ডিজিটাল হচ্ছে প্রাইমারি
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ২ নভেম্বর ২০২২
প্রাথমিকে শিক্ষক সহায়িকা ও শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে নতুন অ্যাপস বানানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ফলে নতুন শিক্ষাক্রমের প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে আসবে পরিবর্তন। ইতোমধ্যে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড এনসিটিবি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে এই অ্যাপস ডেভেলপ করবে এটুআই। এর ফলে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা ডিজিটালে রূপান্তরিত হবে।
এনসিটিবি সদস্য (প্রাথমিক) রিয়াজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ও নতুন শিক্ষাক্রমের অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে পাইলটিং প্রকল্পের আওতায় ৬৫ বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রম চলবে। যা শুরু হবে আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে। এরপর সারাদেশের ৬৫ হাজার ৬২০ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই অ্যাপস ব্যবহার করে শিক্ষার্থী মূল্যায়ন ও তাদের রেকর্ড সংরক্ষণ করবেন শিক্ষকরা।
যা থাকছে অ্যাপসে ॥ আগামী জানুয়ারিতে প্রাক্-প্রাথমিক পর্যায়ে ৬৫ বিদ্যালয়ে নতুন শিক্ষাক্রম চালু করা হবে।
অ্যাপসের ফিচারগুলোতে বিদ্যালয়ের নাম, শিক্ষকের আইডি থাকবে। সেখানে শিক্ষকের পড়ানোর বিষয়টি উল্লেখ থাকবে। একজন শিক্ষক যে বিষয়ে শিক্ষা দেবেন তার কর্মপরিকল্পনা এই অ্যাপসের মধ্যে যুক্ত করা হবে। জানা যায়, প্রতিটি পাঠের ভেতর শিখন পরিকল্পনা দেওয়া আছে অ্যাপসটিতে। মূলত শিক্ষক সহায়িকাতে যা আছে একজন শিক্ষক এর মধ্যেও তা খুঁজে পাবেন।
এছাড়াও এটি ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর শিখন রেকর্ড সংরক্ষণ করা যাবে। ফলে শিক্ষকদের পাঠদান ও শিখন কার্যক্রম সহজ হবে। শ্রেণিকক্ষে যত শিক্ষার্থী পড়বে, তারা কি শিখল আর কি শিখতে পারেনি তাও এখানে সংরক্ষণ থাকবে। সময় বাঁচাতে শিক্ষকদের এই অ্যাপসের সুবিধা দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
এনসিটিবি কর্মকর্তারা জানান, নতুন শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নে এই অ্যাপসটি অপরিহার্য। অ্যাপসটি এমনভাবে তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে যেখানে অল্প কিছু বাটন চাপ দিলেই শিক্ষার্থীর শিখন কার্যক্রম দেখা যাবে। আরও প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহার করে শিক্ষার্থী কি শিখল তার রেকর্ড রাখা সম্ভব। কোন শিক্ষার্থী ওই সময় শিখতে ব্যর্থ হলে পরবর্তীতে শিখতে পারলে তা এডিট করার সুযোগ থাকছে শিক্ষকদের। ফলে শিক্ষার্থীর অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তার শিখন রেকর্ডও আপডেট হবে।
এভাবে চার মাস পর্যন্ত শিক্ষার্থী কি শিখেছে কি অগ্রগতি হয়েছে তা পরিবর্তনযোগ্য হিসেবে রেকর্ড করতে পারবেন শিক্ষকরা। কিন্তু চার মাস পর শিক্ষার্থীদের এই ডেটা রেকর্ড হিসেবেই থেকে যাবে। তা আর পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে না।
অগ্রগতি কতদূর ॥ অ্যাপস বানানোর জন্য স্ট্রাকচার তৈরি করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে কতটাকা লাগবে তা নির্ধারণ না করা হলেও এ বিষয়ে আর্থিক সহযোগিতা করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এনসিটিবি সদস্য (প্রাথমিক) রিয়াজুল হাসান বলেন, এখানে আর্থিক কোন সমস্যা নেই। এই কাজের পুরো টাকা অনুদান হিসেবে ইইউ দেবে আমাদের। পিইডিপি৪ প্রকল্পের অধীনে এই আশ্বাস আমাদের তারা দিয়েছে।
