজে জাপানের একটি ল্যাবে ৪০ গ্রে মাত্রার কার্বন আয়রন রশ্মি প্রয়োগ করে উদ্ভাবন করা হয়, যা চেকজাত ব্রি ধান ৫০ থেকে দশ শতাংশ ফলন ও প্রিমিয়াম কোয়ালিটি সম্পন্ন এবং আগাম পরিপক্ক। গড়ে ১৩৮ থেকে ১৪৮ দিনে এই ধান ঘরে তোলা যায়। এ ধানের গড় ফলন হেক্টর প্রতি সাড়ে সাত থেকে সাড়ে ৮ টন। এখন পর্যন্ত উদ্ভাবিত ধান জাতের মধ্যে বিনা ধান-২৫ সর্বাধিক লম্বা ও সরু। জমিতে পানি জমে থাকলে এবং বৈরী আবহাওয়ায় প্রচ- ঝড়-বৃষ্টিতে গাছ সাময়িক হেলে পড়লেও জমি থেকে পানি সরে গেলে এবং রৌদ্রোজ্জ্বল অবস্থায় জাতটি ২-৩ দিনের মধ্যে ফের পূর্বাবস্থায় ফিরে আসে ও স্বাভাবিক ফলন দেয়। বিনা ধান-২৫ এর জীবনকাল মাতৃজাত ব্রি ধান-২৯ এর চেয়ে ১৫ থেকে ২০ দিন কম এবং ব্রি ধান-৫০ এর চেয়ে ১০ থেকে ১২ দিন কম। এ জাতের জীবনকাল কম হওয়ায় শস্য বিন্যাসে অন্তর্ভুক্ত করে সহজেই এক জমিতে বছরে ৩ থেকে ৪টি ফসল চাষ করা যাবে।
কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এবারই প্রথম এই ধানের জাত কৃষক পর্যায়ে মাঠে আবাদ করা হয়েছে। এবার বোরো মৌসুমে দেশের ৩৯৬টি উপজেলায় বিনা ধান আবাদ করা হয়। প্রতি উপজেলায় এক বিঘা (প্রতি বিঘা সমান ৩৩ শতাংশ) জমিতে বিনা ধান-২৫ আবাদ করা হয়েছে। এবার উৎপাদিত ধান বীজ হিসেবে কৃষকরা সংরক্ষণ করবেন এবং আগামী মৌসুমে তা ব্যাপক আকারে চাষ করবেন। পরীক্ষামূলক আবাদে এবার সুবিধাভোগী কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে এ ধানের বীজ সরবরাহ করা হয়েছিল।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগে তারা যেসব জমিতে ব্রি ধান-২৯ সহ স্থানীয় বিভিন্ন জাতের ধান আবাদ করতেন, এবারই প্রথম সেসব জমিতে বিনা ২৫ আবাদ করে সফলতা পেয়েছেন। উৎপাদন পেয়েছেন বিঘায় ২৪ থেকে ৩০ মণ। 
বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিঘাতে ২২ থেকে ২৪ মণ ধান উৎপাদন হলে সেটিকে ভালো ফলন বলা হয়। কিন্তু অঞ্চল ভেদে বিনা ধান-২৫ এর উৎপাদন হয়েছে প্রতি বিঘায় ২৪ থেকে ৩০ মণ। মুকসুদপুরে একজন কৃষকের জমিতে প্রতি বিঘায় ৩৩ মণ ফলন পাওয়া গেছে, পোপালগঞ্জে পাওয়া গেছে বিঘাতে ৩২ মণ, সাতক্ষীরায় ২৭ মণ, রংপুরে আবার কিছুটা কম হয়েছে, কোথাও কোথাও ২৩ মণ বিঘাতে পাওয়া গেছে। সব মিলিয়ে দেশের যেসব জায়গায় বিনা ধান-২৫ আবাদ হয়েছে, সেই মাঠ মূল্যায়ন বিবেচনা করে দেখা গেছে, এ জাতের ধান উৎপাদনে অন্য জাতের চেয়ে ১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি ফলন পাওয়া গেছে।
কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, ২০২২-২৩ বোরো মৌসুমে সারা বাংলাদেশের ২২টি জেলার ৩৯৬টি উপজেলায় বিনা ধান ২৫ চাষাবাদ করা হয়েছে, যার গড় ফলন হেক্টর প্রতি ৭.৫০ টন এবং সর্বোচ্চ ফলন ৮.৫০ টন পর্যন্ত পাওয়া গেছে।
মাগুরার সদর উপজেলার মঘী গ্রামের ষাটোর্ধ্ব আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সাধারণত যে কোনো জাতের ধান হয় মোটা। কিন্তু নতুন এই জাতটি খুবই সরু। ধানটি সরু হওয়ায় এর দামও বেশি। অন্য জাতের চেয়ে এ জাতের ধান মণে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বেশিতে বিক্রি করা যাচ্ছে। বাজারে প্রতি মণ কাঁচা বিনা ২৫ ধান ১৩০০ থেকে ১৩৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আমার ৫০ শতক জমিতে ৩৭ মণ ধান হয়েছে। এ জাতের ধানের উৎপাদন খুবই লাভজনক। অন্য ধানের চেয়ে সার ও কীটনাশকও কম লাগে। মোটা ধানে সার ও কীটনাশক বেশি লাগে। এতে এই ধান উৎপাদনে খরচও কম হয়।’ 
কৃষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সরিষা আবাদ করে ধান রোপণ করেছি। ফলে ধানটি রোপণ করতে ১০ থেকে ১২ দিন দেরি হয়েছে। যদি আর একটু আগে রোপণ করা যেত তাহলে ফলন হয়তো আরও বেশি পাওয়া যেত। আমি প্রথম বীজ পেয়েছি, নতুন বীজ। খুবই অল্প সময়েই ধান পেকেছে। নতুন এই ধানের আবাদ করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।’
তিনি জানান, ৫০ শতাংশ জমি আবাদে তার খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ হাজার টাকা। বিপরীতে এই জমিতে উৎপাদিত ৩৭ মণ ধানে প্রায় ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যাবে। সে হিসাবে ধান আবাদে তার বেশ লাভ হয়েছে।
বিনা ধান ২৫ এর কৌলিক সারিটি বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) থেকে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সহায়তায় জাপানের অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সি থেকে ব্রি ধান ২৯ এর বীজে কার্বন আয়ন রশ্মি প্রয়োগ করে কৌলিক বৈশিষ্ট্যে স্থায়ী পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে মিউট্যান্ট সারি উদ্ভাবন করা হয়। ২০২০-২১ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বীজ বোর্ড কর্তৃক লাইনটিকে জাত হিসেবে ছাড়করণের নিমিত্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকের মাঠে ফলন পরীক্ষা করা হয়। পরে ২০২২ সালে বাণিজ্যিকভাবে কৃষক পর্যায়ে লবণাক্ত এলাকা ব্যতীত সারাদেশে চাষাবাদের জন্য বিনা ধান ২৫ নামে অবমুক্ত করা হয়। 
জাতটি উদ্ভাবনের সঙ্গে যুক্ত বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সাকিনা খানম বলেন, ‘নারী হিসেবে জাতটি উদ্ভাবনের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে আমি খুবই গর্বিত। এটি প্রিমিয়াম কোয়ালিটির জাত। এটি সবচেয়ে লম্বা ও সবচেয়ে সরু ধান। মিলাররা মোটা চাল কেটে মিনিকেট হিসেবে বিক্রি করেন। যখন মিলে কোনো চাল কাটে তখন সেটির পুষ্টিগুণ পড়ে যায়। বিনা ধান-২৫ কাটার কোনো প্রয়োজন নেই। এটি কাটতেই পারবে না। কারণ নিজেই চালটি অনেক সরু। এটি কাটলে আর কিছুই থাকবে না। ফলে চালে যেসব পুষ্টিগুণ থাকা প্রয়োজন তার সবটাই এ ক্ষেত্রে অক্ষুণœ থাকবে। সরু ও লম্বা হওয়ার কারণে আমরা দেশের চাহিদা মিটিয়ে, দেশের সরু চালের আমদানি নির্ভরতা কমাতে পারব।’
বিনার এই বিজ্ঞানী বলেন, এ ধান চাষে পানি যেমন কম লাগে, তেমনি ইউরিয়া সারও কম লাগে। আবার গাছটি লম্বা বেশি হওয়ায় কৃষক প্রচুর খড় পাবেন। আর ফসল থেকে কৃষক যেমন দাম পাবেন, তেমনি খড় বিক্রি করেও লাভবান হবেন।
বিনার মহাপরিচালক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম বলেন, এ পর্যন্ত আমরা ২৬টি ধানের জাত আবিষ্কার করেছি। এর মধ্যে বিনা ধান-২৫ অন্ত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জাত। বিশেষ করে এ জাতটি বিদেশে রপ্তানিযোগ্য প্রিমিয়াম কোয়ালিটির সরু চাল। পাকিস্তান বা ভারতে এই ধরনের বাসমতি জাত আছে। এ ধানের বাজার মূল্যও অনেক বেশি। 
তিনি বলেন, ‘এই চাল মিনিকেটের চেয়ে লম্বা। চাল দিয়ে যখন ভাত রান্না করা হয় তখন চালের চেয়ে দ্বিগুণ লম্বা ভাত হয়। ভাতও খুব ঝরঝরে। অনেকটা বাসমতির মতো। এর ফলে কৃষক সরাসরি সরু চাল হিসেবে বাজারজাত করতে পারবেন।’ 
মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম বলেন, ‘ব্রি ধান-২৮ ও ২৯ এ উৎপাদন হেক্টর প্রতি সাত বা সাড়ে ৭ টন হয়। কিন্তু আমাদের এই ধানটি ৮ টন, সাড়ে ৮ টন এমনকি প্রায় পৌনে ৯ টন বা ৯ টন পর্যন্তও হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি যেসব মাঠ ঘুরেছি, সেখানে কোথাও এর উৎপাদন ৮ টনের নিচে পাইনি। বিনা ধান-২৫ এর মেয়াদকালও কিন্তু কম। ব্রি ধান ২৯ এর ডিউরেশন অনেক বেশি, এটি কিন্তু তারই বাচ্চা। ২৯ কে রেডিয়েশন দিয়েই কিন্তু আমরা এটি তৈরি করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘বোরোর প্রায় ৭০ শতাংশ জমিতে ব্রি ধান-২৮ ও ২৯ আবাদ হয়। সেই জায়গায় আমাদের এই বিনা ধান-২৫ কে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। ৭০ শতাংশ জায়গায় আমরা যদি সঠিকভাবে বীজ দিতে পারি, প্রণোদনা দিতে পারি, সরকারের যদি সর্বাত্মক সহায়তা থাকে এবং যদি কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটে আমার ধারণা এটি ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে বোরো আবাদের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ জায়গা দখল করে নিতে পারবে।’
বিনা মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘জাতটি সব অঞ্চলে আবাদ করা যাবে। লবণাক্ত জায়গা ছাড়া সব জমিতে করা যাবে। এটিতে পানি কম লাগে। ইউরিয়া সারও কম লাগে। এর পুষ্টি উপাদানও বেশি। মিলাররা এটি কখনও কাটতে যাবে না। কৃষকদের এটি কখনোই প্রতারিত করবে না। কারণ, এই চালটি তো সরু। অন্যান্য চাল পলিশ করে সরু করা হয়, ফলে পুষ্টিগুণ থাকে না। এক্ষেত্রে তা হবে না।’
কৃষকদের কাছে কিভাবে বীজ সহজলভ্য করবেন-এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই বছর অসাধারণ ফলন পাওয়ার পর এখন আমরা পরিকল্পনা করছি, কিভাবে এই বীজ সারাদেশের কৃষকদের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এজন্য প্রথমত আমরা এ বছর কৃষকদের কাছ থেকে বীজ কিনে নেব। এই বীজ আমরা আগামী বছর কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ করব। এছাড়া বিএডিসিকে আমরা বীজ দেব। তা দিয়ে তারা ভিত্তি বীজ তৈরি করবে। সেই বীজ আমরা কৃষকদের দেব। এছাড়া ২৫০টি বেসরকারি বীজ কোম্পানি আছে। তাদেরও আমরা এই বীজ দেব, যাতে তারা নিজেরাও এই বীজ উৎপাদন করে কৃষকদের দিতে পারেন। সারা দেশে আমরা এই বীজ দিতে বিএডিসি ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরকে নিয়ে সমন্বিত পরিকল্পনা করছি। 
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘জাতটি আমাদের দেশে বাসমতি চালের বিকল্প পণ্য হতে পারে। এর ফলন বেশি। রোগব্যাধি কম হওয়ায় বীজ সংরক্ষণ করার সুবিধা রয়েছে। কৃষিকে বহুমুখীকরণ এবং কৃষকদের ভালো লাভের মাধ্যমে কৃষিকাজে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই জাত আবাদে কৃষকদের উৎসাহিত করা হচ্ছে।’

আজকের টাঙ্গাইল
আজকের টাঙ্গাইল