সরকারের আইসিটি মন্ত্রণালয়ের এ টু আই (এসপায়ার টু ইনোভেশন) আমাদের টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেবে। এই অ্যাপসটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের তথ্য ন্যাশনাল ডাটাবেজে নিয়ে আসার পরিকল্পনাও আছে। পাইলটিং না করে কোন কিছুই শিক্ষকদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। যে কারণে প্রথমে পাইলটিং পরে তা সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। এ বিষয়ে এনসিটিবি চেয়ারম্যান মোঃ ফরহাদুল ইসলাম বলেন, এই অ্যাপসের মডেল তৈরি হয়েছে। এটি ডেভেলপ করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। এটি তৈরি হলে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন হবে।
পাইলটিং শুরু হচ্ছে দেরিতে ॥ এবছর মাধ্যমিক পর্যায়ে ৬২ বিদ্যালয়ে চলতি বছর শুরু হয় নতুন শিক্ষাক্রমের পাইলটিং প্রকল্প। যথা সময়ে বরাদ্দ না থাকায় প্রাথমিকের নতুন শিক্ষাক্রমের পাইলটিং শুরু করা যায়নি। এ বিষয়ে এনসিটিবির কর্মকর্তারা বলেন, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল। অনুমোদন হতে দেরি হওয়ায় তা শুরু হয়নি। আগামী বছরের শুরুতেই পাইলট প্রকল্পটি শুরু করা হবে।
পাইলটিংয়ের পাশাপাশি চলছে নতুন শিক্ষাক্রমের বই ছাপানোর কাজ। কিছুদিন আগেই নতুন কারিকুলাম ও বই অনুমোদন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সূত্র জানায়, বইয়ে অল্প কিছু ভুল থাকায় সংশোধন করতে দেওয়া হয়েছে। বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের হাতে বই বিতরণে প্রাথমিক ও গণশিক্ষার জন্য ২ কোটি ৪৮ লাখ ৩৫ হাজার ৯৯০ কপি পাঠ্যপুস্তক কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এ জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৭৮ কোটি ৬৮ লাখ ১৩ হাজার ৯১০ টাকা। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের মাধ্যমে ২৪টি দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে বই মুদ্রণ, বাঁধাই ও সরবরাহের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
শিক্ষার্থী মূল্যায়ন ॥ নতুন শিক্ষাক্রমে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা মূল্যায়ন করা হবে। এই মূল্যায়নের উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীকে শারীরিক বা মানসিক চাপ না দিয়ে তাকে শেখানোর সুযোগ দেওয়া। যেহেতু প্রাথমিক স্তরে প্রথম-তৃতীয় শ্রেণীর কোন পরীক্ষা ব্যবস্থা থাকছে না। সেকারণে অ্যাপসের মাধ্যমে মূল্যায়নের কোন বিকল্পও নেই বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এই পর্যায়ে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উন্নতির সুযোগ দেওয়া হবে। শিখন কার্যক্রম আরও উন্নত হবে। কোন শিক্ষার্থী শিখতে না পারলে শিক্ষকদের কাজ হবে তাকে আরও প্র্যাকটিস করানোর পরে শিক্ষার্থী কি শিখল তা দেখে শিক্ষকের ফিডব্যাক দেওয়া।
ধারাবাহিক মূল্যায়ন ॥ ২০২৩ সালেই শিক্ষাক্রমের প্রস্তুতি হিসেবে কর্মযজ্ঞ শুরু করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড এনসিটিবি। ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীকে তার শিখনেও সহায়তা করা যাবে। নতুন শিক্ষাক্রমে প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীর কোন ধরনের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে না। তবে প্রাথমিক স্তরে মোট তিনটি প্রান্তিক থাকবে।
প্রান্তিকের শেষভাগে ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে প্রতিটি বিষয়ে একবার করে ৪০ শতাংশ নম্বরের ওপর সামষ্টিক মূল্যায়ন করা হবে। প্রত্যেক প্রান্তিকে সামষ্টিক মূল্যায়নের নম্বরের সঙ্গে ধারাবাহিক মূল্যায়নের নম্বর যোগ করে মোট প্রাপ্ত নম্বর নির্ধারণ হবে। যা চিত্র আকারে (গ্রাফে) প্রকাশ করবেন শিক্ষকরা।
মূল্যায়ন যেভাবে ॥ আগামী বছরের জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপ রেখার আলোকে কারিকুলাম অনুমোদিত হয়েছে। এখানে যোগ্যতা ও কার্যক্রম ভিত্তিক শেখানো হবে। প্রাক- প্রাথমিকে ৫ বছর বয়সে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতো। এখন চার বছর থেকেই প্রাক্-প্রাথমিকে ভর্তি হওয়া যাবে। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন হবে ধারাবাহিক।
অর্থাৎ পুরোপুরি শিখন নিশ্চিত করার জন্য অগ্রগতি ও শিখন ঘাটতি পূরণ করতে হবে শিক্ষকদের। ক্লাস ১-৩ পর্যন্ত ডিজিটাল পদ্ধতিতে ধারাবাহিক মূল্যায়ন করা হবে। ধারাবাহিক মূল্যায়নের প্রয়োগক্ষেত্র হবে তিনটি। জ্ঞান, দক্ষতা এবং মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গি। এর কিছু উপক্ষেত্র থাকবে। যেমন জ্ঞানের মধ্যে জানা, অনুধাবন ও প্রয়োগ।
দক্ষতার উপক্ষেত্র হলো সৃজনশীলতা, সুক্ষ্মচিন্তা, যোগাযোগ ও সহযোগিতা। একইভাবে মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির উপক্ষেত্র হলো সহমর্মিতা, আগ্রহ ও কৌতূহলী করে তোলা। মূলত চার ধাপে ধারাবাহিক মূল্যায়ন করা হবে। এরমধ্যে পরিকল্পনা প্রণয়ন, মূল্যায়ন পদ্ধতি, মূল্যায়ন পরিচালনা ও তথ্য সংরক্ষণ এবং কার্যকর ফলাবর্তন প্রদান। শিক্ষক সহায়িকার প্রতিটি পিরিয়ডে শিক্ষার্থীদের কাক্সিক্ষত শিখনফল কতটুকু অর্জিত হয়েছে তা চেকলিস্টে লিপিবদ্ধ করা হবে। যা মূলত অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমেই সম্ভব।
শিখন চলাকালে শিক্ষার্থীর ফলাবর্তনের মাধ্যমে শেখানো হবে। শিক্ষার্থীর শিখন মূল্যায়ন চিহ্নিত করে ফলাবর্তন ও পুনর্মূল্যায়ন নিশ্চিত করা হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষক অথবা শিক্ষার্থী ফিডব্যাক দিতে পারবে। তবে ফলাবর্তন চলমান মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি থাকলে তা ফলোআপে রাখতে বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাময়মূলক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
কারিকুলাম ও প্রশিক্ষণ ॥ এর আগে তিন প্রকারের কারিকুলাম চালু করা হয়েছিল দেশে। যা হলো টেক্সট, অবজেক্টিভ বেজড ও যোগ্যতাভিত্তিক কারিকুলাম। ৯০ দশকের শুরুতে যোগ্যতাভিত্তিক কারিকুলাম শুরু করা হয়। এরপর ২০১২ তে পরিমার্জন করা হয়। সেসময় মাধ্যমিকে ছিল উদ্দেশ্যভিত্তিক কারিকুলাম।
পরে এনসিটিবি যোগ্যতাভিত্তিক কারিকুলাম শুরু করে। শিক্ষাকার্যক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য ২ হাজার মাস্টার ট্রেনার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে এনসিটিবি। যা শুরু হবে এ বছরের ডিসেম্বরে। এর মধ্যে পিটিআইয়ের ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিজ্ঞ শিক্ষক থাকবেন। এসব শিক্ষক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মাস্টার ট্রেইনার হিসেবে তৈরি হবেন।
পরে এসব মাস্টার ট্রেইনার জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে ট্রেইনার তৈরি করবেন। যারা ৩ লাখ ৭৭ হাজার শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেবেন। এই প্রশিক্ষণ চলবে দুই স্তরে। শিক্ষকরা অনলাইন প্রশিক্ষণ শেষে তারা অফলাইনে প্রশিক্ষণ নেবেন। প্রশিক্ষণের ভিডিও ইউটিউবে থাকবে। শিক্ষকরা ইউটিউবে ভিডিও দেখে প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত জ্ঞান এখান থেকে নিতে পারবেন।
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী সমিতির নির্বাচন; কত জন ভোট দিলেন?
- তীব্র তাপদাহেও যেভাবে ঘর থাকবে কনকনে ঠান্ডা
- মানবদেহে সরিষা যেভাবে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট তৈরি করে!
- টেরিটরি অফিসার খুঁজছে এসিআই মটরস
- অপবিত্র জায়গায় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা, শরিয়ত কী বলে?
- শিব নারায়ণের কর্নিয়ায় আলো ফুটবে দুই অন্ধের চোখে
- গণভবনের শাক-সবজি কৃষক লীগ নেতাদের উপহার দিলেন শেখ হাসিনা
- সম্মানী বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের
- সড়কে দুর্ঘটনা রোধে প্রতিদিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ
- শিশুদের শারীরিক-মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ
- মুস্তাফিজের ১ উইকেট বয়ে নিয়ে এলো চেন্নাইয়ের হার
- ‘ভাঙ্গা থেকে পায়রা বন্দর ৬ লেন সড়ক হবে’
- শিব নারায়ণ: জাতীয় পতাকার নকশাকার হয়ে উঠেছিলেন যেভাবে
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের শোষণের অভিযোগ জাতিসংঘের
- আজ দুবাইয়ের বন্দরে নোঙর করবে এমভি আবদুল্লাহ
- এসডিজি অর্জনে সরকারের সঙ্গে কাজ করবে রোটারি
- সারাদেশে ৭২ ঘন্টার হিট অ্যালার্ট আবহাওয়া অধিদপ্তরের
- উপজেলা নির্বাচনে কেন্দ্রের নির্দেশ মানছেন না অনেকে
- রাজনৈতিক কারণে নয় অপরাধের মামলায় তারা জেলখানায়
- অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি হয়েছে বলেই মানুষ মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে
- নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরতে হবে : রাষ্ট্রপতি
- ডেঙ্গু প্রতিরোধে সোমবার থেকে মাঠে নামছে ডিএনসিসি
- পুড়ে ছাই আইসিইউ, অসংখ্য যন্ত্রপাতির ক্ষতি
- তুরাগ নদে মিলল যুবকের ভাসমান মরদেহ
- শিশু হাসপাতালে আগুনের ঘটনায় ৫ সদস্যের কমিটি
- রাজধানীতে যুবকের হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
- শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে গেল বাস, নিহত ১
- হালদা থেকে বালু উত্তোলন, ৪ জনের কারাদন্ড
- বিএনপি সাম্প্রদায়িক শক্তি, এদের রুখতে হবে : ওবায়দুল কাদের
- ড্রোন হামলায় এবার ইসরাইলি ১৪ সেনা আহত
- আজ জুমা বার, আজকের দিনে যেসব কাজ ভুলেও করবেন না
- মেয়ের ক্যারিয়ার গড়তে কত টাকা খরচ করলেন বাবা?
- চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি সময়ের দাবি- ধর্মমন্ত্রী
- শেখ হাসিনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন: অর্থমন্ত্রী
- ইরানে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- বকশীগঞ্জে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সমৃদ্ধি সূচকে ভারত-পাকিস্তান থেকে এগিয়ে বাংলাদেশ
- ইরানের ঢাল হিসাবে আড়ালে রয়েছে যে দুই পরাশক্তি দেশ!
- মোটরসাইকেল কিনে না দেয়ায় স্কুল ছাত্রের আত্মাহত্যা
- মুজিবনগরকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে
- মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- কোরআনের যে দোয়ায় ভালো হয় মাথা ব্যথা!
- ইসলামপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উদ্বোধন
- বকশীগঞ্জে শত বছরের সারমারা অষ্টমী মেলায় মানুষের ঢল
- কুড়িগ্রামে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে খালাতো ভাই বোনের মৃত্যু
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পারমানবিক বোমা তৈরির দ্বারপ্রান্তে ইরান!
- মেলান্দহে মুজিবনগর দিবস উদযাপন